Buddhadeb Bhattacharjee: দুপুরে স্যুপ খেয়েছেন বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য, ধীরে ধীরে সুস্থ হচ্ছেন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী

Sourav Dutta | Edited By: সায়নী জোয়ারদার

Aug 06, 2023 | 7:16 PM

Buddhadeb Bhattacharjee: সিওপিডির রোগী বুদ্ধবাবু। সিওপিডির রোগীদের নিঃশ্বাসের একটা সমস্যা থাকেই। একইসঙ্গে প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীর বয়সজনিত দিকটিও সবসময় নজরে চিকিৎসকদের। এর আগেও একাধিকবার নিঃশ্বাসের সমস্যা, ফুসফুসে সংক্রমণ নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে তাঁকে।

Buddhadeb Bhattacharjee: দুপুরে স্যুপ খেয়েছেন বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য, ধীরে ধীরে সুস্থ হচ্ছেন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী
বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য (ফাইল ছবি)
Image Credit source: Facebook

Follow Us

কলকাতা: ন’দিন ধরে হাসপাতালে ভর্তি রাজ্যের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য (Buddhadeb Bhattacharjee)। আলিপুরের একটি বেসরকারি মাল্টিস্পেশালিটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন তিনি। রবিবার দুপুরে বুদ্ধবাবু স্যুপও খেয়েছেন। এখন তাঁকে নন-ইনভেসিভ ভেন্টিলেটরি সাপোর্টে রাখা হয়েছে। তিনি সাড়া দিচ্ছেন। হাসপাতালের তরফে এদিন মেডিক্যাল বুলেটিনে জানানো হয়েছে, বুদ্ধবাবুর ফিজিওথেরাপি, ফুসফুসের রিহ্যাবিলিটেশন চলছে। ঘরে যে বাইপ্যাপে মেশিনে অক্সিজেন নেন, ট্রায়াল হিসাবে তাও দেওয়া হচ্ছে। রাইলস টিউবে খাওয়ানো হচ্ছে। সার্বিকভাবে স্থিতিশীল রয়েছেন বুদ্ধবাবু।

গত ২৯ জুলাই লোয়ার রেসপিরেটরি ট্র্যাক্ট ইনফেকশন ও টাইপ টু রেসপিরেটরি ফেলিওর নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য। চিকিৎসকদের নিয়ে তৈরি হয় মেডিক্যাল বোর্ড। মেডিসিন, ক্রিটিকাল কেয়ার, কার্ডিওলজি, পালমোনলজি, অ্যানেসথেশিওলজি, ইনফেকশাস ডিজিজেস স্পেশালিস্ট, এনডোক্রিনোলজি, জেনারেল মিডিসিন, ফিজিশয়ন সকলেই আছেন এই টিমে। সর্বক্ষণের নজরদারিতে রয়েছেন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী।

সিওপিডির রোগী বুদ্ধবাবু। সিওপিডির রোগীদের নিঃশ্বাসের একটা সমস্যা থাকেই। একইসঙ্গে প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীর বয়সজনিত দিকটিও সবসময় নজরে চিকিৎসকদের। এর আগেও একাধিকবার নিঃশ্বাসের সমস্যা, ফুসফুসে সংক্রমণ নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে তাঁকে। এবারও সেই একই সমস্যা।

তবে এবার প্রথমদিকে তাঁর শারীরিক অবস্থা একটু গুরুতরই ছিল। বুকের সংক্রমণই ছিল চিকিৎসকদের মূল উদ্বেগের কারণ। ঘুরিয়ে ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছে অ্যান্টি বায়োটিক। তবে ধীরে ধীরে চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন বলেই জানিয়েছেন চিকিৎসকরা। সোমবার তাঁকে হাসপাতাল থেকে ছাড়া নিয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারেন চিকিৎসকরা।

Next Article