Drug Smuggling: সস্তার ইঞ্জেকশন নিলেই নেশা হয় হেরোইনের মতো! এনসিবি-র জালে ‘বৈধ’ মাদক

TV9 Bangla Digital | Edited By: শর্মিষ্ঠা চক্রবর্তী

Feb 06, 2022 | 12:59 PM

Drug Smuggling: তদন্তকারীরা জানাচ্ছেন, এই মাদক ইনজেকশনের কাজ অনেকটা হেরোইনের মতোই। তবে দামে সস্তা। তাই জনপ্রিয়।

Follow Us

কলকাতা: নিষিদ্ধ মাদক পাচারের আগেই সীমান্ত এনসিবি-র জালে ৩। উত্তর দিনাজপুরের ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত থেকে গ্রেফতার তিন। উদ্ধার ইঞ্জেকশন ও সিরাপ। এগুলি বাংলাদেশেই পাচার করা হচ্ছিল বলে জানা গিয়েছে। গোপন সূত্রে খবর পেয়ে নারকোটিক্স কন্ট্রোল ব্যুরোর তদন্তকারীরা তাদের গ্রেফতার করেছেন। উদ্ধার হয়েছে ৩৩৯২ বোতল মাদক সিরাপ ও ১১৯৬ অ্যাম্প্লিউ ইঞ্জেকশন। রবিবার ভোরে বিএসএফকে সঙ্গে নিয়ে যৌথ অভিযান চালায় এনসিবি। তদন্তকারীরা জানাচ্ছেন, এই মাদক ইঞ্জেকশনের কাজ  অনেকটা হেরোইনের মতোই। তবে দামে সস্তা। তাই জনপ্রিয়।

তদন্তকারী জানিয়েছেন, এই ইঞ্জেকশন মূলত নিষিদ্ধ নয়। তবে এই গুলো অন্য দেশে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে বৈধ কিছু কাগজপত্র লাগে। বৈধ কাগজপত্র ছাড়াই ধৃতরা এগুলো পাচার করছিল। তাতেই গ্রেফতার। এই ইঞ্জেকশনগুলো মূলত বাংলাদেশেই বিশেষভাবে নেশা করার ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়।

এই ইঞ্জেকশনগুলোর দাম কম। তবে তাতে নেশা হেরোইনের মতোই হয়। ফলে অল্প পয়সা ব্যয়ে এই ইঞ্জেকশন সেবনে আসক্ত হয়ে পড়েছে বাংলাদেশের যুব সমাজের একাংশ। জানা যাচ্ছে, সীমান্তবর্তী এলাকাগুলিতে একাধিকবাড়িতে এইভাবে নেশার দ্রব্য প্রথমে মজুত করা হয়। রাতে অন্ধকারে সীমান্ত পেরিয়ে তা পাচার হয়ে যায় বাংলাদেশে। ধৃতরা মূলত এই মজুতেরই কাজ করে। কলকাতা-সহ রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে ডিলার থেকে মাদক এনে তারা সীমান্তবর্তী গ্রামের একাধিক বাড়িতে তা রেখে দেয়। এরপর সময় করে রাতে সেগুলি পাচার করে বাংলাদেশে।

এর পিছনে একটা বড় চক্র কাজ করছে বলে মনে করছেন তদন্তকারীরা। ধৃতদের জিজ্ঞাসাবাদ করছেন তদন্তকারীরা। তবে এনসিবি কর্তা মনে করছেন, ধৃতরা একেবারেই গ্রাউন্ড লেভেলে কাজ করে। তারা নিজেরাও তাদের বস কারা, তা সম্পর্কে অবগত নয়। একটা চেন কাজ করে এই চক্রে। হয়তো এক্ষেত্রে গ্রাউন্ড লেভেলে যারা কাজ করে, তারা ঠিক তাদের ওপরের স্তরে ‘কর্তা’র নাম জানতে পারে। তার বেশি কিছু তারাও অনেকক্ষেত্রে জানে না।

এনসিবি কর্তারা মূলত এই চক্রের চাঁইয়ের খোঁজ পেতে চাইছেন। কান টানলে মাথা আসবে বলেই মনে করছেন তদন্তকারীরা। সেক্ষেত্রে ধীরে ধীরে এগোতে চাইছে এনসিবি। সীমান্তে এরকম একাধিক মাদক চক্র সক্রিয়। একাধিক ধরা পড়েছে জালেও।

