AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

CV Ananada Bose: বাংলা থেকেই শুরু, রাজভবনের নাম বদলে হল লোকভবন

Governor: রাজভবন সূত্রে খবর, লোকভবন করার জন্য বিভিন্ন ধরনের আলোচনা চলছিল। তারপর কেন্দ্রীয় মন্ত্রীসভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী দেশের রাষ্ট্রপতির নির্দেশে আজ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে রাজভবনের নাম বদলে হল লোকভবন। পশ্চিমবঙ্গেই প্রথম এই নাম পরিবর্তন হল।

CV Ananada Bose: বাংলা থেকেই শুরু, রাজভবনের নাম বদলে হল লোকভবন
রাজভবন নয়, লোকভবনImage Credit: Tv9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Nov 29, 2025 | 5:57 PM
Share

কলকাতা: আর রাজভবন নয়। এবার থেকে লোকভবন। দেশজুড়ে বদলে যাচ্ছে রাজভবনের নাম। সেই কাজ শুরু হচ্ছে এই বাংলা থেকে। পশ্চিমবঙ্গে রাজভবনের নাম বদলে হচ্ছে লোকভবন। আগে থেকেই রাজভবনের নাম পরিবর্তনের প্রস্তাব নিয়ে আলোচনা চলছিল। কেন্দ্রের অনুমতি মিলতেই শনিবার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা রাজভবনের।

রাজভবন সূত্রে খবর, কেন্দ্রীয় মন্ত্রীসভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী দেশের রাষ্ট্রপতির নির্দেশে আজ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে রাজভবনের নাম বদলে হল লোকভবন। পশ্চিমবঙ্গেই প্রথম এই নাম পরিবর্তন হল। এরপর ধীরে ধীরে সারা দেশেই এই নাম কার্যকরী হবে। রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস জানিয়েছেন, শুধু যে নাম পরিবর্তন হয়েছে এমনটা নয়। বিভিন্ন ধরনের যে ডকুমেন্ট আছে সেগুলিতেও যা-যা প্রয়োজনীয় ছিল পরিবর্তন করার, সেইকাজও আজ থেকে শুরু হয়ে গিয়েছে। রাজ্যপাল বলেন, “ভারতের সব রাজভবনকেই এবার থেকে লোকভবন বলে ডাকা হবে।”

গত ২৫ নভেম্বর কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করে। যেখানে বলা হয় রাজভবনের নাম পরিবর্তন করে লোকভবন করা হবে। মূলত, রাজভবন নামটির সঙ্গে ‘রাজত্ব-রাজা’ ইত্যাদি ধারণা জড়িত রয়েছে। সেই কারণে ‘রাজ’ শব্দটি সরানোর আবেদন করেছিলেন সিভি আনন্দ বোস। আর রাজভবন যেহেতু আপামর সাধারণ মানুষের জন্য, সেই কারণে রাজ্যপাল চেয়েছিলেন, এমন একটি নাম হোক যা সাধারণ মানুষের সাধারণ মানুষের সঙ্গে সরাসরি যুক্ত থাকে। সেই কারণেই এই পরিবর্তন। পরবর্তীতে সব রাজ্যের রাজ্যপালরাই এই নাম পরিবর্তনের পক্ষে ছিলেন। এরপরই সম্মতি দেয় কেন্দ্র। আর কেন্দ্রের সম্মতি পেতেই রাজভবনে থাকা পুরনো নামের ফলক বদলে দিয়েছেন রাজ্যপাল বোস।

উল্লেখ্য, আজ নাম পরিবর্তনের পর ভিক্টোরিয়া যান রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। সেখানে সাধারণ মানুষের সঙ্গে কথা বলেন। শিশুদের চকোলেট দেন। তাঁদের সঙ্গে ছবি তোলেন। এমনকী, রাস্তায় চা পান করতেও দেখা যায় রাজ্যপালকে।