Kolkata Crime: কিডনি দানের কথা বলে এসেছিলেন, ‘দেবদূত’ হয়ে আসা যুবকের আসল চেহারা দিল লেকটাউনের অভিজাত পরিবার

TV9 Bangla Digital | Edited By: শর্মিষ্ঠা চক্রবর্তী

Feb 09, 2022 | 11:04 AM

Kolkata Crime: উত্তরপ্রদেশের বালিয়া থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে আজিজুল শেখ নামে ওই অভিযুক্তকে। তাঁকে ট্রানজিট রিমান্ডে নিয়ে আসা হয়েছে কলকাতায়।

Follow Us

কলকাতা: কিডনি দানের বিজ্ঞাপন দেখে যোগাযোগ করেন। প্রথমে ফোনে কথাবার্তা, তারপর ফ্ল্যাটে যাতায়াত।  কিডনি দেওয়ার নামে অর্জন করেছিলেন বিশ্বাস-ভরসা আর সহমর্মিতাও। কথার জালে ফাঁসিয়ে সেই ব্যক্তিই অভিজাত আবাসন থেকে কয়েক লক্ষ টাকার জিনিস নিয়ে চম্পট দিলেন! লেকটাউনে এক অভিজাত আবাসনে চুরির ঘটনার তদন্তে নেমে এমনই তথ্য উঠে এল পুলিশের হাতে। লেকটাউন থানার পুলিশের জালে অভিযুক্ত। উত্তরপ্রদেশের বালিয়া থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে আজিজুল শেখ নামে ওই অভিযুক্তকে। তাঁকে ট্রানজিট রিমান্ডে নিয়ে আসা হয়েছে কলকাতায়। বুধবার ধৃতকে বিধাননগর মহকুমা আদালতে পেশ করা হবে।

সম্প্রতি লেকটাউনের এক অভিজাত আবাসনে চুরির ঘটনার তদন্তে নামে পুলিশ। পুলিশ জানিয়েছে, চলতি বছরের ২২ জানুয়ারি লেকটাউনের ন্যাচারাল রেসিডেন্সির বাসিন্দা অমিত কুমার মোদী নামে এক ব্যক্তি থানায় অভিযোগ করেন। তাঁর বয়ান অনুযায়ী, ঘর থেকে খোয়া গিয়েছে নগদ দেড় লক্ষ টাকা, একটি ক্রেডিট কার্ড, ডেবিট কার্ড। তাছাড়াও একাধিক জিনিস খোয়া গিয়েছে।

অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্তে নামে লেকটাউন থানার পুলিশ। প্রাথমিকভাবে পুলিশ জানতে পারে, সম্প্রতি সংবাদপত্রে ‘কিডনি চাই’ শীর্ষক বিজ্ঞাপন দেন অমিত কুমার মোদী। সেই বিজ্ঞাপন দেখে ৬ জানুয়ারি এক ব্যক্তি তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ করেন।  আজিজুল শেখ নামে পরিচয় দেন ওই ব্যক্তি। স্বেচ্ছায় তিনি কিডনি দান করতে চান বলে জানান।

প্রথমে সংবাদপত্রে দেওয়া বিজ্ঞাপনের ফোন নম্বর দেখে অমিত কুমারের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। তারপর নির্দিষ্ট আবাসনের ঠিকানায় আসেন তিনি। কিডনি দান সংক্রান্ত বিষয়ে আজিজুলের সঙ্গে প্রাথমিক কথাবার্তা হয় অমিত কুমারের পরিবারের সদস্যদের। এই নিয়ে বেশ কয়েকবার তিনি আবাসনে আসেন। কিডনি প্রতিস্থাপন করার জন্য সমস্ত রকম নথি তৈরি করার কথা হয়। শেষবার ২১ জানুয়ারি আজিজুল অমিত কুমারের বাড়িতে আসেন।

অমিত কুমারের বয়ান অনুযায়ী, ২২ জানুয়ারি তিনি খেয়াল করেন ফ্ল্যাট থেকে অনেক কিছুই খোয়া গিয়েছে। এরপর থানার দ্বারস্থ হন তিনি। তদন্তে নামে লেকটাউন থানার পুলিশ। আজিজুলের বিষয়টি অমিত কুমার পুলিশকে জানান। তদন্তে নেমে পুলিশ আজিজুলের ফোন নম্বর ট্র্যাক করেন। চলতি মাসের ৭ তারিখ উত্তরপ্রদেশের বাড়িয়া জেলা থেকে গ্রেফতার করা হয় অভিযুক্তকে। আদালতে পেশ করে তিন দিনের ট্রানজিটে মঙ্গলবার তাঁকে কলকাতায় নিয়ে আসা হয়। বুধবার তাঁকে বিধাননগর আদালতে পেশ করা হবে। পুলিশ তাঁকে নিজেদের হেফাজতে নেওয়ার আবেদন জানাবে।

