সরকারি কর্মীরা যাতে কোনও ধর্মঘটকে ‘ছুটি’ বলে গণ্য করতে না পারেন, তার জন্য সবরকম ব্যবস্থা করেছে রাজ্য সরকার। নিশ্চিত করা হয়েছে, ধর্মঘটের দিনগুলোয় যেন সবাই কর্মক্ষেত্রে হাজির থাকেন। বনধ যেন কর্মনাশা না হয়, এটাই সরকারের মূল লক্ষ্য। এদিকে, রাজ্যে ছুটির সংখ্যা বেড়েছে বেশ কিছু। যোগ হয়েছে নতুন ছুটি। রাজ্য সরকারি ছুটির তালিকায় রদবদল হয়েছে অনেক। এমনকী কোনও প্রাপ্য ছুটির দিন শনি বা রবিবার পড়ে গেলে, তার জন্য অতিরিক্ত ছুটিও দেয় রাজ্য সরকার। তবে সেই ছুটি কি নিছকই রাজ্য সরকারি কর্মীদের একটু স্বস্তি দেওয়ার জন্য? নাকি এর পিছনে রয়েছে কোনও অন্য অঙ্ক? সম্প্রতি এমনই একটি ছুটি নিয়ে বিতর্ক চরমে ওঠে। শুরু হয়ে যায় রাজনৈতিক চাপান-উতোর। মুখ খুলতে বাধ্য হন মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়। সাসপেন্ড হতে হয় এক আধিকারিককেও। কী সেই ছুটি-বিতর্ক? ২০২৫-এ কলকাতার পুরসভার অন্তর্গত স্কুলগুলিতে ১৭ সেপ্টেম্বর বিশ্বকর্মা পুজোর ছুটি ছিল। অভিযোগ ওঠে, সেই ছুটি বাতিল করা হয়েছে। পরিবর্তে ছুটি দেওয়া হয়েছে ৩১ মার্চ ও ১ এপ্রিল। ইদ উপলক্ষে দু’দিন ছুটি দেওয়া হয়েছে বলে জানানো...