EXPLAINED: কে হতে পারেন পরবর্তী উপরাষ্ট্রপতি? শরিক দলগুলিকে কীভাবে সামলাবে বিজেপি?
EXPLAINED: ২০২২ সালে জগদীপ ধনখড় উপরাষ্ট্রপতি পদে প্রার্থী হয়েছিলেন। কেন্দ্রে তখন বিজেপি একাই সংখ্যাগরিষ্ঠ ছিল। ফলে শরিকদের উপর সরকার টিকে থাকার কোনও প্রশ্ন ছিল না। লোকসভা ও রাজ্যসভা মিলে প্রয়োজনীয় সংখ্যাও ছিল বিজেপির কাছে। এবার পরিস্থিতি কিছুটা আলাদা। সরকার টিকিয়ে রাখতে জেডিইউ ও টিডিপি-র উপর নির্ভর করতে হচ্ছে বিজেপিকে। সেখানে উপরাষ্ট্রপতি পদে প্রার্থী বাছাই নিয়ে এই দুই দল কী বলে, তার উপর অনেক কিছু নির্ভর করছে বলে রাজনৈতিক মহলের একাংশ মনে করছে। দুই শরিককে সামলে বিজেপি কাকে উপরাষ্ট্রপতি প্রার্থী করে, তা নিয়ে বাড়ছে জল্পনা। পড়ুন টিভি৯ বাংলার বিশেষ প্রতিবেদন...

কলকাতা: মেয়াদ শেষের আগেই উপরাষ্ট্রপতির ইস্তফা। পরিসংখ্যান বলছে, ভারতের একাধিক উপরাষ্ট্রপতি মেয়াদ শেষের আগে পদ ছেড়েছেন। তারপরও জগদীপ ধনখড়ের ইস্তফা নিয়ে রাজনৈতিক মহলে শোরগোল পড়েছে। সংসদে বাদল অধিবেশন চলাকালীন অসুস্থতার কারণ দেখিয়ে উপরাষ্ট্রপতি পদে ইস্তফা দিয়েছেন ধনখড়। রাজনৈতিক মহলে তাঁর এই ইস্তফার কারণ নিয়ে যখন গুঞ্জন চলছে, তখন অন্য মাথাব্যথা বিজেপির। ধনখড় পদত্যাগ করায় এবার উপরাষ্ট্রপতি নির্বাচন হবে। সেখানে প্রার্থী নির্বাচন নিয়ে এনডিএ শরিকদের মধ্যে দ্বন্দ্ব বাধবে না তো? কয়েকমাস পরই বিহারে বিধানসভা নির্বাচন। সেই নির্বাচনের আগে বিহারের কাউকে উপরাষ্ট্রপতি নির্বাচনে প্রার্থী করার জন্য চাপ কি দেবে বিজেপির জোটসঙ্গী নীতীশ কুমারের জেডিইউ? কেন্দ্রে বিজেপির আরও একটি বড় জোটসঙ্গী হল চন্দ্রবাবু নাইডুর টিডিপি। তারাও কি উপরাষ্ট্রপতি পদে নিজেদের পছন্দের প্রার্থীকে দাঁড় করাতে বিজেপির উপর চাপ সৃষ্টি করবে? ...
