Jyotipriya Mallick-Ration Scam: কোভিডে বাংলায় মৃত্যু মিছিল, তখন বালুর স্ত্রী-মেয়ের অ্যাকাউন্টে পড়ছে লক্ষ লক্ষ টাকা: ED সূত্র

Shrabanti Saha | Edited By: তন্নিষ্ঠা ভাণ্ডারী

Dec 21, 2023 | 3:54 PM

Jyotipriya Mallick-Ration Scam: বাকিবুরের সংস্থার কর্মীদের মাধ্যমেই বালুর পরিবার লাভবান হচ্ছিল বলে জানা গিয়েছে। ইডি অফিসাররা মনে করছেন, বাকিবুরের মতো ব্যবসায়ীদের দুর্নীতিতে সাহায্য করার জন্য কমিশন হিসেবে ওই টাকা পেতেন বালু।

Follow Us

কলকাতা: এ যেন টাকার খনি। রেশন দুর্নীতির তদন্ত যত এগোচ্ছে ততই আরও বেশি টাকার খোঁজ পাচ্ছেন তদন্তকারী অফিসাররা। জেল হেফাজতে থাকা জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের নামে ঠিক কত টাকার লেনদেন হয়েছে, তার হিসেব কষছে ইডি। এরই মধ্যে, কেন্দ্রীয় সংস্থার হাতে এল আরও বিস্ফোরক তথ্য। শুধু মন্ত্রী নন, তাঁর স্ত্রী-মেয়ের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট কীভাবে ফুলে ফেঁপে উঠেছে, তা দেখে চোখ কপালে ইডি-র। ২০১৯-২০ সালে করোনা পরিস্থিতি যখন রাতারাতি ভয়ঙ্কর আকার ধারণ করতে শুরু করেছে, তখনও বালুর স্ত্রী ও মেয়ে প্রিয়দর্শিণীর নামে থাকা সংস্থায় জমা পড়েছে ৬০ লক্ষ টাকা। ইডি সূত্রে এই খবর জানা গিয়েছে।

মূলত ২০১৮ থেকে ২০২০ পর্যন্ত সময়ে ওই ৬০ লক্ষ টাকা জমা পড়েছিল বলে জানা গিয়েছে। কারা ওই টাকা জমা দিয়েছিল, সেই উৎস গোপন রাখা হয়েছিল। তবে তদন্তে সেই ব্যক্তিদের চিহ্নিত করেছে ইডি। তাঁরা রেশন দুর্নীতিতে অন্যতম অভিযুক্ত বাকিবুর রহমানের সংস্থার কর্মী বলে জানা গিয়েছে। বাকিবুরের সংস্থার কর্মীদের মাধ্যমেই বালুর পরিবার লাভবান হচ্ছিল বলে জানা গিয়েছে। ইডি অফিসাররা মনে করছেন, বাকিবুরের মতো ব্যবসায়ীদের দুর্নীতিতে সাহায্য করার জন্য কমিশন হিসেবে ওই টাকা পেতেন বালু।

শুধু তাই নয়, ২০২০ সালে ২ দফায় ৮০ লক্ষ টাকার এমআইসি করা হয়েছিল বলেও জানা গিয়েছে। তদন্তকারীদের অনুমান, করোনা পরিস্থিতিতে যখন কেন্দ্র বিনামূল্যে বিপুল খাদ্যশস্য বন্টন করেছিল, সেই সময়েই আরও ফুলে ফেঁপে ওঠে দুর্নীতির বহর। সম্প্রতি বালুর অফিস তথা বন দফতরে হানা দিয়েছিল ইডি। সেখানে গিয়ে এক কোটির লেনদেনের নথি পেয়েছে তারা। ধান বিক্রি করে জ্যোতিপ্রিয় লাভবান হয়েছিলেন বলেই দাবি তদন্তকারীদের।

কলকাতা: এ যেন টাকার খনি। রেশন দুর্নীতির তদন্ত যত এগোচ্ছে ততই আরও বেশি টাকার খোঁজ পাচ্ছেন তদন্তকারী অফিসাররা। জেল হেফাজতে থাকা জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের নামে ঠিক কত টাকার লেনদেন হয়েছে, তার হিসেব কষছে ইডি। এরই মধ্যে, কেন্দ্রীয় সংস্থার হাতে এল আরও বিস্ফোরক তথ্য। শুধু মন্ত্রী নন, তাঁর স্ত্রী-মেয়ের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট কীভাবে ফুলে ফেঁপে উঠেছে, তা দেখে চোখ কপালে ইডি-র। ২০১৯-২০ সালে করোনা পরিস্থিতি যখন রাতারাতি ভয়ঙ্কর আকার ধারণ করতে শুরু করেছে, তখনও বালুর স্ত্রী ও মেয়ে প্রিয়দর্শিণীর নামে থাকা সংস্থায় জমা পড়েছে ৬০ লক্ষ টাকা। ইডি সূত্রে এই খবর জানা গিয়েছে।

মূলত ২০১৮ থেকে ২০২০ পর্যন্ত সময়ে ওই ৬০ লক্ষ টাকা জমা পড়েছিল বলে জানা গিয়েছে। কারা ওই টাকা জমা দিয়েছিল, সেই উৎস গোপন রাখা হয়েছিল। তবে তদন্তে সেই ব্যক্তিদের চিহ্নিত করেছে ইডি। তাঁরা রেশন দুর্নীতিতে অন্যতম অভিযুক্ত বাকিবুর রহমানের সংস্থার কর্মী বলে জানা গিয়েছে। বাকিবুরের সংস্থার কর্মীদের মাধ্যমেই বালুর পরিবার লাভবান হচ্ছিল বলে জানা গিয়েছে। ইডি অফিসাররা মনে করছেন, বাকিবুরের মতো ব্যবসায়ীদের দুর্নীতিতে সাহায্য করার জন্য কমিশন হিসেবে ওই টাকা পেতেন বালু।

শুধু তাই নয়, ২০২০ সালে ২ দফায় ৮০ লক্ষ টাকার এমআইসি করা হয়েছিল বলেও জানা গিয়েছে। তদন্তকারীদের অনুমান, করোনা পরিস্থিতিতে যখন কেন্দ্র বিনামূল্যে বিপুল খাদ্যশস্য বন্টন করেছিল, সেই সময়েই আরও ফুলে ফেঁপে ওঠে দুর্নীতির বহর। সম্প্রতি বালুর অফিস তথা বন দফতরে হানা দিয়েছিল ইডি। সেখানে গিয়ে এক কোটির লেনদেনের নথি পেয়েছে তারা। ধান বিক্রি করে জ্যোতিপ্রিয় লাভবান হয়েছিলেন বলেই দাবি তদন্তকারীদের।

Next Article