প্রসঙ্গত, শনিবারই নদিয়া সীমান্তবর্তী একটি এলাকা থেকে মাদক-সহ ২ জনকে গ্রেফতার করে এনসিবি।

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

কলকাতা: নিষিদ্ধ মাদক পাচারের আগেই সীমান্ত এনসিবি-র জালে ৩। উত্তর দিনাজপুরের ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত থেকে গ্রেফতার তিন। উদ্ধার ইঞ্জেকশন ও সিরাপ। এগুলি বাংলাদেশেই পাচার করা হচ্ছিল বলে জানা গিয়েছে। গোপন সূত্রে খবর পেয়ে নারকোটিক্স কন্ট্রোল ব্যুরোর তদন্তকারীরা তাদের গ্রেফতার করেছেন। উদ্ধার হয়েছে ৩৩৯২ বোতল মাদক সিরাপ ও ১১৯৬ অ্যাম্প্লিউ ইঞ্জেকশন। রবিবার ভোরে বিএসএফকে সঙ্গে নিয়ে যৌথ অভিযান চালায় এনসিবি। তদন্তকারীরা জানাচ্ছেন, এই মাদক ইঞ্জেকশনের কাজ  অনেকটা হেরোইনের মতোই। তবে দামে সস্তা। তাই জনপ্রিয়।

তদন্তকারী জানিয়েছেন, এই ইঞ্জেকশন মূলত নিষিদ্ধ নয়। তবে এই গুলো অন্য দেশে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে বৈধ কিছু কাগজপত্র লাগে। বৈধ কাগজপত্র ছাড়াই ধৃতরা এগুলো পাচার করছিল। তাতেই গ্রেফতার। এই ইঞ্জেকশনগুলো মূলত বাংলাদেশেই বিশেষভাবে নেশা করার ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়।

এই ইঞ্জেকশনগুলোর দাম কম। তবে তাতে নেশা হেরোইনের মতোই হয়। ফলে অল্প পয়সা ব্যয়ে এই ইঞ্জেকশন সেবনে আসক্ত হয়ে পড়েছে বাংলাদেশের যুব সমাজের একাংশ। জানা যাচ্ছে, সীমান্তবর্তী এলাকাগুলিতে একাধিকবাড়িতে এইভাবে নেশার দ্রব্য প্রথমে মজুত করা হয়। রাতে অন্ধকারে সীমান্ত পেরিয়ে তা পাচার হয়ে যায় বাংলাদেশে। ধৃতরা মূলত এই মজুতেরই কাজ করে। কলকাতা-সহ রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে ডিলার থেকে মাদক এনে তারা সীমান্তবর্তী গ্রামের একাধিক বাড়িতে তা রেখে দেয়। এরপর সময় করে রাতে সেগুলি পাচার করে বাংলাদেশে।

এর পিছনে একটা বড় চক্র কাজ করছে বলে মনে করছেন তদন্তকারীরা। ধৃতদের জিজ্ঞাসাবাদ করছেন তদন্তকারীরা। তবে এনসিবি কর্তা মনে করছেন, ধৃতরা একেবারেই গ্রাউন্ড লেভেলে কাজ করে। তারা নিজেরাও তাদের বস কারা, তা সম্পর্কে অবগত নয়। একটা চেন কাজ করে এই চক্রে। হয়তো এক্ষেত্রে গ্রাউন্ড লেভেলে যারা কাজ করে, তারা ঠিক তাদের ওপরের স্তরে ‘কর্তা’র নাম জানতে পারে। তার বেশি কিছু তারাও অনেকক্ষেত্রে জানে না।

এনসিবি কর্তারা মূলত এই চক্রের চাঁইয়ের খোঁজ পেতে চাইছেন। কান টানলে মাথা আসবে বলেই মনে করছেন তদন্তকারীরা। সেক্ষেত্রে ধীরে ধীরে এগোতে চাইছে এনসিবি। সীমান্তে এরকম একাধিক মাদক চক্র সক্রিয়। একাধিক ধরা পড়েছে জালেও।

প্রসঙ্গত, শনিবারই নদিয়া সীমান্তবর্তী একটি এলাকা থেকে মাদক-সহ ২ জনকে গ্রেফতার করে এনসিবি।

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

Next Article