Kolkata: ৪৮ ঘণ্টার মধ্যেই সরাতে হবে বিধাননগরের সব বেআইনি হোর্ডিং, হাইকোর্টে বহাল থাকল পূর্বের নির্দেশ

Shrabanti Saha | Edited By: শর্মিষ্ঠা চক্রবর্তী

Dec 24, 2024 | 2:30 PM

Kolkata: বিধাননগর-সল্টলেক চত্বর হোর্ডিংয়ে ছেয়ে গিয়েছে। আর তার মধ্যে বেশিরভাগই বেআইনি। হোর্ডিং লাগানোর ক্ষেত্রে মানা হচ্ছে না কোনও নিয়ম। সেই নিয়ে আদালতে জনস্বার্থ মামলা করেছিলেন আইনজীবী দিবায়ন বন্দ্যোপাধ্যায়।

Kolkata: ৪৮ ঘণ্টার মধ্যেই সরাতে হবে বিধাননগরের সব বেআইনি হোর্ডিং, হাইকোর্টে বহাল থাকল পূর্বের নির্দেশ
হোর্ডিং মামলায় হাইকোর্টের রায়
Image Credit source: TV9 Bangla

Follow Us

কলকাতা:  বিধাননগর হোর্ডিং মামলায় সুপ্রিমকোর্টের পর হাইকোর্টেও স্বস্তি মিলল না হোর্ডিং সংস্থার। বেআইনি হোর্ডিং সরাতেই হবে। আর তা করতে হবে নোটিস দেওয়ার ৪৮ ঘণ্টা পর। মঙ্গলবার কলকাতা হাইকোর্টের হরিশ ট্যান্ডনের বেঞ্চ তা স্পষ্ট করে দেয়।

বিধাননগর-সল্টলেক চত্বর হোর্ডিংয়ে ছেয়ে গিয়েছে। আর তার মধ্যে বেশিরভাগই বেআইনি। হোর্ডিং লাগানোর ক্ষেত্রে মানা হচ্ছে না কোনও নিয়ম। সেই নিয়ে আদালতে জনস্বার্থ মামলা করেছিলেন আইনজীবী দিবায়ন বন্দ্যোপাধ্যায়। হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ নির্দেশ দিয়েছিল, নোটিস দেওয়ার পর ৪৮ ঘণ্টা সময় দেওয়া হবে। তার মধ্যে যাবতীয় বেআইনি হোর্ডিং সরিয়ে ফেলতে হবে।

এরপর এই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে একটি হোর্ডিং সংস্থা শীর্ষ আদালতের দ্বারস্থ হয়। সুপ্রিম কোর্টের  কাছে বেশ কিছুটা সময় চেয়েছিল হোর্ডিং সংস্থা। শীর্ষ আদালত সেই সংস্থার যুক্তি মানতে চায়নি, পুনরায় তাদের হাইকোর্টে ফেরত পাঠায়। মঙ্গলবার বিচারপতি হরিশ ট্যান্ডনের বেঞ্চ আগের নির্দেশই বহাল রাখে। ফলে বিধাননগর থেকে সমস্ত বেআইনি হোর্ডিং সরিয়ে ফেলতে হবে। বিধাননগরে এরকম প্রায় আড়াই হাজার হোর্ডিং রয়েছে। আপাতত ৪৮ ঘণ্টার মধ্যেই সেগুলিকে সরাতে হবে। আগামী ৯ জানুয়ারি প্রধান বিচারপতিকে সেই সংক্রান্ত রিপোর্ট দিতে হবে।

Next Article