কলকাতা: এসএসসি মেধাতালিকায় নাম থাকা সত্ত্বেও চাকরি পাননি এ রাজ্যের বহু চাকরিপ্রার্থী। প্রায় ৫০০ দিন ধরে ধর্মতলার গান্ধীমূর্তির পাদদেশে অবস্থান বিক্ষোভ করছেন তাঁরা। সেই আন্দোলনকারীদের মধ্যেই এক জন ছিলেন বীরভূমের ক্যানসার আক্রান্ত সোমা দাস। এসএসসি নিয়োগ মামলা আদালতে ওঠার পর বিচারপতি শিক্ষা দফতরকে নির্দেশ দেয় তাঁকে শিক্ষিকা পদে নিয়োগ করার। এর পরই তড়িঘড়ি তাঁকে বীরভূমের নলহাটির একটি স্কুলের শিক্ষিকা হন তিনি। দু্নীতি মামলায় ইডি-র তল্লাশিতে অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের বাড়ি থেকে ২১ কোটি উদ্ধার ঘিরে সরগমর রাজ্য রাজনীতি। এর পরই টিভি৯ বাংলার ‘কথাবার্তা’ অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন সোমা। সেখানে টিভি৯ বাংলার ম্যানেজিং এডিটর অমৃতাংশু ভট্টাচার্যকে তিনি বলেছেন, “মেধাতালিকায় নাম ওঠার পরও পাড়া প্রতিবেশীরা বলতেন, পাশ করে চাকরি হয় না। টাকা দিতে হয়।” তবে দুর্নীতির সঙ্গে জড়িতদের যেমন শাস্তি চান তিনি, তেমনই চান পাশ করেও যাঁরা চাকরি থেকে বঞ্চিত তাঁদের শিক্ষক-শিক্ষিকা পদে নিয়োগ।
টিভি৯ বাংলাকে সোমা বলেছেন, “আদালতের নির্দেশে আমি চাকরি পেয়েছি। কিন্তু আমার সঙ্গে পাশ করা বহু চাকরি প্রার্থী এখনও অবস্থান করছেন গান্ধীমূর্তির নীচে। আমি চাই তাঁরা সকলেই চাকরি পান। যাঁদের প্রতি অন্যায় হচ্ছে, যাঁদের শাস্তি পেতে হচ্ছে, তাঁরাও রেহাই পাক।”
শিক্ষার সঙ্গে দুর্নীতির বিষয়টি জড়িয়ে যাওয়া খুবই লজ্জাজনক ভাবে বলে মনে করেন তিনি। তবে তাঁদের আন্দোলন যে ভিত্তি ছিল সে কথাও জানিয়েছেন তিনি। এ ব্যাপারে তিনি বলেছেন, “আমরা অসহায় হয়েই আন্দোলনে নেমেছিলেন। কিন্তু আস্তে আস্তে আমাদের অভিযোগ সত্যি হচ্ছে। দোষীদের বিচার করতে আমি বসিনি। কিন্তু যাঁরা চাকরির ন্যায্য দাবিদার তাঁদের যেন বঞ্চিত হতে না হয়।”
কলকাতা: এসএসসি মেধাতালিকায় নাম থাকা সত্ত্বেও চাকরি পাননি এ রাজ্যের বহু চাকরিপ্রার্থী। প্রায় ৫০০ দিন ধরে ধর্মতলার গান্ধীমূর্তির পাদদেশে অবস্থান বিক্ষোভ করছেন তাঁরা। সেই আন্দোলনকারীদের মধ্যেই এক জন ছিলেন বীরভূমের ক্যানসার আক্রান্ত সোমা দাস। এসএসসি নিয়োগ মামলা আদালতে ওঠার পর বিচারপতি শিক্ষা দফতরকে নির্দেশ দেয় তাঁকে শিক্ষিকা পদে নিয়োগ করার। এর পরই তড়িঘড়ি তাঁকে বীরভূমের নলহাটির একটি স্কুলের শিক্ষিকা হন তিনি। দু্নীতি মামলায় ইডি-র তল্লাশিতে অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের বাড়ি থেকে ২১ কোটি উদ্ধার ঘিরে সরগমর রাজ্য রাজনীতি। এর পরই টিভি৯ বাংলার ‘কথাবার্তা’ অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন সোমা। সেখানে টিভি৯ বাংলার ম্যানেজিং এডিটর অমৃতাংশু ভট্টাচার্যকে তিনি বলেছেন, “মেধাতালিকায় নাম ওঠার পরও পাড়া প্রতিবেশীরা বলতেন, পাশ করে চাকরি হয় না। টাকা দিতে হয়।” তবে দুর্নীতির সঙ্গে জড়িতদের যেমন শাস্তি চান তিনি, তেমনই চান পাশ করেও যাঁরা চাকরি থেকে বঞ্চিত তাঁদের শিক্ষক-শিক্ষিকা পদে নিয়োগ।
টিভি৯ বাংলাকে সোমা বলেছেন, “আদালতের নির্দেশে আমি চাকরি পেয়েছি। কিন্তু আমার সঙ্গে পাশ করা বহু চাকরি প্রার্থী এখনও অবস্থান করছেন গান্ধীমূর্তির নীচে। আমি চাই তাঁরা সকলেই চাকরি পান। যাঁদের প্রতি অন্যায় হচ্ছে, যাঁদের শাস্তি পেতে হচ্ছে, তাঁরাও রেহাই পাক।”
শিক্ষার সঙ্গে দুর্নীতির বিষয়টি জড়িয়ে যাওয়া খুবই লজ্জাজনক ভাবে বলে মনে করেন তিনি। তবে তাঁদের আন্দোলন যে ভিত্তি ছিল সে কথাও জানিয়েছেন তিনি। এ ব্যাপারে তিনি বলেছেন, “আমরা অসহায় হয়েই আন্দোলনে নেমেছিলেন। কিন্তু আস্তে আস্তে আমাদের অভিযোগ সত্যি হচ্ছে। দোষীদের বিচার করতে আমি বসিনি। কিন্তু যাঁরা চাকরির ন্যায্য দাবিদার তাঁদের যেন বঞ্চিত হতে না হয়।”