কলকাতা: যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র মৃত্য়ুর ঘটনার পর থেকে একের পর এক চাঞ্চল্যকর অভিযোগ উঠে আসছে। ইতিমধ্যে এই ঘটনায় ১২ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তাঁদের কেউ প্রাক্তনী, কেউ এখনও পড়াশোনা করছেন। শনিবার এরমধ্যে ধৃত তিন ছাত্রকে তোলা হয় আদালতে। সেই সময় এক ছাত্র সংবাদমাধ্যমের ক্যামেরার সামনেই ‘মধ্যমা’ও দেখান। তিনিও মেইন হস্টেলেরই আবাসিক। আর এসবের মাঝেই হস্টেল আবাসিকদের সম্পর্কে অভব্য আচরণের অভিযোগ হস্টেল পাড়ার বাসিন্দাদের। কখনও অশ্লীল অঙ্গভঙ্গী, কখনও মদের বোতল ছোড়া, কখনও মহিলাদের লক্ষ্য করে নোংরা কথার অভিযোগ করছেন তাঁরা।
যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের মেইন হস্টেলের উল্টোদিকে রয়েছে পোদ্দারনগর এলাকা। সেখানকার বাসিন্দারাই একের পর এক অভিযোগ তুলেছেন হস্টেলের আবাসিকদের নিয়ে। হস্টেলের পিছনেই বাড়ি এক মহিলা বলেন, “মেয়েরা বাড়ির ছাদে উঠতে পারে না। নোংরা কথা বলে। হস্টেল থেকে মদের বোতল ছোড়ে।” অভিযোগ, বাড়িতে ছেলে বা মেয়েকে নাম ধরে চিৎকার করে ডাকলে, হস্টেল থেকেও সেই নাম ধরে ডাকাডাকি করে।
এলাকার লোকজন বলছেন, তাঁরাও একপ্রকার ‘র্যাগিং’য়েরই শিকার। হস্টেলের ছাদ থেকে এক মেয়েকে লক্ষ্য করে বোতল ছুড়েছিল বছর আটেক আগে। সেই মেয়ের বাবার অভিযোগ, “আমার মেয়েকে লক্ষ্য করে মদের বোতল ছুড়েছিল। একটুর জন্য মাথা বাঁচে ওর। এরপর আমি যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে চিঠিও দিই। ওরা বলল দেখছে। এসেওছিল। পরে কোথায় কী! ক্লাবেও জানানো হয়েছিল। পরে ওরা বলল দুঃস্থ ছেলেরা থাকে। হস্টেল তুলে দিলে অসুবিধা। পরে আমরা বলি তাহলে অন্তত এখানে আলো, ক্যামেরা লাগান। কিন্তু কোথায় কী?” হস্টেলের ঠিক উল্টোদিকে যাঁদের ঘর, দিনভর ঘরের জানলা বন্ধ করে বসে থাকেন বলে অভিযোগ। বাড়িতে কেউ এলেও মুখ পোড়ে ‘পড়শি’দের কার্যকলাপে।
কলকাতা: যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র মৃত্য়ুর ঘটনার পর থেকে একের পর এক চাঞ্চল্যকর অভিযোগ উঠে আসছে। ইতিমধ্যে এই ঘটনায় ১২ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তাঁদের কেউ প্রাক্তনী, কেউ এখনও পড়াশোনা করছেন। শনিবার এরমধ্যে ধৃত তিন ছাত্রকে তোলা হয় আদালতে। সেই সময় এক ছাত্র সংবাদমাধ্যমের ক্যামেরার সামনেই ‘মধ্যমা’ও দেখান। তিনিও মেইন হস্টেলেরই আবাসিক। আর এসবের মাঝেই হস্টেল আবাসিকদের সম্পর্কে অভব্য আচরণের অভিযোগ হস্টেল পাড়ার বাসিন্দাদের। কখনও অশ্লীল অঙ্গভঙ্গী, কখনও মদের বোতল ছোড়া, কখনও মহিলাদের লক্ষ্য করে নোংরা কথার অভিযোগ করছেন তাঁরা।
যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের মেইন হস্টেলের উল্টোদিকে রয়েছে পোদ্দারনগর এলাকা। সেখানকার বাসিন্দারাই একের পর এক অভিযোগ তুলেছেন হস্টেলের আবাসিকদের নিয়ে। হস্টেলের পিছনেই বাড়ি এক মহিলা বলেন, “মেয়েরা বাড়ির ছাদে উঠতে পারে না। নোংরা কথা বলে। হস্টেল থেকে মদের বোতল ছোড়ে।” অভিযোগ, বাড়িতে ছেলে বা মেয়েকে নাম ধরে চিৎকার করে ডাকলে, হস্টেল থেকেও সেই নাম ধরে ডাকাডাকি করে।
এলাকার লোকজন বলছেন, তাঁরাও একপ্রকার ‘র্যাগিং’য়েরই শিকার। হস্টেলের ছাদ থেকে এক মেয়েকে লক্ষ্য করে বোতল ছুড়েছিল বছর আটেক আগে। সেই মেয়ের বাবার অভিযোগ, “আমার মেয়েকে লক্ষ্য করে মদের বোতল ছুড়েছিল। একটুর জন্য মাথা বাঁচে ওর। এরপর আমি যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে চিঠিও দিই। ওরা বলল দেখছে। এসেওছিল। পরে কোথায় কী! ক্লাবেও জানানো হয়েছিল। পরে ওরা বলল দুঃস্থ ছেলেরা থাকে। হস্টেল তুলে দিলে অসুবিধা। পরে আমরা বলি তাহলে অন্তত এখানে আলো, ক্যামেরা লাগান। কিন্তু কোথায় কী?” হস্টেলের ঠিক উল্টোদিকে যাঁদের ঘর, দিনভর ঘরের জানলা বন্ধ করে বসে থাকেন বলে অভিযোগ। বাড়িতে কেউ এলেও মুখ পোড়ে ‘পড়শি’দের কার্যকলাপে।