AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Kunal Ghosh: প্রশ্ন তুলেছিলেন দলের নেতাদের নিয়ে, পাল্টা যুবতীর ভিডিয়ো দেখিয়ে TMC MLA-কেই ‘বুঝিয়ে দিলেন’ কুণাল

Kunal Ghosh: এ দিন, কুণাল বলেন, "বিবেক তৃণমূলের বিধায়ক। কোনও সমস্যা থাকলে দলের নেতৃত্বের সঙ্গে কথা বলে নিক। কোথাও আপত্তিকর কিছু মনে হলে সরাসরি দলের সঙ্গে কথা বলুক।

Kunal Ghosh: প্রশ্ন তুলেছিলেন দলের নেতাদের নিয়ে, পাল্টা যুবতীর ভিডিয়ো দেখিয়ে TMC MLA-কেই 'বুঝিয়ে দিলেন' কুণাল
বাঁদিকে কুণাল ঘোষ, মধ্য়ে বিধায়ক বিবেক গুপ্তা, ডানদিকে বিবেকের সেক্রেটারি পায়েল নাগImage Credit: Tv9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Feb 25, 2025 | 10:39 PM
Share

কলকাতা: চিত্তরঞ্জন কলেজের গর্ভনিং কমিটি থেকে সরানোয় সরব জোড়াসাঁকোর বিধায়ক বিবেক গুপ্তা। তাঁর নিশানায় এবার উত্তর কলকাতার শাসকদলেরই একাংশ। পদ খুইয়ে দলের নেতাদের নিশানা করতেই ময়দানে নেমে পড়লেন তৃণমূলের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক কুণাল ঘোষ। তাঁর নিশানায় আবার বিবেকের সেক্রেটারি পায়েল নাগ। একটি ভিডিয়োয় উল্লেখ করে কুণালের দাবি,জোড়াসাঁকো কি ওই মেয়েটি চালাচ্ছে ?

বস্তুত, একটি ভিডিয়োতে (সত্যতা যাচাই করেনি টিভি ৯ বাংলা) দেখা যায় বিবেক গুপ্তার সেক্রেটারি বলছেন, তিনি জোড়াসাঁকোর রাজনীতি কন্ট্রোল করেন। এই ভিডিয়ো কে হাতিয়ার করেই কুণালের প্রশ্ন, ওই মেয়েটি জোড়াসাঁকো চালালে বিবেক কী করছে ? বিবেকের প্রকাশ্যে দলের বিষয়ে কিছু বলা উচিত হয়নি বলেও মন্তব্য করেন কুণাল ঘোষের।

এ দিন, কুণাল বলেন, “বিবেক তৃণমূলের বিধায়ক। কোনও সমস্যা থাকলে দলের নেতৃত্বের সঙ্গে কথা বলে নিক। কোথাও আপত্তিকর কিছু মনে হলে সরাসরি দলের সঙ্গে কথা বলুক। দলের বাইরে বলা উচিত নয়। আর দ্বিতীয়ত,কোথাও একটা কমিউনিকেশন গ্য়াপ হচ্ছে। আমি তো দেখলাম সোশ্যাল মিডিয়ায় কোথাও একটা তরুণী বলছেন, তিনিই জোড়াসাঁকোর রাজনীতি সামলান। তাহলে বিধায়ক কী সামলান? আর বিধায়ক যদি তাঁর কাজ সামলান তাহলে তরুণী কোথা থেকে এলেন? সুতরাং তাঁদের মধ্য়ে কোনও গ্যাপ হচ্ছে কমিউনিকেশনের। তাই সেগুলি এড়িয়ে যাওয়াই ভাল।

এ দিকে কুণাল প্রশ্ন তুলতেই সাফাই দিয়েছেন পায়েল নাগ। তিনি বললেন, “আমি বিবেক গুপ্তাজির অন্দরে কাজ করি। উনি আমার বিধায়ক। আর উনি যে নির্দেশ দেয় আমি সেই নির্দেশ মেনে কাজ করি।”

এর আগে বিবেক কী বলেছিলেন?
পদ থেকে সরানো হতেই ক্ষুব্ধ বিবেকের বক্তব্য, “সেলফ স্টাইল কিছু নেতা রয়েছে। তাঁদের অনেক সমস্যা ছিল। চিত্তরঞ্জনে কিছু বাইরের গ্রুপ আছে। তাঁরা তৃণমূলের লোকজন। এরা নতুন। নিজের লাভের জন্য এই দলে ঢুকে গিয়েছে। এরা মমতার আদর্শে চলে না। নিজের লাভে ঢুকে পড়েছে।”