Kolkata Airport: বাগুইআটি-কৈখালিতেও কি বিপদ হতে পারে? ফিরহাদ হাকিম বললেন…
Kolkata: বৃহস্পতিবার আহমেদাবাদ থেকে যে এয়ার ইন্ডিয়ার যে বিমানটি উড়েছিল সেটি ভেঙে পড়ে মেঘানি নগরের কাছে। যার কারণে বিমানের ভিতরে থাকা যাত্রী তো বটেই, মৃত্য়ু হয়েছে হস্টেলের একাধিক ছাত্র ও আশপাশের কয়েকজনের।

কলকাতা: আহমেদাবাদের বিমান দুর্ঘটনার পর থেকেই বিভিন্ন ধরনের প্রশ্ন উঠছিল। যেভাবে নেতাজি সুভাষচন্দ্র বোস আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের আশপাশে একের পর এক বহুতল গজিয়ে উঠছে, তাতে কি আদৌ সুরক্ষিত কলকাতা সহ উত্তর ২৪ পরগনার একাধিক এলাকা? বিষয়টি কি যথেষ্ট অ্যালার্মিং নয়? এই বিষয়ে শনিবার টিভি ৯ বাংলা রাজ্যের পুরমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিমের সঙ্গে যোগাযোগ করে। যদিও এই বিষয়ে মুখ খোলেননি।
বৃহস্পতিবার আহমেদাবাদ থেকে যে এয়ার ইন্ডিয়ার যে বিমানটি উড়েছিল সেটি ভেঙে পড়ে মেঘানি নগরের কাছে। যার কারণে বিমানের ভিতরে থাকা যাত্রী তো বটেই, মৃত্য়ু হয়েছে হস্টেলের একাধিক ছাত্র ও আশপাশের কয়েকজনের। কলকাতা বিমানবন্দরের কাছেও রয়েছে একাধিক এলাকা। কখনও বিপদ ধেয়ে এলে যে মারাত্মক ক্ষতির সম্মুখীন হতে হবে তা বলার অপেক্ষা রাখে না।
বিমানবন্দর সংলগ্ন পাঁচটি পুরসভা (দমদম, নিউ ব্যারাকপুর, মধ্যমগ্রাম, উত্তর দমদম ও বিধান নগর পুরনিগম) রয়েছে। সংশ্লিষ্ট জমির চরিত্র কেমন, সেই বৈশিষ্ট্য দেখে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ অনুমতি দেন বাড়ি নির্মাণের। মূলত, ১৮.৪ মিটারের বেশি উচ্চতার বাড়ি তৈরি করা যায় না। তবে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষের অভিযোগ, এই উচ্চতাকে তোয়াক্কা না করে গজিয়ে উঠেছে বহুতল আবাসন। একাধিকবার এই নিয়ে চিঠি চালাচালিও হয়েছে। কিন্তু কাজের কাজ হয়নি বলেই অভিযোগ।
এ দিন টিভি ৯ বাংলা রাজ্যের মন্ত্রীকে এই প্রশ্নই করে। তবে এই সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে কোনও মন্তব্যই করতে চাননি ফিরহাদ। তিনি এই বিষয়ে এখনই কোনও রকম প্রতিক্রিয়া দিতে রাজি হননি।





