AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Chaos in Technocity: জমি বিবাদের জের, ধারাল অস্ত্র দিয়ে কোপের অভিযোগ তৃণমূলের স্থানীয় নেতাদের বিরুদ্ধে

Chaos: ঘটনার পর আশঙ্কাজনক অবস্থায় আক্রান্ত ব্যক্তিকে নিয়ে যাওয়া হয় হাসপাতালে। যারা মারধর করেছে, তারা তৃণমূলের সঙ্গে যুক্ত বলে দাবি করছেন আক্রান্তরা। টেকনোসিটি থানায় এই নিয়ে অভিযোগও দায়ের করা হয়েছে।

Chaos in Technocity: জমি বিবাদের জের, ধারাল অস্ত্র দিয়ে কোপের অভিযোগ তৃণমূলের স্থানীয় নেতাদের বিরুদ্ধে
কী অভিযোগী আক্রান্তদের?
| Edited By: | Updated on: May 20, 2023 | 9:54 PM
Share

কলকাতা: শরিকি জমি নিয়ে বিবাদ। আর সেই বিবাদের জেরে আক্রান্ত হলেন এক ব্যক্তি। ধারাল অস্ত্র দিয়ে কোপের অভিযোগ উঠেছে। ঘটনাটি ঘটেছে কলকাতা সংলগ্ন টেকনোসিটি থানা (Technocity Police Station) এলাকার পাথরঘাটা গ্রাম পঞ্চায়েতের বালিগুড়ি এলাকায়। ঘটনার পর আশঙ্কাজনক অবস্থায় আক্রান্ত ব্যক্তিকে নিয়ে যাওয়া হয় হাসপাতালে। যারা মারধর করেছে, তারা তৃণমূলের সঙ্গে যুক্ত বলে দাবি করছেন আক্রান্তরা। টেকনোসিটি থানায় এই নিয়ে অভিযোগও দায়ের করা হয়েছে। ঘটনাকে কেন্দ্র করে ইতিমধ্যেই শোরগোল পড়ে গিয়েছে এলাকায়। পুলিশের বিরুদ্ধেও নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগ তুলছেন আক্রান্তরা। আক্রান্তরা রক্তাক্ত অবস্থায় টেকনোসিটি থানায় গেলে প্রথমে সেখানে অভিযোগ নিতে অস্বীকার করা হয়েছিল বলে দাবি তাঁদের। পরবর্তীতে আক্রান্তরা পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে যাওয়ার কথা বললে, সেই সময় থানায় অভিযোগ জমা নেওয়া হল বলে দাবি।

স্থানীয় সূত্রে জানা যাচ্ছে, ওই জমিটি নিয়ে বিবাদ দীর্ঘদিন ধরেই চলে আসছিল। এদিন তা চরমে পৌঁছায়। অভিযোগ, সেই সময় স্থানীয় কিছু তৃণমূল নেতা-কর্মী ঝামেলা মেটাতে এসে বেলাল আলি মোল্লা ও আরও কয়কজনকে মারধর ও গালিগালাজ করে বলে অভিযোগ। হাতাহাতিতে উভয় পক্ষের বেশ কয়েকজন আহত হয়েছে হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। এদিকে শনিবারের এই ঘটনায় এলাকায় তৃণমূলের নেতা বলে পরিচিত হায়দার আলি, মোজাফ্ফর হোসেন, চান্টু মোল্লা, গিয়াসউদ্দিন মোল্লা, আলম মোজাম্মেলদের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলেছেন গ্রামবাসী বেলাল আলি মোল্লা, সিরাজুল মোল্লা, সালাহউদ্দিন মোল্লা, শাবানা পারভিনরা।

যদিও গিয়াসউদ্দিন মোল্লার সঙ্গে ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘এই জমি সংক্রান্ত বিবাদ নিয়ে এর আগেও তিন-চারবার আলোচনায় বসা হয়েছিল। পুলিশের উপস্থিতিতেও বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়েছিল। গত পরশুও দুইবার ডেকে আলোচনা করা হয়েছিল। বোঝানোর চেষ্টা করা হয়েছিল, তারা যেটা করছে সেটা বেআইনি।’ গিয়াসউদ্দিনের দাবি, অভিযোগকারী পক্ষ তা বোঝার চেষ্টা করার বদলে পরিস্থিতি আরও তপ্ত করে তোলে। তপ্ত বাক্যবিনিময়ও হয় দুইপক্ষের মধ্যে। সেই সময়েই একজন তেড়ে মারতে এসে রডের মধ্যে পা আটকে পড়ে যায় এবং তারপর উল্টে গিয়াসউদ্দিন ও তাদের লোকজনদের মারধর করা হয়েছিল বলে দাবি। ধারাল অস্ত্র দিয়ে কোপের অভিযোগও অস্বীকার করেছেন তিনি।