Primary Recruitment Case: যে নথি দেখে মানিককে তলব, সেই তথ্য সিবিআই-এর হাতে তুলে দিল আদালত

TV9 Bangla Digital | Edited By: তন্নিষ্ঠা ভাণ্ডারী

Jun 24, 2022 | 4:53 PM

Primary Recruitment Case: কিছুদিন আগেই ২৬৯ জন প্রাথমিক শিক্ষকের চাকরি বাতিলের নির্দেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট। ওই শিক্ষকরা ২০১৪ সালে টেট পরীক্ষা দিয়ে চাকরি পেয়েছিলেন।

Primary Recruitment Case: যে নথি দেখে মানিককে তলব, সেই তথ্য সিবিআই-এর হাতে তুলে দিল আদালত
কলকাতা হাইকোর্ট

Follow Us

কলকাতা : প্রাথমিকের নিয়োগ সংক্রান্ত মামলায় বোর্ডের তরফে আদালতে যে নথি দেওয়া হয়েছে, তা এবার সিবিআই-এর হাতে তুলে দিল আদালত। শুক্রবার বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্য়ায়ের বেঞ্চে চলা শুনানিতে ওই নথি সিবিআই-কে দেওয়া হয়েছে। ওই সব নথি যাতে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাকে না দেওয়া হয়, সেই আর্জি জানিয়েছিল প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ। কিন্তু, বিচারপতি নথি দেওয়ার নির্দেশ দেন। কিছুদিন আগেই এই মানলায় ২৬৯ জন প্রাথমিক শিক্ষকের চাকরি বাতিলের নির্দেশ দেয় কলকাতা হাইকোর্ট। ওই শিক্ষকরা ২০১৪ সালে টেট পরীক্ষা দিয়ে চাকরি পেয়েছিলেন। ওই ২৬৯ জনকে অতিরিক্ত ১ নম্বর দেওয়া হয়েছিল। প্রশ্ন ভুল থাকা সত্ত্বেও কেন বাকিদের ওই অতিরিক্ত নম্বর দেওয়া হল না।

১ নম্বর দেওয়ার যে সিদ্ধান্ত পর্ষদের তরফে নেওয়া হয়েছিল, সেখানে দেখা গিয়েছিল মানিক ভট্টাচার্য ছাড়া আর কারও সই নেই। পর্ষদের দেওয়া এই নথি দেখেই বিস্মিত হয়েছিল আদালত। এরপরই তলব করা হয় মানিক ভট্টাচার্যকে। আর সেই নথিই এবার দেওয়া হল সিবিআই-কে। প্যানেল ভুয়ো ছিল কি না, এক্সপার্ট কমিটির মত কী ছিল, এই সব তথ্যই রয়েছে ওই নথিতে।

টেট পরীক্ষায় প্রাপ্ত বাড়তি ১ নম্বর নিয়েই বিতর্কের সূত্রপাত। এবার সেই ১ নম্বর দেওয়ার ক্ষেত্রে সরকারের অনুমোদন ছিল কি না, তা জানতে চেয়েছিল কলকাতা হাইকোর্ট।

বৃহস্পতিবারই পর্ষদের তরফে আদালতে জানানো হয়েছে, সবাইকে ১ নম্বর বাড়তি দিলে লাভ হত না। যাঁদের ১ নম্বর কম ছিল, অর্থাৎ যাঁরা ১ নম্বরের জন্য উত্তীর্ণ হতে পারেননি, তাঁদের নম্বর দেওয়াটাই যুক্তিসঙ্গত ছিল। শুধুমাত্র প্রশিক্ষিত প্রার্থীদের বাড়তি ১ নম্বর দেওয়া হয়েছে। নিয়োগ প্রক্রিয়ায় কোনও অপরাধমূলক পদক্ষেপ করেনি পর্ষদ।

Next Article