AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Dilip Ghosh: ‘আত্মহত্যা করলে হাতের মধ্যে সুইসাইড নোট কেন?’ প্রদীপ করের মৃত্যু নিয়েই প্রশ্ন দিলীপের

Dilip Ghosh On Pradip Kar: দিলীপ বলেন, "একজন মানুষ আত্মহত্যা করছেন, তার হাতে সুইসাইড নোট কীভাবে থাকতে পারে? জানলা ভাঙা ছিল, সেখান থেকে কেউ ঢুকে হাতে সুইসাইড নোট গুঁজে দেওয়া হয়েছে।" তিনি আরও বলেন, "মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নিজের অবস্থানটাকে ঠিক করতে হবে। কেউ এসে কিছু একটা বললেন, আর উনি স্টেটমেন্ট দিয়ে দিলেন। এর থেকে বোঝা যাচ্ছে তৃণমূল আর রাজ্য সরকারের স্তরটা কোথায়?"

Dilip Ghosh: 'আত্মহত্যা করলে হাতের মধ্যে সুইসাইড নোট কেন?' প্রদীপ করের মৃত্যু নিয়েই প্রশ্ন দিলীপের
প্রদীপ করের মৃত্যুতে প্রশ্ন দিলীপেরImage Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Oct 30, 2025 | 1:41 PM
Share

কলকাতা: আগরপাড়ার প্রদীপ করের মৃত্যু নিয়ে এবার প্রশ্ন তুলে দিলেন বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষ। আত্মহত্যা নয়, খুনের দিকেই ইঙ্গিত বঙ্গ বিজেপির প্রাক্তন সভাপতির। তাঁর প্রশ্ন, আত্মহত্যা করলে হাতের মধ্যে সুইসাইড নোট কীভাবে এল? তাঁর কথায়, ঘরের জানলা ভাঙা ছিল, সেখান থেকে কেউ ঢুকে হাতের মধ্যে সুইসাইড নোট গুঁজে গিয়েছে।

দিলীপ বলেন, “একজন মানুষ আত্মহত্যা করছেন, তার হাতে সুইসাইড নোট কীভাবে থাকতে পারে? জানলা ভাঙা ছিল, সেখান থেকে কেউ ঢুকে হাতে সুইসাইড নোট গুঁজে দেওয়া হয়েছে।” তিনি আরও বলেন, “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নিজের অবস্থানটাকে ঠিক করতে হবে। কেউ এসে কিছু একটা বললেন, আর উনি স্টেটমেন্ট দিয়ে দিলেন। এর থেকে বোঝা যাচ্ছে তৃণমূল আর রাজ্য সরকারের স্তরটা কোথায়?” ‘জাস্টিস ফর প্রদীপ কর’ স্লোগানের প্রেক্ষিতে তিনি বলেন, “কিছু একটা স্লোগান চাই রাস্তায় নামার জন্য। লোকগুলোও রাস্তার।”

উল্লেখ্য, বুধবারই আগরপাড়ায় প্রদীপ করের পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে দেখা করেন তৃণমূলের সর্ব ভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। এই মৃত্যুর জন্য কমিশন ও বিজেপিকে একযোগে তোপ দাগেন তিনি। তারপর তিনি স্লোগান তোলেন, ‘জাস্টিস ফর প্রদীপ কর।’ সামাজিক মাধ্যমে নিজের ডিপিও পরিবর্তন করেন তিনি।

যদিও দিলীপ ঘোষের বক্তব্য প্রসঙ্গে তৃণমূল নেতা জয়প্রকাশ মজুমদার বলেন, “বিজেপি উত্তর খোঁজার চেষ্টা করছে। একটা মৃত্যু নয়, আরও আত্মহত্যা হয়েছে, আত্মহত্যার চেষ্টা হয়েছে। মানুষ দিশেহারা। বিজেপিকেই এর উত্তর দিতে হবে।” বিজেপি অবশ্য এটাও সামনে এনেছে, ২০০২ সালের ভোটার তালিকায় নাম ছিল প্রদীপের। সেক্ষেত্রে কেন তাঁর নাম বাদ যাওয়ার কোনও সম্ভাবনাই ছিল না।