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

কলকাতা: কিডনি দানের বিজ্ঞাপন দেখে যোগাযোগ করেন। প্রথমে ফোনে কথাবার্তা, তারপর ফ্ল্যাটে যাতায়াত।  কিডনি দেওয়ার নামে অর্জন করেছিলেন বিশ্বাস-ভরসা আর সহমর্মিতাও। কথার জালে ফাঁসিয়ে সেই ব্যক্তিই অভিজাত আবাসন থেকে কয়েক লক্ষ টাকার জিনিস নিয়ে চম্পট দিলেন! লেকটাউনে এক অভিজাত আবাসনে চুরির ঘটনার তদন্তে নেমে এমনই তথ্য উঠে এল পুলিশের হাতে। লেকটাউন থানার পুলিশের জালে অভিযুক্ত। উত্তরপ্রদেশের বালিয়া থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে আজিজুল শেখ নামে ওই অভিযুক্তকে। তাঁকে ট্রানজিট রিমান্ডে নিয়ে আসা হয়েছে কলকাতায়। বুধবার ধৃতকে বিধাননগর মহকুমা আদালতে পেশ করা হবে।

সম্প্রতি লেকটাউনের এক অভিজাত আবাসনে চুরির ঘটনার তদন্তে নামে পুলিশ। পুলিশ জানিয়েছে, চলতি বছরের ২২ জানুয়ারি লেকটাউনের ন্যাচারাল রেসিডেন্সির বাসিন্দা অমিত কুমার মোদী নামে এক ব্যক্তি থানায় অভিযোগ করেন। তাঁর বয়ান অনুযায়ী, ঘর থেকে খোয়া গিয়েছে নগদ দেড় লক্ষ টাকা, একটি ক্রেডিট কার্ড, ডেবিট কার্ড। তাছাড়াও একাধিক জিনিস খোয়া গিয়েছে।

অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্তে নামে লেকটাউন থানার পুলিশ। প্রাথমিকভাবে পুলিশ জানতে পারে, সম্প্রতি সংবাদপত্রে ‘কিডনি চাই’ শীর্ষক বিজ্ঞাপন দেন অমিত কুমার মোদী। সেই বিজ্ঞাপন দেখে ৬ জানুয়ারি এক ব্যক্তি তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ করেন।  আজিজুল শেখ নামে পরিচয় দেন ওই ব্যক্তি। স্বেচ্ছায় তিনি কিডনি দান করতে চান বলে জানান।

প্রথমে সংবাদপত্রে দেওয়া বিজ্ঞাপনের ফোন নম্বর দেখে অমিত কুমারের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। তারপর নির্দিষ্ট আবাসনের ঠিকানায় আসেন তিনি। কিডনি দান সংক্রান্ত বিষয়ে আজিজুলের সঙ্গে প্রাথমিক কথাবার্তা হয় অমিত কুমারের পরিবারের সদস্যদের। এই নিয়ে বেশ কয়েকবার তিনি আবাসনে আসেন। কিডনি প্রতিস্থাপন করার জন্য সমস্ত রকম নথি তৈরি করার কথা হয়। শেষবার ২১ জানুয়ারি আজিজুল অমিত কুমারের বাড়িতে আসেন।

অমিত কুমারের বয়ান অনুযায়ী, ২২ জানুয়ারি তিনি খেয়াল করেন ফ্ল্যাট থেকে অনেক কিছুই খোয়া গিয়েছে। এরপর থানার দ্বারস্থ হন তিনি। তদন্তে নামে লেকটাউন থানার পুলিশ। আজিজুলের বিষয়টি অমিত কুমার পুলিশকে জানান। তদন্তে নেমে পুলিশ আজিজুলের ফোন নম্বর ট্র্যাক করেন। চলতি মাসের ৭ তারিখ উত্তরপ্রদেশের বাড়িয়া জেলা থেকে গ্রেফতার করা হয় অভিযুক্তকে। আদালতে পেশ করে তিন দিনের ট্রানজিটে মঙ্গলবার তাঁকে কলকাতায় নিয়ে আসা হয়। বুধবার তাঁকে বিধাননগর আদালতে পেশ করা হবে। পুলিশ তাঁকে নিজেদের হেফাজতে নেওয়ার আবেদন জানাবে।

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

Next Article