Physical Assault of Minor Girl: ১১ বছরের নাবালিকাকে গণধর্ষণের অভিযোগ! আর জি করে গঠিত পাঁচ চিকিৎসকের মেডিকেল টিম
RG Kar Medical College: শুক্রবার দুপুর সাড়ে ১২ টা নাগাদ ওই মাটিয়া থানা এলাকা থেকেই রক্তাক্ত অবস্থায় তাঁকে উদ্ধার করা হয়। মাটিয়া থানার পুলিশ তাঁকে উদ্ধার করার পর বসিরহাট মহকুমা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল। সেখান থেকে সন্ধ্যায় ওই নাবালিকাকে আর জি কর মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে পাঠানো হয়।
কলকাতা : রাজ্যে ফের গণধর্ষণের অভিযোগ। এক নাবালিকাকে গণধর্ষণ (Physcial Harassment) করার অভিযোগ উঠেছে উত্তর ২৪ পরগনার মাটিয়ায়। নির্যাতিতা নাবালিকাকে ভর্তি করা হয়েছে আর জি কর মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে। কিশোরীর চিকিৎসার জন্য পাঁচ সদস্যের মেডিক্যাল টিম গঠন করা হয়েছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের তরফে। জানা গিয়েছে বৃহস্পতিবার রাত থেকে কোনও খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিল না ওই নাবালিকারা। শুক্রবার দুপুর সাড়ে ১২ টা নাগাদ ওই মাটিয়া থানা এলাকা থেকেই রক্তাক্ত অবস্থায় তাঁকে উদ্ধার করা হয়। মাটিয়া থানার পুলিশ তাঁকে উদ্ধার করার পর বসিরহাট মহকুমা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল। সেখান থেকে সন্ধ্যায় ওই নাবালিকাকে আর জি কর মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে পাঠানো হয়। আর জি কর মেডিকেলের চিকিৎসকরা পরীক্ষার পর জানান, ওই নাবালিকা ধর্ষণের শিকার হয়েছেন।
আর জি কর হাসপাতালের তরফে জানানো হয়েছে, ওই নাবালিকার চিকিৎসার জন্য ইতিমধ্যেই পাঁচ সদস্যের মেডিকেল টিম গঠন করা হয়েছে। সেই মেডিকেল বোর্ডে রয়েছেন স্ত্রী রোগ বিশেষজ্ঞ, সার্জারি, মেডিসিন, সাইকোলজি বিভাগের চিকিৎসক। এর পাশাপাশি, পিকু বিভাগের বিশেষজ্ঞ এবং ফরেনসিক মেডিসিনের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকও নজর রাখছেন কিশোরীর শারীরিক অবস্থার উপর। এদিকে হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই নাবালিকাকে একাধিক জন মিলে ধর্ষণ করেছে, এমন প্রামাণ্য নথি রয়েছে।
এদিকে আর জি কর মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে, গতকাল রাত ১ টা থেকে ৩ টে পর্যন্ত প্রায় দুই ঘণ্টা ধরে এই নাবালিকার যৌনাঙ্গে অস্ত্রোপচার করতে হয়েছে। নাবালিকার প্রচুর রক্তক্ষরণ হয়েছে বলেও জানা গিয়েছে। এক পাশবিক হিংসার শিকার হয়েছেন উত্তর ২৪ পরগনার মাটিয়ার ওই নাবালিকা।
আরও পড়ুন : Firhad Hakim: ‘কিছু চ্যাংড়া লোকজন বিক্ষোভ করেছেন’! আনিসের বাড়ি ঢুকতে না পারায় বেজায় চটে ফিরহাদ
আরও পড়ুন : POCSO : ‘নির্যাতিতার সাক্ষ্যই দোষী সাব্যস্ত করতে যথেষ্ট’, পকসো মামলায় গুরুত্বপূর্ণ পর্যবেক্ষণ হাইকোর্টের