কলকাতা: রাজভবনে শ্লীলতাহানির অভিযোগের প্রেক্ষিতে অনুসন্ধান শুরু করেছিল কলকাতা পুলিশ। এবার সেই অভিযোগে রাজভবনের তিন কর্মীর বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করল লালবাজার। সূত্রের খবর, রাজভবনের তিন জন কর্মীর বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করা হয়েছে। লালবাজার সূত্রে খবর, ওই তিন জনের বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির ১৬৬ ও ৩৪১ ধারায় সরকারি কর্মীকে নিগ্রহ এবং বলপূর্বক আটকে রাখার অভিযোগে মামলা রুজু করা হয়েছে।
প্রসঙ্গত, রাজভবনের এক অস্থায়ী মহিলা কর্মী কিছুদিন আগে শ্লীলতাহানির অভিযোগ তুলেছিলেন। সেই নিয়ে হেয়ার স্ট্রিট থানায় অভিযোগও জানিয়েছিলেন ওই মহিলা। অভিযোগের প্রেক্ষিতে একটি বিশেষ অনুসন্ধান দল গঠন করেছিল কলকাতা পুলিশ। এসবের মধ্যেই এবার রাজভবনের তিনজন কর্মীর বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করল পুলিশ।
রাজভবনের এই ইস্যুটিকে কেন্দ্র করে শাসক দল তৃণমূলের তরফে ইতিমধ্যেই একাধিক মন্তব্য উড়ে এসেছে। তৃণমূল সুপ্রিমো তথা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় একাধিক জনসভা থেকে মন্তব্য করেছেন এই প্রসঙ্গে। রাজভবন থেকে অবশ্য এই অভিযোগ অস্বীকার করা হয়েছে। রাজভবন থেকে বিবৃতি দিয়ে জানানো হয়েছে, “এটি সম্পূর্ণ মিথ্যা অভিযোগ। ভোটের বাংলায় রাজনৈতিক উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে ভাবমূর্তি কালিমালিপ্ত করা হচ্ছে। সত্য সামনে আসবে।”
এই বিতর্কের আবহেই রাজ্যপাল বোস রাজভবন চত্বরের সিসিটিভির ফুটেজ দেখিয়েছিলেন আমজনতাকে। রাজভবন থেকে বলা হয়েছিল মমতার সরকার ও পুলিশ ছাড়া যে কোনও মানুষ সেই ভিডিয়ো দেখতে পারবেন। সেই মতো ১ ঘণ্টা ১৯ মিনিটের সিসিটিভি ফুটেজ দেখানো হয়েছিল রাজভবন থেকে।
কলকাতা: রাজভবনে শ্লীলতাহানির অভিযোগের প্রেক্ষিতে অনুসন্ধান শুরু করেছিল কলকাতা পুলিশ। এবার সেই অভিযোগে রাজভবনের তিন কর্মীর বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করল লালবাজার। সূত্রের খবর, রাজভবনের তিন জন কর্মীর বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করা হয়েছে। লালবাজার সূত্রে খবর, ওই তিন জনের বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির ১৬৬ ও ৩৪১ ধারায় সরকারি কর্মীকে নিগ্রহ এবং বলপূর্বক আটকে রাখার অভিযোগে মামলা রুজু করা হয়েছে।
প্রসঙ্গত, রাজভবনের এক অস্থায়ী মহিলা কর্মী কিছুদিন আগে শ্লীলতাহানির অভিযোগ তুলেছিলেন। সেই নিয়ে হেয়ার স্ট্রিট থানায় অভিযোগও জানিয়েছিলেন ওই মহিলা। অভিযোগের প্রেক্ষিতে একটি বিশেষ অনুসন্ধান দল গঠন করেছিল কলকাতা পুলিশ। এসবের মধ্যেই এবার রাজভবনের তিনজন কর্মীর বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করল পুলিশ।
রাজভবনের এই ইস্যুটিকে কেন্দ্র করে শাসক দল তৃণমূলের তরফে ইতিমধ্যেই একাধিক মন্তব্য উড়ে এসেছে। তৃণমূল সুপ্রিমো তথা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় একাধিক জনসভা থেকে মন্তব্য করেছেন এই প্রসঙ্গে। রাজভবন থেকে অবশ্য এই অভিযোগ অস্বীকার করা হয়েছে। রাজভবন থেকে বিবৃতি দিয়ে জানানো হয়েছে, “এটি সম্পূর্ণ মিথ্যা অভিযোগ। ভোটের বাংলায় রাজনৈতিক উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে ভাবমূর্তি কালিমালিপ্ত করা হচ্ছে। সত্য সামনে আসবে।”
এই বিতর্কের আবহেই রাজ্যপাল বোস রাজভবন চত্বরের সিসিটিভির ফুটেজ দেখিয়েছিলেন আমজনতাকে। রাজভবন থেকে বলা হয়েছিল মমতার সরকার ও পুলিশ ছাড়া যে কোনও মানুষ সেই ভিডিয়ো দেখতে পারবেন। সেই মতো ১ ঘণ্টা ১৯ মিনিটের সিসিটিভি ফুটেজ দেখানো হয়েছিল রাজভবন থেকে।