RG Kar Hospital Mob Violence: লক্ষ টাকার ওষুধ নষ্ট, ভাঙা নার্সিং স্টেশন, এমার্জেন্সিতে দুষ্কৃতীদের তাণ্ডব, RG Kar-এ গায়ে কাঁটা দেওয়ার মতো ছবি

RG Kar Hospital: রাতভর আরজিকর হাসপাতালে তাণ্ডবলীলার পর কার্যত ধ্বংসস্তূপ এখন হাসপাতাল। সকালে যে সমস্ত নার্সর ডিউটিতে আসেন, তারা কার্যত হতবাক ভাঙচুরের এই দৃশ্য দেখে। তারা দেখেন, ওয়ার্ড ও নার্সিং স্টেশনে রাখা দামী ওষুধপত্র মাটিতে পড়ে রয়েছে।

| Edited By: ঈপ্সা চ্যাটার্জী

Aug 15, 2024 | 9:25 AM

কলকাতা: স্বাধীনতা দিবসের মুহূর্তে তাণ্ডবলীলা আরজি কর হাসপাতালে (RG Kar Hospital)। ১৪ অগস্টের রাতে তিলোত্তমার সুবিচার চেয়ে প্রতিবাদে নেমেছিলেন হাজার হাজার মানুষ। আরজি কর হাসপাতালের সামনেও বিপুল জমায়েত হয়েছিল। ঘড়ির কাটা মধ্য রাত পার করতেই  হঠাৎ আন্দোলনের ছন্দ কাটে দুষ্কৃতীদের তাণ্ডবে। হাসপাতালে হঠাৎই চড়াও হয় একদল দুষ্কৃতী। ব্য়ারিকেড ভেঙে তাণ্ডবলীলা চালানো হয়। ব্যাপক ভাঙচুর করা হয় হাসপাতালের এমার্জেন্সি বিল্ডিংয়ে (Emergency Building)।

রাত সাড়ে ১২টা নাগাদ হঠাৎই আরজি কর হাসপাতালে পুলিশি ব্যারিকেড ভাঙে কয়েক হাজার দুষ্কৃতী। আন্দোলনকারীর বেশেই হাসপাতালের ভিতরে ঢুকে পড়ে দুষ্কৃতীরা। প্রথমেই নিশানা করা হয় এমার্জেন্সি বিল্ডিং। গ্রাউন্ড ফ্লোর থেকে শুরু করে দ্বিতীয় তল পর্যন্ত ভাঙচুর চালায় হামলাকারীরা। এমার্জেন্সি ওয়ার্ড, নার্সিং স্টেশন ভেঙে তছনছ করে দেওয়া হয়েছে। এমনকী, সেমিনার হল, যেখানে তিলোত্তমার উপরে নারকীয় অত্যাচার হয়েছিল, সেখানেও ভাঙচুর চালানোর চেষ্টা করে দুষ্কৃতীরা। তবে ওই জায়গায় পৌঁছতে পারেনি হামলাকারীরা।

রাতভর আরজিকর হাসপাতালে তাণ্ডবলীলার পর কার্যত ধ্বংসস্তূপ এখন হাসপাতাল। সকালে যে সমস্ত নার্সরা ডিউটিতে আসেন, তারা কার্যত হতবাক ভাঙচুরের এই দৃশ্য দেখে। তারা দেখেন, ওয়ার্ড ও নার্সিং স্টেশনে রাখা দামী ওষুধপত্র মাটিতে পড়ে রয়েছে। চিকিৎসা সামগ্রী, রোগীদের বেডও ভাঙচুর করা হয়েছে। ধ্বংসস্তূপ হাতড়েই চিকিৎসা সরঞ্জাম খোঁজার চেষ্টা করছেন নার্সরা। তাদের প্রশ্ন,  এই ভাঙচুরের ফলে ক্ষতি কাদের হল সে তো সাধারণ মানুষেরই হল।

