Jagdeep Dhankhar On Mamata Banerjee: ‘পুলিশের শিরদাঁড়ায় আঘাত করেছেন মুখ্যমন্ত্রী’, বিস্ফোরক রাজ্যপাল

TV9 Bangla Digital | Edited By: শর্মিষ্ঠা চক্রবর্তী

Feb 04, 2022 | 2:32 PM

Jagdeep Dhankhar On Mamata Banerjee: "রাজ্যপাল কি আপনাকে ফোন করেন?’ । বিষয়টি নিয়ে আলোকপাত প্রয়োজন। পুলিশের শিরদাঁড়ায় আঘাত করেছেন মুখ্যমন্ত্রী।"

Follow Us

কলকাতা: টুইটে ফের সরব রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়। বৃহস্পতিবার প্রশাসনিক বৈঠকে পূর্ব মেদিনীপুরের পুলিশ সুপারকে মমটা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রশ্ন ঘিরে টুইট রাজ্যপালের। টুইটে তিনি লিখেছেন- “যথেষ্ট উদ্বেগের বিষয়! মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় মিডিয়ার সামনেই পূর্ব মেদিনীপুরের পুলিশ সুপারকে জিজ্ঞেস করেন “রাজ্যপাল কি আপনাকে ফোন করেন?’ । বিষয়টি নিয়ে আলোকপাত প্রয়োজন। পুলিশের শিরদাঁড়ায় আঘাত করেছেন মুখ্যমন্ত্রী।”

মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নেতাজি ইন্ডোর স্টেডিয়ামে বৃহস্পতিবার প্রশাসনিক পর্যালোচনা বৈঠক করেন। সেখানে তিনি যে মুহূর্ত থেকে পূর্ব মেদিনীপুরের পুলিশ সুপারের সঙ্গে কথা বলছিলেন, তখন থেকেই রাজনৈতিক মহলের কাছে এটা প্রত্যাশিত ছিল, আবারও নতুন করে দানা বাঁধতে চলেছে রাজ্য-রাজ্যপাল সংঘাত।

প্রত্যাশিতভাবেই টুইট করে প্রত্যুত্তর দেন রাজ্যপাল। শুক্রবার সকালে টুইট করেন রাজ্যপাল। বিশ্লেষকরা বলছেন, টুইটে যে দুটি বিষয় তিনি উল্লেখ করেছেন, সেটা যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ। ‘উদ্বেগের বিষয়’ ও ‘পুলিশের শিরদাঁড়ায় আঘাত’- এই দুটি বিষয়ের ওপর আলোকপাত করতে চেয়েছেন রাজ্যপাল, যা সাংবিধানিক দিক থেকেও যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করেন বিশ্লেষকরা।

ঠিক কী বলেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী?‌

প্রশাসনিক বৈঠকে জেলার পুলিশ সুপার অমরনাথের কাছে মুখ্যমন্ত্রী জানতে চান, ‘‌তোমার ওখানে কাজ করতে কি সমস্যা হচ্ছে? তুমি কি ভয় পাচ্ছ? কেউ পলিটিক্যাল প্রেসার দিচ্ছে? রাজ্যপাল তোমায় ফোন করেন? যদি মনে হয়, পলিটিক্যাল প্রেসারের জন্য কাজ করতে অসুবিধা হচ্ছে, তাহলে আমাকে বলো।”

তাঁর সংযোজন, “তুমি ভালো কাজ করতে পারো, তাই তোমাকে ওখানে পাঠিয়ে ছিলাম। আমি দেখছি, ওখানে কিছু গোলমাল পাকানোর চেষ্টা হচ্ছে। শিল্পে গোলমাল পাকানোর জন্য দু’জনকে গ্রেফতার করালাম। আমাকে এসব করাতে হবে কেন? তোমরা দেখো বিষয়টা।”

রাজ্যপাল এর প্রেক্ষিতে শুক্রবার সকালে একটি টুইট করেন। সঙ্গে সেই কথোপকথনের ভিডিয়োও শেয়ার করেন। সাম্প্রতিক পরিস্থিতিতে দাঁড়িয়ে রাজ্যপালের এই টুইট অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলবে রাজ্যের সঙ্গে তাঁর সম্পর্কের ক্ষেত্রে। তেমনই মনে করছে বিশেষজ্ঞ মহল। গত বুধবারই রাজ্যপালের নাম না করে তাঁকে ‘ঘোড়ার পাল’ বলে কটাক্ষ করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তারপরই প্রশাসনিক বৈঠক থেকে সরকারি আধিকারিককে এই প্রশ্ন, স্বাভাবিকভাবেই গোটা ঘটনাপ্রবাহে জল অনেক দূর গড়াবে বলেই মনে করছেন রাজনৈতিক পর্যালোচকরা।

দেখুন বাঙালিয়ানা:

