কলকাতা: অনেক চেষ্টা-চরিত্রের পর সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রের কন্ঠস্বরের নমুনা এসেছে ইডি-র হাতে। এবার তদন্তের স্বার্থে সেটা খতিয়ে দেখবে কেন্দ্রীয় সংস্থা। কন্ঠস্বর মেলাতে পারলে নিয়োগ দুর্নীতির অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য বেরিয়ে আসতে পারে, এমনটাই মনে করছেন তদন্তকারীরা। সেই কন্ঠস্বর নিয়ে মামলা করেও রেহাই পেলেন না নিয়োগ দুর্নীতিতে অভিযুক্ত সুজয়কৃষ্ণ। বিচারপতি অমৃতা সিনহার নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করেল ডিভিশন বেঞ্চের দ্বারস্থ হয়েছিলেন ‘কালীঘাটের কাকু।’ কিন্তু সিঙ্গল বেঞ্চের নির্দেশই বহাল রাখল ডিভিশন বেঞ্চ। অর্থাৎ কন্ঠস্বর পরীক্ষায় কোনও বাধা নেই। তবে ট্রায়ালে সেই কন্ঠস্বর প্রমাণ হিসেবে ব্যবহার করা যাবে কি না, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে বিচারপতি সৌমেন সেনের ডিভিশন বেঞ্চ।
ডিভিশন বেঞ্চের নির্দেশ, ট্রায়ালে এই স্বর প্রমাণ হিসেবে ব্যবহার করা হবে কি না, সেটা বিচার করবেন বিচারপতি তীর্থঙ্কর ঘোষ। কন্ঠস্বর সংগ্রহের ক্ষেত্রে কোনও বাধা না থাকলেও এদিনের শুনানিতে বিচারপতি সৌমেন সেন ট্রায়ালে ওই কন্ঠস্বর ব্যবহার নিয়ে তীব্র আপত্তি জানিয়েছেন। ইডিকে ওই নমুনা ব্যবহারের অনুমতি আগে নিতে হবে বলে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
ইডি-র তরফে আইনজীবী ধীরজ ত্রিবেদী জানিয়েছেন, আদালতের নির্দেশে কোথাও নমুনা সংগ্রহ না করার কথা বলা হয়নি। তিনি বলেন, “এসএসকেএম গত জুলাই মাস থেকে ওই নমুনা সংগ্রহ করতে দেয়নি। গোটা রাজ্য প্রশাসন ইডির বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে গিয়েছে। আমরা জানতে চাই এটা ব্যবহারে সমস্যা কোথায়? এভাবে মামলার ফাঁসে আমাদের তদন্তে দেরি হচ্ছে।”
ডিভিশন বেঞ্চের নির্দেশ, আদালতের নির্দেশ মতো, ইডিকে বিচারপতি তীর্থঙ্কর ঘোষের ঘরে গিয়ে অনুমতি নিতে হবে। বিচারপতি সৌমেন সেনের মন্তব্য, “এভাবে চলতে থাকলে বিচার ব্যবস্থা নড়ে যাবে। বিচারপতি অমৃতা সিনহা যে মামলা শুনছেন তার অংশ নয় ওই কন্ঠস্বর। উনি নিজে জানতে চাইলে আলাদা ব্যাপার।” উল্লেখ্য, রুদ্ধদ্বার শুনানিতে বিচারপতি অমৃতা সিনহা কন্ঠস্বরের নমুনা সংগ্রহের নির্দেশ দিয়েছিলেন। তারপরই ইএসআই হাসপাতালে নিয়ে গিয়ে সুজয়কৃষ্ণের কন্ঠস্বরের নমুনা সংগ্রহ করা হয়।
কলকাতা: অনেক চেষ্টা-চরিত্রের পর সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রের কন্ঠস্বরের নমুনা এসেছে ইডি-র হাতে। এবার তদন্তের স্বার্থে সেটা খতিয়ে দেখবে কেন্দ্রীয় সংস্থা। কন্ঠস্বর মেলাতে পারলে নিয়োগ দুর্নীতির অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য বেরিয়ে আসতে পারে, এমনটাই মনে করছেন তদন্তকারীরা। সেই কন্ঠস্বর নিয়ে মামলা করেও রেহাই পেলেন না নিয়োগ দুর্নীতিতে অভিযুক্ত সুজয়কৃষ্ণ। বিচারপতি অমৃতা সিনহার নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করেল ডিভিশন বেঞ্চের দ্বারস্থ হয়েছিলেন ‘কালীঘাটের কাকু।’ কিন্তু সিঙ্গল বেঞ্চের নির্দেশই বহাল রাখল ডিভিশন বেঞ্চ। অর্থাৎ কন্ঠস্বর পরীক্ষায় কোনও বাধা নেই। তবে ট্রায়ালে সেই কন্ঠস্বর প্রমাণ হিসেবে ব্যবহার করা যাবে কি না, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে বিচারপতি সৌমেন সেনের ডিভিশন বেঞ্চ।
ডিভিশন বেঞ্চের নির্দেশ, ট্রায়ালে এই স্বর প্রমাণ হিসেবে ব্যবহার করা হবে কি না, সেটা বিচার করবেন বিচারপতি তীর্থঙ্কর ঘোষ। কন্ঠস্বর সংগ্রহের ক্ষেত্রে কোনও বাধা না থাকলেও এদিনের শুনানিতে বিচারপতি সৌমেন সেন ট্রায়ালে ওই কন্ঠস্বর ব্যবহার নিয়ে তীব্র আপত্তি জানিয়েছেন। ইডিকে ওই নমুনা ব্যবহারের অনুমতি আগে নিতে হবে বলে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
ইডি-র তরফে আইনজীবী ধীরজ ত্রিবেদী জানিয়েছেন, আদালতের নির্দেশে কোথাও নমুনা সংগ্রহ না করার কথা বলা হয়নি। তিনি বলেন, “এসএসকেএম গত জুলাই মাস থেকে ওই নমুনা সংগ্রহ করতে দেয়নি। গোটা রাজ্য প্রশাসন ইডির বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে গিয়েছে। আমরা জানতে চাই এটা ব্যবহারে সমস্যা কোথায়? এভাবে মামলার ফাঁসে আমাদের তদন্তে দেরি হচ্ছে।”
ডিভিশন বেঞ্চের নির্দেশ, আদালতের নির্দেশ মতো, ইডিকে বিচারপতি তীর্থঙ্কর ঘোষের ঘরে গিয়ে অনুমতি নিতে হবে। বিচারপতি সৌমেন সেনের মন্তব্য, “এভাবে চলতে থাকলে বিচার ব্যবস্থা নড়ে যাবে। বিচারপতি অমৃতা সিনহা যে মামলা শুনছেন তার অংশ নয় ওই কন্ঠস্বর। উনি নিজে জানতে চাইলে আলাদা ব্যাপার।” উল্লেখ্য, রুদ্ধদ্বার শুনানিতে বিচারপতি অমৃতা সিনহা কন্ঠস্বরের নমুনা সংগ্রহের নির্দেশ দিয়েছিলেন। তারপরই ইএসআই হাসপাতালে নিয়ে গিয়ে সুজয়কৃষ্ণের কন্ঠস্বরের নমুনা সংগ্রহ করা হয়।