Suvendu Adhikari: গরু পাচার মামলায় CID-র নজরে শুভেন্দু? দেহরক্ষীদের সম্পর্কে জানতে চিঠি গেল পুলিশের কাছে

TV9 Bangla Digital | Edited By: তন্নিষ্ঠা ভাণ্ডারী

Sep 11, 2022 | 7:44 PM

Suvendu Adhikari: মিথ্যা মামলা করার চেষ্টা হচ্ছে বলে দাবি করেছেন শুভেন্দু অধিকারী। টুইট করে কার্যন মুখ্যমন্ত্রীকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়েছেন শুভেন্দু।

Follow Us

কলকাতা: গরুপাচার মামলায় একদিকে যখন জেলবন্দি তৃণমূলের জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল, অন্যদিকে সেই মামলার তদন্তে এবার কোমর বেঁধে ময়দানে নেমেছে সিআইডি। গত কয়েকদিনে সিআইডি-র তৎপরতা নজরে পড়েছে। গত রবিবারই এই মামলায় রাজ্য পুলিশের গোয়েন্দারা পাকড়াও করেন গরু পাচার মামলার অন্যতম অভিযুক্ত জেনারুলকে। আর সেই গোয়েন্দাদের নজরে খোদ বিরোধী দলনেতা। সূত্রের খবর, গরু পাচার মামলার তদন্তে নেমে এবার শুভেন্দুর নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মীদের সম্পর্কে তথ্য চাইল সিআইডি। ইতিমধ্যেই সেই তথ্য চেয়ে সিআইডি-র তরফে চিঠি দেওয়া হয়েছে মুর্শিদাবাদের পুলিশ সুপারকে। সম্প্রতি ওই চিঠি টুইট করে শুভেন্দুও পাল্টা চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়েছে রাজ্য সরকারকে। তাঁর দাবি, আইনের শাসনই সবার ওপরে থাকবে।

২০১৯-এর গরু পাচার সংক্রান্ত একটি মামলায় মুর্শিদাবাদের রঘুনাথগঞ্জ, সুতি ও জঙ্গিপুরে তদন্ত শুরু করেছে সিআইডি। সেই তদন্তেই নজরে চলে এসেছেন শুভেন্দু অধিকারী। মামলার সূত্র ধরে মুর্শিদাবাদের পুলিশ সুপারকে চিঠি দেওয়া হয়েছে। গত ২৬ অগস্ট দেওয়া হয়েছে সেই চিঠি।

এই মামলায় কেন নজরে শুভেন্দু? ২০১৫ থেকে ২০২০ পর্যন্ত মুর্শিদাবাদ জেলার তৃণমূলের অবজারভার ছিলেন নন্দীগ্রামের বিজেপি বিধায়ক শুভেন্দু। ওই সময় শুভেন্দুকে কারা নিরাপত্তা দিতেন, সেটাই মূলত জানতে চাইছেন গোয়েন্দারা। ২০১৫ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি থেকে ২০২০ সালের ১৯ নভেম্বর পর্যন্ত জেলার যে সব পুলিশ কর্মী শুভেন্দুর নিরাপত্তার দায়িত্বে ছিলেন, তাঁদের সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে চাওয়া হয়েছে বলে সিআইডি সূত্রে খবর। শুধু তাই নয়, সিআইডি সূত্রে খবর, ওই সময়ে শুভেন্দু অধিকারী কোথায় কোথায় গিয়েছেন, কাদের সঙ্গে দেখা করেছেন, সেই তথ্য জানতে চান গোয়েন্দারা।

শনিবার সেই চিঠি টুইট করেছেন শুভেন্দু নিজেই। সেখানে তিনি লিখেছেন, আমার অক্লান্ত পরিশ্রমে যে জেলায় তৃণমূল পা রাখতে পেরেছিল সেখানে, মিথ্যা অভিযোগ করা হচ্ছে তাঁর বিরুদ্ধে। এই প্রসঙ্গে শাসক দল তৃণমূলের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলেছেন তিনি। তিনি লিখেছেন, ‘তাঁদের দিয়ে আমার বিরুদ্ধে মিথ্যে কথা বলিয়ে, মিথ্যা মামলা করা হবে। চ্যালেঞ্জ রইল, মুখ্যমন্ত্রী চেষ্টা চালিয়ে যান। শাসকের আইনের ওপরে আইনের শাসনই থাকবে।’

