কলকাতা: রান্নার গ্যাসের গ্রাহকদের আধার কার্ডের তথ্য যাচাইয়ের জন্য বায়োমেট্রিক তথ্য সংগ্রহের কাজ শুরু হয়েছে। আর তা করতে গিয়েই চরম নাজেহাল হতে হচ্ছে গ্রাহকদের। কড়া শীত উপেক্ষা করে ভোর থেকে লাইন দিচ্ছেন সাধারণ মানুষ। ভয় পাচ্ছেন, লিঙ্কের কাজ না হলে যদি রান্নার গ্যাসই না পান। এদিকে মিলছে না বহু প্রবীণের আঙুলের ছাপ। রেটিনার বায়োমেট্রিকের ব্যবস্থা নেই বহু গ্যাস ডিলারের অফিসে। এদিকে বিকল্প ব্যবস্থা কী তাও বলতে পারছেন না কর্মীরা।
কাঠকয়লার যুগ অনেকদিন আগেই শেষ হয়ে গিয়েছে। এখন সিংহভাগ ঘরেই রান্না হয় গ্যাসে। এদিকে ডিসেম্বর মাসের মধ্যেই বায়োমেট্রিকের কাজ শেষ করতে হবে বলে খবর। এদিকে এই অল্প সময়ের মধ্যে বায়োমেট্রিক করাতে যে পরিকাঠামো প্রয়োজন, ডিলাররা সেই পরিকাঠামো করে উঠতে পারছেন না।
ফলে রাত ৩টে কিংবা ভোর ৪টেয় লাইন দিয়েও কেউ বায়োমেট্রিক লিঙ্কের স্লিপ পাচ্ছেন, কাউকে আবার শুনতে হচ্ছে ‘কাল আসুন’। কারণ, একটা কম্পিউটারে একজন কর্মী সকাল থেকে অনবরত কাজ করে চলেছেন। তাঁর পক্ষেও চাপ হয়ে যাচ্ছে এতজনের কাজ এক হাতে সারতে। এরমধ্যে আবার চেনা শব্দ ‘লিঙ্ক ফেল’ তো আছেই। ব্যাঙ্কে গেলে যে কথা হামেশাই শুনতে হয়, এখন সে কথা শুনতে হচ্ছে এলপিজি গ্যাসের জন্য বায়োমেট্রিকের কাজ করাতে গিয়েও। এই ধরনের বাধা বিপত্তিকে পার করে ডিসেম্বরের মধ্যে কতটা কী কাজ এগোবে, তা নিয়ে ডিলাররাও সন্দিহান।
ওয়াকিবহাল মহল বলছে, বিষয়টা খুবই জটিল এমন একেবারেই নয়। তবে সমস্যা হচ্ছে, অফিশিয়াল কোনও নির্দেশ নেই। কেউই জানেন না কেন, এই ব্যবস্থা হচ্ছে। কীভাবে এটা করতে হবে তাও স্পষ্ট না, কবের মধ্যে এটা করতে হবে তা নিয়েও রয়েছে ধোঁয়াশা। সর্বোপরি এটা না করলে গ্যাস না পাওয়ার সম্ভাবনা থাকছে কি না তা নিয়েও প্রশ্ন উঠছে।
কলকাতা: রান্নার গ্যাসের গ্রাহকদের আধার কার্ডের তথ্য যাচাইয়ের জন্য বায়োমেট্রিক তথ্য সংগ্রহের কাজ শুরু হয়েছে। আর তা করতে গিয়েই চরম নাজেহাল হতে হচ্ছে গ্রাহকদের। কড়া শীত উপেক্ষা করে ভোর থেকে লাইন দিচ্ছেন সাধারণ মানুষ। ভয় পাচ্ছেন, লিঙ্কের কাজ না হলে যদি রান্নার গ্যাসই না পান। এদিকে মিলছে না বহু প্রবীণের আঙুলের ছাপ। রেটিনার বায়োমেট্রিকের ব্যবস্থা নেই বহু গ্যাস ডিলারের অফিসে। এদিকে বিকল্প ব্যবস্থা কী তাও বলতে পারছেন না কর্মীরা।
কাঠকয়লার যুগ অনেকদিন আগেই শেষ হয়ে গিয়েছে। এখন সিংহভাগ ঘরেই রান্না হয় গ্যাসে। এদিকে ডিসেম্বর মাসের মধ্যেই বায়োমেট্রিকের কাজ শেষ করতে হবে বলে খবর। এদিকে এই অল্প সময়ের মধ্যে বায়োমেট্রিক করাতে যে পরিকাঠামো প্রয়োজন, ডিলাররা সেই পরিকাঠামো করে উঠতে পারছেন না।
ফলে রাত ৩টে কিংবা ভোর ৪টেয় লাইন দিয়েও কেউ বায়োমেট্রিক লিঙ্কের স্লিপ পাচ্ছেন, কাউকে আবার শুনতে হচ্ছে ‘কাল আসুন’। কারণ, একটা কম্পিউটারে একজন কর্মী সকাল থেকে অনবরত কাজ করে চলেছেন। তাঁর পক্ষেও চাপ হয়ে যাচ্ছে এতজনের কাজ এক হাতে সারতে। এরমধ্যে আবার চেনা শব্দ ‘লিঙ্ক ফেল’ তো আছেই। ব্যাঙ্কে গেলে যে কথা হামেশাই শুনতে হয়, এখন সে কথা শুনতে হচ্ছে এলপিজি গ্যাসের জন্য বায়োমেট্রিকের কাজ করাতে গিয়েও। এই ধরনের বাধা বিপত্তিকে পার করে ডিসেম্বরের মধ্যে কতটা কী কাজ এগোবে, তা নিয়ে ডিলাররাও সন্দিহান।
ওয়াকিবহাল মহল বলছে, বিষয়টা খুবই জটিল এমন একেবারেই নয়। তবে সমস্যা হচ্ছে, অফিশিয়াল কোনও নির্দেশ নেই। কেউই জানেন না কেন, এই ব্যবস্থা হচ্ছে। কীভাবে এটা করতে হবে তাও স্পষ্ট না, কবের মধ্যে এটা করতে হবে তা নিয়েও রয়েছে ধোঁয়াশা। সর্বোপরি এটা না করলে গ্যাস না পাওয়ার সম্ভাবনা থাকছে কি না তা নিয়েও প্রশ্ন উঠছে।