চারিদিকে থিমের ছোঁয়া। আকাশে-বাতাসে পুজোর গন্ধ। মণ্ডপে-মণ্ডপে ঘোরা। খাওয়া-দাওয়া কী নেই! হইহুল্লোড় সব চলছে। ৭১ বছরের যোধপুর পার্ক সর্বজনীন দিয়েছে সামাজিক বার্তা। এবার তাদের থিম ‘অন্ধজনের দেহ আলো’। লোকজনকে চক্ষুদানে উৎসাহিত করে তোলাই লক্ষ্য উদ্যোক্তাদের। পোশাকি নাম ‘পুর্নজন্ম’
একজন মৃত ব্যক্তি মৃত্যুর পর চোখটি দান করলে সেই চোখেই দেখতে পাবেন অন্য কেউ। তাই এমন পোশাকি নাম পেয়েছে থিমটি। ভাবনা আর মণ্ডপের সঙ্গে মিল রেখেই প্রতিমা। ইতিমধ্যেই দক্ষিণ কলকাতার এই পুজোর উদ্যোক্তারা সকলেই প্রায় চক্ষুদান করেছেন। রক্তদানের মতোই চক্ষুদানেও উৎসাহ পান মানুষ। সেই ভাবনাকেই সামনে রেখে এবারের পুজো।
কর্মকর্তা সুমনবাবু বললেন, “এই জন্ম থেকে পরের জন্মে বেঁচে থাকার সহজ উপায় হল চক্ষুদান। আমাদের এই সামাজিক বার্তা দেওয়ার ছিল। আমাদের পুজো কমিটির সবাই চক্ষুদান করেছি। আর এই বিষয়টি যদি চালিয়ে যাওয়া যায় আগামী দিনে কিছু অংশ অন্ধত্ব দূর হবে।”
চারিদিকে থিমের ছোঁয়া। আকাশে-বাতাসে পুজোর গন্ধ। মণ্ডপে-মণ্ডপে ঘোরা। খাওয়া-দাওয়া কী নেই! হইহুল্লোড় সব চলছে। ৭১ বছরের যোধপুর পার্ক সর্বজনীন দিয়েছে সামাজিক বার্তা। এবার তাদের থিম ‘অন্ধজনের দেহ আলো’। লোকজনকে চক্ষুদানে উৎসাহিত করে তোলাই লক্ষ্য উদ্যোক্তাদের। পোশাকি নাম ‘পুর্নজন্ম’
একজন মৃত ব্যক্তি মৃত্যুর পর চোখটি দান করলে সেই চোখেই দেখতে পাবেন অন্য কেউ। তাই এমন পোশাকি নাম পেয়েছে থিমটি। ভাবনা আর মণ্ডপের সঙ্গে মিল রেখেই প্রতিমা। ইতিমধ্যেই দক্ষিণ কলকাতার এই পুজোর উদ্যোক্তারা সকলেই প্রায় চক্ষুদান করেছেন। রক্তদানের মতোই চক্ষুদানেও উৎসাহ পান মানুষ। সেই ভাবনাকেই সামনে রেখে এবারের পুজো।
কর্মকর্তা সুমনবাবু বললেন, “এই জন্ম থেকে পরের জন্মে বেঁচে থাকার সহজ উপায় হল চক্ষুদান। আমাদের এই সামাজিক বার্তা দেওয়ার ছিল। আমাদের পুজো কমিটির সবাই চক্ষুদান করেছি। আর এই বিষয়টি যদি চালিয়ে যাওয়া যায় আগামী দিনে কিছু অংশ অন্ধত্ব দূর হবে।”