এ প্রসঙ্গে তৃণমূল সাংসদ সৌগত রায় বলেন, ‘সিআইডি, সিআইডি-র কাজ করেছে। তাদের কাছে কী তথ্য আছে জানা নেই। তবে শুভেন্দু মুর্শিদাবাদের অবজারভার ছিলেন।’ অন্যদিকে, বিজেপি নেতা শমীক ভট্টাচার্য বলেন, ‘তৃণমূল শুভেন্দু অধিকারী সিনড্রোমে ভুগছে। তাই এ সব করাচ্ছে।’

কলকাতা: গরুপাচার মামলায় একদিকে যখন জেলবন্দি তৃণমূলের জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল, অন্যদিকে সেই মামলার তদন্তে এবার কোমর বেঁধে ময়দানে নেমেছে সিআইডি। গত কয়েকদিনে সিআইডি-র তৎপরতা নজরে পড়েছে। গত রবিবারই এই মামলায় রাজ্য পুলিশের গোয়েন্দারা পাকড়াও করেন গরু পাচার মামলার অন্যতম অভিযুক্ত জেনারুলকে। আর সেই গোয়েন্দাদের নজরে খোদ বিরোধী দলনেতা। সূত্রের খবর, গরু পাচার মামলার তদন্তে নেমে এবার শুভেন্দুর নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মীদের সম্পর্কে তথ্য চাইল সিআইডি। ইতিমধ্যেই সেই তথ্য চেয়ে সিআইডি-র তরফে চিঠি দেওয়া হয়েছে মুর্শিদাবাদের পুলিশ সুপারকে। সম্প্রতি ওই চিঠি টুইট করে শুভেন্দুও পাল্টা চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়েছে রাজ্য সরকারকে। তাঁর দাবি, আইনের শাসনই সবার ওপরে থাকবে।

২০১৯-এর গরু পাচার সংক্রান্ত একটি মামলায় মুর্শিদাবাদের রঘুনাথগঞ্জ, সুতি ও জঙ্গিপুরে তদন্ত শুরু করেছে সিআইডি। সেই তদন্তেই নজরে চলে এসেছেন শুভেন্দু অধিকারী। মামলার সূত্র ধরে মুর্শিদাবাদের পুলিশ সুপারকে চিঠি দেওয়া হয়েছে। গত ২৬ অগস্ট দেওয়া হয়েছে সেই চিঠি।

এই মামলায় কেন নজরে শুভেন্দু? ২০১৫ থেকে ২০২০ পর্যন্ত মুর্শিদাবাদ জেলার তৃণমূলের অবজারভার ছিলেন নন্দীগ্রামের বিজেপি বিধায়ক শুভেন্দু। ওই সময় শুভেন্দুকে কারা নিরাপত্তা দিতেন, সেটাই মূলত জানতে চাইছেন গোয়েন্দারা। ২০১৫ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি থেকে ২০২০ সালের ১৯ নভেম্বর পর্যন্ত জেলার যে সব পুলিশ কর্মী শুভেন্দুর নিরাপত্তার দায়িত্বে ছিলেন, তাঁদের সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে চাওয়া হয়েছে বলে সিআইডি সূত্রে খবর। শুধু তাই নয়, সিআইডি সূত্রে খবর, ওই সময়ে শুভেন্দু অধিকারী কোথায় কোথায় গিয়েছেন, কাদের সঙ্গে দেখা করেছেন, সেই তথ্য জানতে চান গোয়েন্দারা।

শনিবার সেই চিঠি টুইট করেছেন শুভেন্দু নিজেই। সেখানে তিনি লিখেছেন, আমার অক্লান্ত পরিশ্রমে যে জেলায় তৃণমূল পা রাখতে পেরেছিল সেখানে, মিথ্যা অভিযোগ করা হচ্ছে তাঁর বিরুদ্ধে। এই প্রসঙ্গে শাসক দল তৃণমূলের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলেছেন তিনি। তিনি লিখেছেন, ‘তাঁদের দিয়ে আমার বিরুদ্ধে মিথ্যে কথা বলিয়ে, মিথ্যা মামলা করা হবে। চ্যালেঞ্জ রইল, মুখ্যমন্ত্রী চেষ্টা চালিয়ে যান। শাসকের আইনের ওপরে আইনের শাসনই থাকবে।’

এ প্রসঙ্গে তৃণমূল সাংসদ সৌগত রায় বলেন, ‘সিআইডি, সিআইডি-র কাজ করেছে। তাদের কাছে কী তথ্য আছে জানা নেই। তবে শুভেন্দু মুর্শিদাবাদের অবজারভার ছিলেন।’ অন্যদিকে, বিজেপি নেতা শমীক ভট্টাচার্য বলেন, ‘তৃণমূল শুভেন্দু অধিকারী সিনড্রোমে ভুগছে। তাই এ সব করাচ্ছে।’

Next Article