শুধু হাসপাতালই নয়, ভাঙচুর-হামলা করা হয়েছে পুলিশের উপরও। উন্মত্ত দুষ্কৃতীদের হাত থেকে বাঁচতে রাতে একসময় লুকিয়ে পড়ে পুলিশও। ভাঙচুর করে, উল্টে দেওয়া হয়েছে পুলিশের গাড়ি।

আরও খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Tv9 বাংলা অ্যাপ (Android/ iOs)

 

কলকাতা: স্বাধীনতা দিবসের মুহূর্তে তাণ্ডবলীলা আরজি কর হাসপাতালে (RG Kar Hospital)। ১৪ অগস্টের রাতে তিলোত্তমার সুবিচার চেয়ে প্রতিবাদে নেমেছিলেন হাজার হাজার মানুষ। আরজি কর হাসপাতালের সামনেও বিপুল জমায়েত হয়েছিল। ঘড়ির কাটা মধ্য রাত পার করতেই  হঠাৎ আন্দোলনের ছন্দ কাটে দুষ্কৃতীদের তাণ্ডবে। হাসপাতালে হঠাৎই চড়াও হয় একদল দুষ্কৃতী। ব্য়ারিকেড ভেঙে তাণ্ডবলীলা চালানো হয়। ব্যাপক ভাঙচুর করা হয় হাসপাতালের এমার্জেন্সি বিল্ডিংয়ে (Emergency Building)।

রাত সাড়ে ১২টা নাগাদ হঠাৎই আরজি কর হাসপাতালে পুলিশি ব্যারিকেড ভাঙে কয়েক হাজার দুষ্কৃতী। আন্দোলনকারীর বেশেই হাসপাতালের ভিতরে ঢুকে পড়ে দুষ্কৃতীরা। প্রথমেই নিশানা করা হয় এমার্জেন্সি বিল্ডিং। গ্রাউন্ড ফ্লোর থেকে শুরু করে দ্বিতীয় তল পর্যন্ত ভাঙচুর চালায় হামলাকারীরা। এমার্জেন্সি ওয়ার্ড, নার্সিং স্টেশন ভেঙে তছনছ করে দেওয়া হয়েছে। এমনকী, সেমিনার হল, যেখানে তিলোত্তমার উপরে নারকীয় অত্যাচার হয়েছিল, সেখানেও ভাঙচুর চালানোর চেষ্টা করে দুষ্কৃতীরা। তবে ওই জায়গায় পৌঁছতে পারেনি হামলাকারীরা।

রাতভর আরজিকর হাসপাতালে তাণ্ডবলীলার পর কার্যত ধ্বংসস্তূপ এখন হাসপাতাল। সকালে যে সমস্ত নার্সরা ডিউটিতে আসেন, তারা কার্যত হতবাক ভাঙচুরের এই দৃশ্য দেখে। তারা দেখেন, ওয়ার্ড ও নার্সিং স্টেশনে রাখা দামী ওষুধপত্র মাটিতে পড়ে রয়েছে। চিকিৎসা সামগ্রী, রোগীদের বেডও ভাঙচুর করা হয়েছে। ধ্বংসস্তূপ হাতড়েই চিকিৎসা সরঞ্জাম খোঁজার চেষ্টা করছেন নার্সরা। তাদের প্রশ্ন,  এই ভাঙচুরের ফলে ক্ষতি কাদের হল সে তো সাধারণ মানুষেরই হল।

শুধু হাসপাতালই নয়, ভাঙচুর-হামলা করা হয়েছে পুলিশের উপরও। উন্মত্ত দুষ্কৃতীদের হাত থেকে বাঁচতে রাতে একসময় লুকিয়ে পড়ে পুলিশও। ভাঙচুর করে, উল্টে দেওয়া হয়েছে পুলিশের গাড়ি।

আরও খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Tv9 বাংলা অ্যাপ (Android/ iOs)