কলকাতা: অরণ্য ভবনে ইডির তল্লাশিতে বড়সড় সাফল্য। বনমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের চেম্বারে মিলেছে ১০ কোটি টাকার ফিক্সড ডিপোজিট ও জীবন বিমার নথি। ইডি সূত্রে খবর, তল্লাশিতে মিলেছে সম্পত্তির একাধিক নথি। এরমধ্যে বেশকিছু নথি মন্ত্রীর নামে রয়েছে বলে দাবি কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। সম্পত্তির কিছু নথি মিলেছে যেগুলি বেনামী সম্পত্তি রয়েছে বলে অনুমান গোয়েন্দাদের।
মঙ্গলবার সকালে সল্টলেকে অরণ্য ভবনে হানা দেয় গোয়েন্দারা। রেশন দুর্নীতি মামলায় আরও নথি জোগাড়েই হানা দিয়েছিলেন তাঁরা। এরপরই হাতে আসে চাঞ্চল্যকর তথ্য। এর আগে চার্জশিট জমা দেওয়ার সময়ও বালুর বিপুল সম্পত্তির দাবি করেছিলেন গোয়েন্দারা। জানা গিয়েছে, চার্জশিটে যে তথ্য ছিল তার বাইরে এই আরও নতুন করে দশ কোটি টাকার হদিশ পেয়েছেন গোয়েন্দারা। এছাড়াও ৬০০ বেশি ব্ল্যাঙ্ক স্ট্যাম্প পেপার মিলেছে মন্ত্রীর চেম্বার থেকে। তাহলে কি ওই ব্ল্যাঙ্ক পেপার থেকে কি আরও নথির পরিকল্পনা ছিল? একই সঙ্গে সম্পত্তির যে নথি তাঁরা পেয়েছেন। কিছু জায়গায় মন্ত্রীর নাম থাকলেও, অনেক সম্পত্তিতে আবার নাম নেই বলেও দাবি। এর সঙ্গে রেশন দুর্নীতির সম্পর্ক রয়েছে কি না খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
প্রসঙ্গত, পুরনিয়োগ দুর্নীতির তদন্তে নেমে রেশন দুর্নীতির খোঁজ পায় ইডি। এরপর গ্রেফতার হয় বাকিবুর রহমান। তাঁকে জেরা করতেই উঠে আসনে বনমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয়র নাম। কয়েকদিন আগে জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের বিরুদ্ধে যে চার্জশিট ইডি জমা দিয়েছে, সেখানে স্পষ্ট উল্লেখ রয়েছে, এই খাদ্য দুর্নীতি অর্থাৎ একদিকে বণ্টন, অন্যদিকে ধান কেনা নিয়ে দুর্নীতি চলছিল ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বর মাস পর্যন্ত। অর্থাৎ ২০২১ সালে জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের দফতর বদলের পরও এই দুর্নীতি রমরমিয়ে চলছিল।
কলকাতা: অরণ্য ভবনে ইডির তল্লাশিতে বড়সড় সাফল্য। বনমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের চেম্বারে মিলেছে ১০ কোটি টাকার ফিক্সড ডিপোজিট ও জীবন বিমার নথি। ইডি সূত্রে খবর, তল্লাশিতে মিলেছে সম্পত্তির একাধিক নথি। এরমধ্যে বেশকিছু নথি মন্ত্রীর নামে রয়েছে বলে দাবি কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। সম্পত্তির কিছু নথি মিলেছে যেগুলি বেনামী সম্পত্তি রয়েছে বলে অনুমান গোয়েন্দাদের।
মঙ্গলবার সকালে সল্টলেকে অরণ্য ভবনে হানা দেয় গোয়েন্দারা। রেশন দুর্নীতি মামলায় আরও নথি জোগাড়েই হানা দিয়েছিলেন তাঁরা। এরপরই হাতে আসে চাঞ্চল্যকর তথ্য। এর আগে চার্জশিট জমা দেওয়ার সময়ও বালুর বিপুল সম্পত্তির দাবি করেছিলেন গোয়েন্দারা। জানা গিয়েছে, চার্জশিটে যে তথ্য ছিল তার বাইরে এই আরও নতুন করে দশ কোটি টাকার হদিশ পেয়েছেন গোয়েন্দারা। এছাড়াও ৬০০ বেশি ব্ল্যাঙ্ক স্ট্যাম্প পেপার মিলেছে মন্ত্রীর চেম্বার থেকে। তাহলে কি ওই ব্ল্যাঙ্ক পেপার থেকে কি আরও নথির পরিকল্পনা ছিল? একই সঙ্গে সম্পত্তির যে নথি তাঁরা পেয়েছেন। কিছু জায়গায় মন্ত্রীর নাম থাকলেও, অনেক সম্পত্তিতে আবার নাম নেই বলেও দাবি। এর সঙ্গে রেশন দুর্নীতির সম্পর্ক রয়েছে কি না খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
প্রসঙ্গত, পুরনিয়োগ দুর্নীতির তদন্তে নেমে রেশন দুর্নীতির খোঁজ পায় ইডি। এরপর গ্রেফতার হয় বাকিবুর রহমান। তাঁকে জেরা করতেই উঠে আসনে বনমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয়র নাম। কয়েকদিন আগে জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের বিরুদ্ধে যে চার্জশিট ইডি জমা দিয়েছে, সেখানে স্পষ্ট উল্লেখ রয়েছে, এই খাদ্য দুর্নীতি অর্থাৎ একদিকে বণ্টন, অন্যদিকে ধান কেনা নিয়ে দুর্নীতি চলছিল ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বর মাস পর্যন্ত। অর্থাৎ ২০২১ সালে জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের দফতর বদলের পরও এই দুর্নীতি রমরমিয়ে চলছিল।