AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

HC On Sandeshkhali: শাহজাহানের হাত বদল! সন্দেশখালি কাণ্ডে CBI তদন্তের নির্দেশ

HC On Sandeshkhali: সন্দেশখালি কাণ্ডে বড় নির্দেশ প্রধান বিচারপতি টি এস শিবজ্ঞানমের ডিভিশন বেঞ্চের। এবার সন্দেশখালি মামলা সিবিআই-এর হাতে।

HC On Sandeshkhali: শাহজাহানের হাত বদল! সন্দেশখালি কাণ্ডে CBI তদন্তের নির্দেশ
শেখ শাহজাহানImage Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Mar 05, 2024 | 3:37 PM
Share

কলকাতা: সন্দেশখালি মামলায় সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট। শেখ শাহজাহানকে হস্তান্তর করতে হবে সিবিআই-এর হাতে। বড় নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানমের ডিভিশন বেঞ্চ। প্রসঙ্গত, শেখ শাহজাহানকে রাজ্য পুলিশ গ্রেফতার করার পরই ইডি-র তরফ থেকে বারবার অভিযোগ করা হচ্ছিল, রাজ্য পুলিশ, সিআইডি-র হাতে শেখ শাহজাহান থাকলে, পিএমএলএ মামলা ও ইডি-র ওপর হামলার তদন্ত- দুটো ক্ষেত্রেই তথ্য প্রমাণ নষ্ট হতে পারে। সে কারণে এর আগেই ইডি-র তরফ থেকে দ্রুত শুনানির আর্জি জানানো হয়েছিল। ইডি প্রথম থেকেই তাঁদের ওপর হামলার ঘটনার তদন্তে যে SIT গঠন করা হয়েছিল, তার বিরোধিতা করে। সিবিআই তদন্তের আর্জি জানিয়েছিল। শেষ পর্যন্ত প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ ইডি-র দাবিকে মান্যতা দিয়ে সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দেয়। আর ইডি-র আর্জি মেনেই, মঙ্গলবার বিকাল সাড়ে চারটের মধ্যে শেখ শাহজাহানকে সিবিআই-এর হাতে হস্তান্তর করার নির্দেশ দেয়।

ইডি-র বক্তব্য, শেখ শাহাজাহন যতক্ষণ পর্যন্ত সিআইডি হেফজতে থাকবে, তত বেশি তথ্য প্রমাণ নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা থাকছে। সেক্ষেত্রে অতি দ্রুত, মঙ্গলবার বিকাল চারটের মধ্যেই শেখ শাহজাহানকে সিবিআই-এর হাতে তুলে দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি ন্যাজাট থানার দুটি মামলা অর্থাৎ ইডি আধিকারিকদের ওপর হামলার ঘটনায় ইডির দায়ের করা মামলা, দ্বিতীয়ত পুলিশের স্বতঃপ্রণোদিত মামলা ও তৃতীয়ত, শঙ্কর আঢ্যকে ওই দিনই গ্রেফতার করতে গিয়ে ইডি আধিকারিকদের ওপর হামলার ঘটনার প্রেক্ষিতে দায়ের হওয়া মামলা হস্তান্তর করতে হবে। জানা যাচ্ছে, স্পেশ্যাল ক্রাইম ব্রাঞ্চ এই মামলার তদন্ত করবে। সিজিও কমপ্লেক্স থেকেই এই তদন্ত নিয়ন্ত্রিত হবে।

এবার রাজ্য সরকারের কাছে কলকাতা হাইকোর্টে চ্যালেঞ্জ করার আর কোনও সুযোগ থাকছে না। কারণ এই নির্দেশ দিয়েছে খোদ প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ। সেক্ষেত্রে রাজ্যের কাছে খোলা থাকছে সুপ্রিম কোর্টের দরজা।