কলকাতা: রাজ্যে এবার সিবিআই থানা তৈরি হওয়া প্রয়োজন। অন্তত তিন থেকে চারটি সিবিআই থানা গঠন করা প্রয়োজন। বৃহস্পতিবার একটি মামলায় এমনটাই মন্তব্য করলেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। সমবায় সমিতির দুর্নীতি সংক্রান্ত একটি মামলার শুনানি ছিল এদিন। অন্তত ৫০ কোটির দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে ওই মামলায়। তদন্তের জন্য বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় সিবিআই-কে কয়েকজন পুলিশ অফিসার দিয়ে সাহায্য করার নির্দেশ দিয়েছিলেন। নির্দেশের পর রাজ্য সাহায্য করেনি বলে দাবি করে কেন্দ্রীয় সংস্থা। কেন সাহায্য করা হল না, তা নিয়ে আগেও বিচারপতি প্রশ্ন করেছিলেন রাজ্যের মুখ্যসচিবের কাছে। তারপরও মেলেনি সদুত্তর।
আদালতের নির্দেশ থাকা সত্ত্বেও রাজ্য সরকার কোনও সহযোগিতা করছে না বলে অভিযোগ উঠেছে আদালতে। একথা শুনে বৃহস্পতিবার বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় বলেন, অন্তত তিন-চারটি সিবিআই থানা গঠনের প্রয়োজন রয়েছে। ইন্সপেক্টর-কনস্টেবল সবাইকে নিয়ে থানা তৈরি করার সময় এসেছে। নতুন নতুন দুর্নীতির অভিযোগ আসছে, রাজ্যের বিরুদ্ধে অসহযোগিতার অভিযোগ উঠছে বলেও মন্তব্য করেছেন বিচারপতি।
সিবিআইকে লজিস্টিক সাপোর্ট ও কিছু অফিসার দিয়ে সাহায্যের নির্দেশ দিয়েছিলেন বিচারপতি। সেটা কেন দেওয়া হল না, তা জানতে চেয়ে মুখ্যসচিবের কাছে হলফনামা তলব করেছিলেন বিচারপতি। আজ সেই হলফনামা পেশ করার পর এই মন্তব্য করেন বিচারপতি। তিনি আরও উল্লেখ করেছেন সাধারণ মানুষ পুলিশের কাছে, আদালতে ঘুরে ঘুরে হয়রান হচ্ছেন। অভিযোগ গ্রহণ করা হচ্ছে না।
বর্ষীয়ান আইনজীবী বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য বিচারপতির এই মন্তব্য প্রসঙ্গে বলেন, “বিচারপতি যা বলেছেন, তা অত্যন্ত বেদনার সঙ্গে বলেছেন। প্রশাসন কাজ করছে না। ধর্ষণ-খুনের মতো মামলা থানায় নথিভুক্ত হয় না। পুলিশ অপেক্ষা করে কখন লিখিত অভিযোগ দায়ের হবে।” তাঁর মতে, রাজ্যে পুলিশি ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে। মিছিল করার জন্যও হাইকোর্টে যেতে হচ্ছে। সেই কারণেই বিচারপতি এমন মন্তব্য করেছেন।
কলকাতা: রাজ্যে এবার সিবিআই থানা তৈরি হওয়া প্রয়োজন। অন্তত তিন থেকে চারটি সিবিআই থানা গঠন করা প্রয়োজন। বৃহস্পতিবার একটি মামলায় এমনটাই মন্তব্য করলেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। সমবায় সমিতির দুর্নীতি সংক্রান্ত একটি মামলার শুনানি ছিল এদিন। অন্তত ৫০ কোটির দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে ওই মামলায়। তদন্তের জন্য বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় সিবিআই-কে কয়েকজন পুলিশ অফিসার দিয়ে সাহায্য করার নির্দেশ দিয়েছিলেন। নির্দেশের পর রাজ্য সাহায্য করেনি বলে দাবি করে কেন্দ্রীয় সংস্থা। কেন সাহায্য করা হল না, তা নিয়ে আগেও বিচারপতি প্রশ্ন করেছিলেন রাজ্যের মুখ্যসচিবের কাছে। তারপরও মেলেনি সদুত্তর।
আদালতের নির্দেশ থাকা সত্ত্বেও রাজ্য সরকার কোনও সহযোগিতা করছে না বলে অভিযোগ উঠেছে আদালতে। একথা শুনে বৃহস্পতিবার বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় বলেন, অন্তত তিন-চারটি সিবিআই থানা গঠনের প্রয়োজন রয়েছে। ইন্সপেক্টর-কনস্টেবল সবাইকে নিয়ে থানা তৈরি করার সময় এসেছে। নতুন নতুন দুর্নীতির অভিযোগ আসছে, রাজ্যের বিরুদ্ধে অসহযোগিতার অভিযোগ উঠছে বলেও মন্তব্য করেছেন বিচারপতি।
সিবিআইকে লজিস্টিক সাপোর্ট ও কিছু অফিসার দিয়ে সাহায্যের নির্দেশ দিয়েছিলেন বিচারপতি। সেটা কেন দেওয়া হল না, তা জানতে চেয়ে মুখ্যসচিবের কাছে হলফনামা তলব করেছিলেন বিচারপতি। আজ সেই হলফনামা পেশ করার পর এই মন্তব্য করেন বিচারপতি। তিনি আরও উল্লেখ করেছেন সাধারণ মানুষ পুলিশের কাছে, আদালতে ঘুরে ঘুরে হয়রান হচ্ছেন। অভিযোগ গ্রহণ করা হচ্ছে না।
বর্ষীয়ান আইনজীবী বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য বিচারপতির এই মন্তব্য প্রসঙ্গে বলেন, “বিচারপতি যা বলেছেন, তা অত্যন্ত বেদনার সঙ্গে বলেছেন। প্রশাসন কাজ করছে না। ধর্ষণ-খুনের মতো মামলা থানায় নথিভুক্ত হয় না। পুলিশ অপেক্ষা করে কখন লিখিত অভিযোগ দায়ের হবে।” তাঁর মতে, রাজ্যে পুলিশি ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে। মিছিল করার জন্যও হাইকোর্টে যেতে হচ্ছে। সেই কারণেই বিচারপতি এমন মন্তব্য করেছেন।