Crime in Kolkata: খাটের মধ্যে স্ত্রীর রক্তমাখা দেহ! দাম্পত্য কলহে চরম পরিণতি খাস কলকাতায়

Susovan Bhattacharya | Edited By: Soumya Saha

May 17, 2024 | 11:41 PM

Kolkata Police: স্বামী-স্ত্রী উভয়েই রাঁধুনির কাজ করতেন বলে জানা যাচ্ছে। শুক্রবার ওই বাড়ির মালিকই প্রথম মহিলার দেহ পড়ে থাকতে দেখেন। নাক দিয়ে রক্ত বেরোচ্ছিল। রক্তাক্ত অবস্থায় ঘরের মধ্যে বিছানায় পড়ে ছিল মহিলার নিথর দেহ।

Follow Us

কলকাতা: খাস কলকাতায় মাঝবয়সি এক মহিলার রক্তাক্ত দেহ উদ্ধার। এদিন সন্ধেয় কলকাতার আনন্দপুর থানা এলাকায় পূর্ব পঞ্চান্নগ্রাম চত্বর থেকে উদ্ধার হয় মহিলার দেহ। মৃত মহিলার নাম মনীষা বাগ। বয়স ৩৫-৪০ বছরের মধ্যে। একটি কাঁচা বাড়ি ভাড়া নিয়ে স্বামীর সঙ্গে থাকতেন ওই মহিলা। স্বামী-স্ত্রী উভয়েই রাঁধুনির কাজ করতেন বলে জানা যাচ্ছে। শুক্রবার ওই বাড়ির মালিকই প্রথম মহিলার দেহ পড়ে থাকতে দেখেন। নাক দিয়ে রক্ত বেরোচ্ছিল। রক্তাক্ত অবস্থায় ঘরের মধ্যে বিছানায় পড়ে ছিল মহিলার নিথর দেহ।

বিষয়টি দেখার সঙ্গে সঙ্গেই বাড়ির মালিক খবর দেন আনন্দপুর থানায়। থানায় খবর আসার কিছুক্ষণের মধ্যেই পুলিশকর্মীরা পৌঁছে যান ঘটনাস্থলে। উদ্ধার করা হয় মহিলার দেহ। এদিকে প্রাথমিকভাবে পুলিশ সূত্রে জানা যাচ্ছে, গতকাল সকাল থেকেই বেপাত্তা মৃতা মনীষা বাগের স্বামী। পুলিশের সন্দেহ ওই ব্যক্তি পলাতক। স্থানীয় সূত্রে জানা যাচ্ছে, স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে মাঝে-মধ্যেই দাম্পত্য কলহ লেগে থাকত। বাড়ির মালিকও এই বিষয়টি পুলিশকর্মীদের জানিয়েছেন বলে খবর।

ক্ষতের চিহ্ন দেখে প্রাথমিকভাবে অনুমান করা হচ্ছে, ব্লেড জাতীয় কিছু ধারাল জিনিস দিয়ে আঘাত করা হয়েছে মহিলাকে। পুলিশ দেহটিকে ইতিমধ্যেই উদ্ধার করেছে এবং আগামিকাল মহিলার দেহের ময়নাতদন্ত করা হবে বলে জানা যাচ্ছে। কীভাবে এই ঘটনা ঘটল, তা খতিয়ে দেখতে ইতিমধ্যেই স্বতোঃপ্রণোদিত মামলা রুজু করে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। মৃতার পলাতক স্বামীরও খোঁজ শুরু হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে পুলিশ সূত্রে জানা যাচ্ছে।

কলকাতা: খাস কলকাতায় মাঝবয়সি এক মহিলার রক্তাক্ত দেহ উদ্ধার। এদিন সন্ধেয় কলকাতার আনন্দপুর থানা এলাকায় পূর্ব পঞ্চান্নগ্রাম চত্বর থেকে উদ্ধার হয় মহিলার দেহ। মৃত মহিলার নাম মনীষা বাগ। বয়স ৩৫-৪০ বছরের মধ্যে। একটি কাঁচা বাড়ি ভাড়া নিয়ে স্বামীর সঙ্গে থাকতেন ওই মহিলা। স্বামী-স্ত্রী উভয়েই রাঁধুনির কাজ করতেন বলে জানা যাচ্ছে। শুক্রবার ওই বাড়ির মালিকই প্রথম মহিলার দেহ পড়ে থাকতে দেখেন। নাক দিয়ে রক্ত বেরোচ্ছিল। রক্তাক্ত অবস্থায় ঘরের মধ্যে বিছানায় পড়ে ছিল মহিলার নিথর দেহ।

বিষয়টি দেখার সঙ্গে সঙ্গেই বাড়ির মালিক খবর দেন আনন্দপুর থানায়। থানায় খবর আসার কিছুক্ষণের মধ্যেই পুলিশকর্মীরা পৌঁছে যান ঘটনাস্থলে। উদ্ধার করা হয় মহিলার দেহ। এদিকে প্রাথমিকভাবে পুলিশ সূত্রে জানা যাচ্ছে, গতকাল সকাল থেকেই বেপাত্তা মৃতা মনীষা বাগের স্বামী। পুলিশের সন্দেহ ওই ব্যক্তি পলাতক। স্থানীয় সূত্রে জানা যাচ্ছে, স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে মাঝে-মধ্যেই দাম্পত্য কলহ লেগে থাকত। বাড়ির মালিকও এই বিষয়টি পুলিশকর্মীদের জানিয়েছেন বলে খবর।

ক্ষতের চিহ্ন দেখে প্রাথমিকভাবে অনুমান করা হচ্ছে, ব্লেড জাতীয় কিছু ধারাল জিনিস দিয়ে আঘাত করা হয়েছে মহিলাকে। পুলিশ দেহটিকে ইতিমধ্যেই উদ্ধার করেছে এবং আগামিকাল মহিলার দেহের ময়নাতদন্ত করা হবে বলে জানা যাচ্ছে। কীভাবে এই ঘটনা ঘটল, তা খতিয়ে দেখতে ইতিমধ্যেই স্বতোঃপ্রণোদিত মামলা রুজু করে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। মৃতার পলাতক স্বামীরও খোঁজ শুরু হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে পুলিশ সূত্রে জানা যাচ্ছে।

Next Article