Electric Supply: ভেলকি দেখাচ্ছে বিদ্যুতের চাহিদাও, এ দৃশ্য আগে দেখেনি বাংলা! রাতে আচমকা ছাপিয়ে গেল ১০০০০ মেগাওয়াট

Electric Supply: সোমবার রাতে ১০ হাজার মেগাওয়াট ছাড়িয়ে গেল বিদ্যুতের চাহিদা। বাংলার ইতিহাসে এই প্রথম বার পশ্চিমবঙ্গ বিদ্যুৎ বণ্টন সংস্থার অধীনস্থ এলাকায় বিদ্যুতের চাহিদা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১০ হাজার ৪০ মেগাওয়াটে। বিদ্যুৎ দফতর সূত্রে খবর, সোমবার রাত ১১টা ৩০ মিনিট নাগাদ এই চাহিদা আচমকাই ভয়ঙ্কর আকারে বেড়ে যায়।

Electric Supply: ভেলকি দেখাচ্ছে বিদ্যুতের চাহিদাও, এ দৃশ্য আগে দেখেনি বাংলা! রাতে আচমকা ছাপিয়ে গেল ১০০০০ মেগাওয়াট
প্রতীকী ছবিImage Credit source: Facebook
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Apr 30, 2024 | 8:12 PM

কলকাতা: চব্বিশ ঘণ্টা আগেই সিইএসসি ও পশ্চিমবঙ্গ বিদ্যুৎ বণ্টন সংস্থার আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠকে বসেছিলেন বিদ্যুৎ মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস। চাঁদিফাটা গরমে যাতে আমজনতার কাছে নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ পরিষেবা পৌঁছে দেওয়া যায়, সেই নিয়ে বিস্তর আলোচনা হয়েছে বৈঠকে। আর বৈঠকের পর গতরাতেই বিদ্যুতের চাহিদার সর্বকালীন রেকর্ড। সোমবার রাতে ১০ হাজার মেগাওয়াট ছাড়িয়ে গেল বিদ্যুতের চাহিদা। বাংলার ইতিহাসে এই প্রথম বার পশ্চিমবঙ্গ বিদ্যুৎ বণ্টন সংস্থার অধীনস্থ এলাকায় বিদ্যুতের চাহিদা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১০ হাজার ৪০ মেগাওয়াটে। বিদ্যুৎ দফতর সূত্রে খবর, সোমবার রাত ১১টা ৩০ মিনিট নাগাদ এই চাহিদা আচমকাই ভয়ঙ্কর আকারে বেড়ে যায়। সেই চাহিদা সামাল দিতে কার্যত হিমশিম খাওয়ার জোগাড় হয়েছে বিদ্যুৎ দফতরের, সূত্র মারফত তেমনই জানা যাচ্ছে।

বিদ্যুৎ দফতরের কর্তারা জানিয়েছেন, এটাই সর্বকালীন রেকর্ড চাহিদা। এদিকে এখন সবে মাঝ বৈশাখ। এপ্রিল মাস সবে শেষ হচ্ছে। গোটা জুন মাস এখনও বাকি। আগামী দিনে তাই বিদ্যুতের চাহিদা কোথায় গিয়ে থামবে, তা ভেবেই একপ্রকার চিন্তায় পড়েছেন বিদ্যুৎ দফতরের কর্তারা। একদিকে যখন পশ্চিমবঙ্গ বিদ্যুৎ বণ্টন সংস্থার চাহিদা ১০ হাজার মেগাওয়াট ছাড়িয়ে যাচ্ছে, তখন সিইএসসি এলাকাতেও চাহিদা নেহাৎ কম নয়। সিইএসসি মূলত কলকাতা ও শহরতলি এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ করে থাকে। সিইএসসি এলাকায় মঙ্গলবার বিকেল পৌনে চারটে নাগাদ বিদ্যুতের চাহিদা বেড়ে ২ হাজার ৫৮৭ মেগাওয়াটে দাঁড়িয়েছিল বলে জানা যাচ্ছে।

এদিকে বিগত কয়েক দিনে কলকাতা-সহ জেলার একাধিক প্রান্তে বিদ্যুৎ বিভ্রাটের জেরে সাধারণ মানুষের বিক্ষোভের ছবি ধরা পড়েছে। যদিও সম্প্রতি বিদ্যুৎ মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস দাবি করেছেন, কোথাও কোথাও বিদ্যুৎ সরবরাহের ক্ষেত্রে কিছু ত্রুটি থাকায় বিদ্যুৎ বিভ্রাট ঘটছে। তবে কোথাও লোড শেডিং হচ্ছে না।