** বাঙালিয়ানার চর্চায় বিশ্বজিৎ চট্টোপাধ্যায়, তন্ময় বোস, অজয় চক্রবর্তী

** বাঙালিয়ানার চর্চায় অতিথি শমীক বন্দ্যোপাধ্যায়, সঞ্জয় মুখোপাধ্যায়, তেজেন্দ্রনারায়ণ মজুমদার

কলকাতা: টুইটে ফের সরব রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়। বৃহস্পতিবার প্রশাসনিক বৈঠকে পূর্ব মেদিনীপুরের পুলিশ সুপারকে মমটা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রশ্ন ঘিরে টুইট রাজ্যপালের। টুইটে তিনি লিখেছেন- “যথেষ্ট উদ্বেগের বিষয়! মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় মিডিয়ার সামনেই পূর্ব মেদিনীপুরের পুলিশ সুপারকে জিজ্ঞেস করেন “রাজ্যপাল কি আপনাকে ফোন করেন?’ । বিষয়টি নিয়ে আলোকপাত প্রয়োজন। পুলিশের শিরদাঁড়ায় আঘাত করেছেন মুখ্যমন্ত্রী।”

মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নেতাজি ইন্ডোর স্টেডিয়ামে বৃহস্পতিবার প্রশাসনিক পর্যালোচনা বৈঠক করেন। সেখানে তিনি যে মুহূর্ত থেকে পূর্ব মেদিনীপুরের পুলিশ সুপারের সঙ্গে কথা বলছিলেন, তখন থেকেই রাজনৈতিক মহলের কাছে এটা প্রত্যাশিত ছিল, আবারও নতুন করে দানা বাঁধতে চলেছে রাজ্য-রাজ্যপাল সংঘাত।

প্রত্যাশিতভাবেই টুইট করে প্রত্যুত্তর দেন রাজ্যপাল। শুক্রবার সকালে টুইট করেন রাজ্যপাল। বিশ্লেষকরা বলছেন, টুইটে যে দুটি বিষয় তিনি উল্লেখ করেছেন, সেটা যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ। ‘উদ্বেগের বিষয়’ ও ‘পুলিশের শিরদাঁড়ায় আঘাত’- এই দুটি বিষয়ের ওপর আলোকপাত করতে চেয়েছেন রাজ্যপাল, যা সাংবিধানিক দিক থেকেও যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করেন বিশ্লেষকরা।

ঠিক কী বলেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী?‌

প্রশাসনিক বৈঠকে জেলার পুলিশ সুপার অমরনাথের কাছে মুখ্যমন্ত্রী জানতে চান, ‘‌তোমার ওখানে কাজ করতে কি সমস্যা হচ্ছে? তুমি কি ভয় পাচ্ছ? কেউ পলিটিক্যাল প্রেসার দিচ্ছে? রাজ্যপাল তোমায় ফোন করেন? যদি মনে হয়, পলিটিক্যাল প্রেসারের জন্য কাজ করতে অসুবিধা হচ্ছে, তাহলে আমাকে বলো।”

তাঁর সংযোজন, “তুমি ভালো কাজ করতে পারো, তাই তোমাকে ওখানে পাঠিয়ে ছিলাম। আমি দেখছি, ওখানে কিছু গোলমাল পাকানোর চেষ্টা হচ্ছে। শিল্পে গোলমাল পাকানোর জন্য দু’জনকে গ্রেফতার করালাম। আমাকে এসব করাতে হবে কেন? তোমরা দেখো বিষয়টা।”

রাজ্যপাল এর প্রেক্ষিতে শুক্রবার সকালে একটি টুইট করেন। সঙ্গে সেই কথোপকথনের ভিডিয়োও শেয়ার করেন। সাম্প্রতিক পরিস্থিতিতে দাঁড়িয়ে রাজ্যপালের এই টুইট অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলবে রাজ্যের সঙ্গে তাঁর সম্পর্কের ক্ষেত্রে। তেমনই মনে করছে বিশেষজ্ঞ মহল। গত বুধবারই রাজ্যপালের নাম না করে তাঁকে ‘ঘোড়ার পাল’ বলে কটাক্ষ করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তারপরই প্রশাসনিক বৈঠক থেকে সরকারি আধিকারিককে এই প্রশ্ন, স্বাভাবিকভাবেই গোটা ঘটনাপ্রবাহে জল অনেক দূর গড়াবে বলেই মনে করছেন রাজনৈতিক পর্যালোচকরা।

দেখুন বাঙালিয়ানা:

** বাঙালিয়ানার চর্চায় বিশ্বজিৎ চট্টোপাধ্যায়, তন্ময় বোস, অজয় চক্রবর্তী

** বাঙালিয়ানার চর্চায় অতিথি শমীক বন্দ্যোপাধ্যায়, সঞ্জয় মুখোপাধ্যায়, তেজেন্দ্রনারায়ণ মজুমদার

Next Article