২০১৪ সাল থেকে যে লড়াইটা শুরু হয়েছিল স্বর্ণেন্দু দাসের। থেমে গেল তা। ২০২২ সালের ২৩ অগস্টের এক বৃষ্টিভেজা সকালে এল সবথেকে খারাপ খবরটা। দুরারোগ্য ক্যানসার কেড়ে নিল টিভি নাইন বাংলার সাংবাদিক স্বর্ণেন্দু দাসকে। বুম হাতে রাস্তায় ছুটে বেড়াতেন যে তরুণ তুর্কি, তিনিই পাড়ি দিলেন না ফেরার দেশে। মাত্র ৩৫ বছর বয়সে বৃদ্ধ মা, বাবা, স্ত্রী এবং তিন বছরের ছোট্ট মেয়েকে রেখে পরপারে পা বাড়ালেন স্বর্ণেন্দু। কাঁদিয়ে গেলেন তাঁর সহকর্মীদেরও।
২০১৪ সালে বিরল ক্যানসারে আক্রান্ত হন স্বর্ণেন্দু দাস। চিকিৎসা চলছিল সেই থেকেই। তবে কাজ পাগল স্বর্ণেন্দু কখনও ময়দান ছাড়েননি। হুগলির সিঙ্গুরের গ্রামে বাড়ি তাঁর। নিম্নবিত্ত কৃষক পরিবারে জন্ম। পরিশ্রম আর নিষ্ঠায় ভর করে লড়াই করে উঠে আসেন। কলকাতায় এসে দাপিয়ে কাজ করেছেন সেই ২০০৭ সাল থেকে। কখনও অ্যাসাইনমেন্ট, কখনও প্রোডাকশন, কখনও রিপোর্টিং। সবক্ষেত্রেই নিজেকে প্রমাণ করেছেন। বি.কম পাশ করে সাংবাদিকতা নিয়ে পড়াশোনা করেন।
২০২১ সালের ৮ জানুয়ারি টিভি নাইন বাংলায় যোগ দেন স্বর্ণেন্দু দাস। গত নভেম্বর থেকে শারীরিক অবস্থার অবনতি হতে শুরু করেছিল তাঁর। মুম্বইয়ে চিকিৎসার জন্য নিয়ে যাওয়া হয় তাঁকে। সম্প্রতি কলকাতায় আনা হয়েছিল। মঙ্গলবার কলকাতার শম্ভুনাথ পণ্ডিত হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন স্বর্ণেন্দু।
২০১৪ সাল থেকে যে লড়াইটা শুরু হয়েছিল স্বর্ণেন্দু দাসের। থেমে গেল তা। ২০২২ সালের ২৩ অগস্টের এক বৃষ্টিভেজা সকালে এল সবথেকে খারাপ খবরটা। দুরারোগ্য ক্যানসার কেড়ে নিল টিভি নাইন বাংলার সাংবাদিক স্বর্ণেন্দু দাসকে। বুম হাতে রাস্তায় ছুটে বেড়াতেন যে তরুণ তুর্কি, তিনিই পাড়ি দিলেন না ফেরার দেশে। মাত্র ৩৫ বছর বয়সে বৃদ্ধ মা, বাবা, স্ত্রী এবং তিন বছরের ছোট্ট মেয়েকে রেখে পরপারে পা বাড়ালেন স্বর্ণেন্দু। কাঁদিয়ে গেলেন তাঁর সহকর্মীদেরও।
২০১৪ সালে বিরল ক্যানসারে আক্রান্ত হন স্বর্ণেন্দু দাস। চিকিৎসা চলছিল সেই থেকেই। তবে কাজ পাগল স্বর্ণেন্দু কখনও ময়দান ছাড়েননি। হুগলির সিঙ্গুরের গ্রামে বাড়ি তাঁর। নিম্নবিত্ত কৃষক পরিবারে জন্ম। পরিশ্রম আর নিষ্ঠায় ভর করে লড়াই করে উঠে আসেন। কলকাতায় এসে দাপিয়ে কাজ করেছেন সেই ২০০৭ সাল থেকে। কখনও অ্যাসাইনমেন্ট, কখনও প্রোডাকশন, কখনও রিপোর্টিং। সবক্ষেত্রেই নিজেকে প্রমাণ করেছেন। বি.কম পাশ করে সাংবাদিকতা নিয়ে পড়াশোনা করেন।
২০২১ সালের ৮ জানুয়ারি টিভি নাইন বাংলায় যোগ দেন স্বর্ণেন্দু দাস। গত নভেম্বর থেকে শারীরিক অবস্থার অবনতি হতে শুরু করেছিল তাঁর। মুম্বইয়ে চিকিৎসার জন্য নিয়ে যাওয়া হয় তাঁকে। সম্প্রতি কলকাতায় আনা হয়েছিল। মঙ্গলবার কলকাতার শম্ভুনাথ পণ্ডিত হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন স্বর্ণেন্দু।