কলকাতা: ঠান্ডা যত জাঁকিয়ে পড়ছে, ততই উদ্বেগ বাড়াচ্ছে করোনা। দেশে একদিনে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ১ হাজার ছাড়াল। বাংলায় একদিনে আক্রান্ত হয়েছেন ৪৪ জন। বাংলা তথা গোটা দেশে ফের কোভিড আক্রান্তের বাড়বাড়ন্তের জন্য করোনা ভাইরাসের নয়া ভ্যারিয়ান্ট JN.1 -কে দায়ী করছেন বিশেষজ্ঞরা।
স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, বাংলায় করোনা আক্রান্তদের রক্তের নমুনা ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ বায়োমেডিক্যাল জেনেমিক্সে পাঠানো হয়েছে। সেখানে একসঙ্গে ৮ জনের দেহে করোনার নয়া ভ্যারিয়ান্ট JN.1-এর হদিশ মিলেছে। যা উদ্বেগজনক। অন্যদিকে, উত্তরাখণ্ডেও একজনের দেহে করোনার নয়া ভ্যারিয়ান্টের হদিশ মিলেছে।
যদিও করোনার নয়া ভ্যারিয়ান্ট নিয়ে উদ্বেগের কোনও কারণ নেই, কেবল সতর্ক থাকার পরামর্শ দিচ্ছেন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা। কলকাতার প্রখ্যাত চিকিৎসক শুদ্ধসত্ত্ব চট্টোপাধ্যায় জানান, করোনার নয়া ভ্যারিয়ান্ট JN.1 খুবই ছোঁয়াচে। বাড়িতে একজন নয়া ভ্যারিয়ান্টে আক্রান্ত হলে অন্যদেরও আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তাই বিশেষ সতর্কতা অবলম্বনের পরামর্শ দিচ্ছেন তিনি।
কী কী সতর্কতা অবলম্বন করবেন?
করোনায় আক্রান্ত হলে বা করোনার উপসর্গ দেখা দিলে বাড়ি থেকে না বেরোনোর পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকেরা। এছাড়া ভিড়বহুল স্থানে মাস্ক পরে যাওয়া, সামাজিক দূরত্ব মেনে চলা, ঘন-ঘন হাত ধোওয়া, খাবার খাওয়ার আগে সাবান দিয়ে হাত ধোওয়া, হাঁচি-কাশির সময় টিস্যু দিয়ে নাক-মুখ ঢাকা, এমনকি বাইরে থেকে আনা খাবারের বাক্স জীবাণুমুক্ত করার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকেরা।
করোনা নয়া ভ্যারিয়ান্টে আক্রান্তের উপসর্গ
করোনার নয়া ভ্যারিয়ান্টে আক্রান্ত হলেও উপসর্গ একই। চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, JN.1-এ আক্রান্ত হলে জ্বর, বমি ভাব, ডায়ারিয়া,গলা ব্যথা থাকছে। এছাড়া অনেকের ঘ্রাণক্ষমতা কমে যাচ্ছে এবং শ্বাসকষ্টও দেখা যাচ্ছে। তাই প্রবীণ ও কো-মর্বিডিটি যাঁদের রয়েছে, তাঁদের বিশেষ সতর্ক থাকার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকেরা।
কলকাতা: ঠান্ডা যত জাঁকিয়ে পড়ছে, ততই উদ্বেগ বাড়াচ্ছে করোনা। দেশে একদিনে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ১ হাজার ছাড়াল। বাংলায় একদিনে আক্রান্ত হয়েছেন ৪৪ জন। বাংলা তথা গোটা দেশে ফের কোভিড আক্রান্তের বাড়বাড়ন্তের জন্য করোনা ভাইরাসের নয়া ভ্যারিয়ান্ট JN.1 -কে দায়ী করছেন বিশেষজ্ঞরা।
স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, বাংলায় করোনা আক্রান্তদের রক্তের নমুনা ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ বায়োমেডিক্যাল জেনেমিক্সে পাঠানো হয়েছে। সেখানে একসঙ্গে ৮ জনের দেহে করোনার নয়া ভ্যারিয়ান্ট JN.1-এর হদিশ মিলেছে। যা উদ্বেগজনক। অন্যদিকে, উত্তরাখণ্ডেও একজনের দেহে করোনার নয়া ভ্যারিয়ান্টের হদিশ মিলেছে।
যদিও করোনার নয়া ভ্যারিয়ান্ট নিয়ে উদ্বেগের কোনও কারণ নেই, কেবল সতর্ক থাকার পরামর্শ দিচ্ছেন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা। কলকাতার প্রখ্যাত চিকিৎসক শুদ্ধসত্ত্ব চট্টোপাধ্যায় জানান, করোনার নয়া ভ্যারিয়ান্ট JN.1 খুবই ছোঁয়াচে। বাড়িতে একজন নয়া ভ্যারিয়ান্টে আক্রান্ত হলে অন্যদেরও আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তাই বিশেষ সতর্কতা অবলম্বনের পরামর্শ দিচ্ছেন তিনি।
কী কী সতর্কতা অবলম্বন করবেন?
করোনায় আক্রান্ত হলে বা করোনার উপসর্গ দেখা দিলে বাড়ি থেকে না বেরোনোর পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকেরা। এছাড়া ভিড়বহুল স্থানে মাস্ক পরে যাওয়া, সামাজিক দূরত্ব মেনে চলা, ঘন-ঘন হাত ধোওয়া, খাবার খাওয়ার আগে সাবান দিয়ে হাত ধোওয়া, হাঁচি-কাশির সময় টিস্যু দিয়ে নাক-মুখ ঢাকা, এমনকি বাইরে থেকে আনা খাবারের বাক্স জীবাণুমুক্ত করার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকেরা।
করোনা নয়া ভ্যারিয়ান্টে আক্রান্তের উপসর্গ
করোনার নয়া ভ্যারিয়ান্টে আক্রান্ত হলেও উপসর্গ একই। চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, JN.1-এ আক্রান্ত হলে জ্বর, বমি ভাব, ডায়ারিয়া,গলা ব্যথা থাকছে। এছাড়া অনেকের ঘ্রাণক্ষমতা কমে যাচ্ছে এবং শ্বাসকষ্টও দেখা যাচ্ছে। তাই প্রবীণ ও কো-মর্বিডিটি যাঁদের রয়েছে, তাঁদের বিশেষ সতর্ক থাকার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকেরা।