AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

টেস্ট বাড়লেও কমছে সংক্রণের হার, রাজ্যে করোনার গ্রাফ নিম্নমুখী, সক্রিয় আক্রান্ত ৭০ হাজার

যদিও কোন সার্বিক মৃত্যুর হার এখনও ১৩০-এর উপরে। একমাত্র আলিপুরদুয়ার বাদে রাজ্যের অন্যান্য সব জেলাতেই সক্রিয় আক্রান্তের সংখ্যা কমতে দেখা গিয়েছে।

টেস্ট বাড়লেও কমছে সংক্রণের হার, রাজ্যে করোনার গ্রাফ নিম্নমুখী, সক্রিয় আক্রান্ত ৭০ হাজার
ছবি- টুইটার
| Updated on: Jun 02, 2021 | 8:10 PM
Share

কলকাতা: রাজ্যে দ্রুত কমছে সংক্রমণের হার। টেস্টের সংখ্যা বাড়লেও দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা ক্রমশ নিম্নমুখী। ফলে স্বস্তি মিলছে স্বাভাবিকভাবেই। প্রায় ৪০ দিন পর গতকাল প্রথমবার দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা ১০ হাজারের নীচে নেমেছিল। এ দিন তা নামল ৯ হাজারের নীচে। স্বস্তি দিচ্ছে ক্রমশ কমতে থাকা পজিটিভিটির হারও। যদিও কোন সার্বিক মৃত্যুর হার এখনও ১৩০-এর উপরে। একমাত্র আলিপুরদুয়ার বাদে রাজ্যের অন্যান্য সব জেলাতেই সক্রিয় আক্রান্তের সংখ্যা কমতে দেখা গিয়েছে।

বুধবার রাজ্য স্বাস্থ্য দফতরের পক্ষ থেকে বুলেটিনে জানানো হয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ৮ হাজার ৯২৩ জন। গতকাল আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ৯ হাজার ৪২৪ জন। শেষ একদিনে মৃত্যু হয়েছে ১৩৫ জনের। গতকাল এই মৃত্যুর সংখ্যা ছিল ১৩৭। গত ২৪ ঘণ্টায় একলাফে রাজ্যের সক্রিয় আক্রান্তের সংখ্যা ৮ হাজার ৫৯৮ কমেছে। আজ আক্রান্তের ৮ হাজারের বেশি কমার ফলে রাজ্যের বর্তমান সক্রিয় রোগীর সংখ্যা কমে হয়েছে ৭০ হাজার ১৫।

স্বস্তি দিচ্ছে ক্রমশ নিম্নমুখী পজিটিভিটির হারও। বর্তমানে তা ১১ শতাংশের কাছাকাছি। তবে এই হার যতক্ষণ পর্যন্ত না ৫ শতাংশের নীচে নামছে, ততক্ষণ নিশ্চিন্ত হওয়া যাবে না বলেই জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। রাজ্যে বর্তমান সুস্থতার হার বেড়ে হয়েছে ৯৩.৮৫ শতাংশ। একদিনে সুস্থ হয়েছেন ১৭ হাজার ৩৮৬ জন। শেষ ২৪ ঘণ্টায় ৭৫ হাজার ১৬১ টি নমুনা পরীক্ষা হয়েছে।

আরও পড়ুন: মুকুলের অসুস্থ স্ত্রী’কে দেখতে হাসপাতালে অভিষেক, কথা হল শুভ্রাংশুর সঙ্গেও

আশা জাগিয়ে সংক্রমণের হার দ্রুতগতিতে কমছে কলকাতা এবং উত্তর ২৪ পরগনাতেও। কলকাতায় গত দু’সপ্তাহ আগেও ৪ হাজারের কাছাকাছি পৌঁছে যাওয়া সংক্রমণ কমে আজকের দিনে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৪০। একদিনে শহরে মারা গিয়েছেন ৩৮ জন। উত্তর ২৪ পরগনাতেও দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা নেমে ২ হাজারের নীচে। একদিনে ১ হাজার ৮৬০ জন আক্রান্ত হয়েছেন এবং ৪৩ জনের মৃত্যু হয়েছে এই জেলায়।

আরও পড়ুন: ‘যারা করেছে তাদের দোষ, তদন্ত হওয়া উচিৎ’, দিঘা নিয়ে আধিকারী পরিবারের দিকেই আঙুল তুললেন মমতা?