Moloy Ghatak Coal Scam Case: কয়লা পাচার কাণ্ডে ফের তলব মলয় ঘটককে

TV9 Bangla Digital | Edited By: শর্মিষ্ঠা চক্রবর্তী

Feb 04, 2022 | 4:06 PM

Moloy Ghatak Coal Scam Case: গত ২০২১ সালের অক্টোবর মাসে কয়লা কাণ্ডের তদন্তে ইডির সদর দফতরে হাজিরা দিয়েছিলেন রাজ্যের আইনমন্ত্রী মলয় ঘটক।

Follow Us

কলকাতা: কয়লাকাণ্ডে মলয় ঘটককে আবারও তলব। ৮ ফেব্রুয়ারি তলব করেছে ইডি। ২ ফেব্রুয়ারির পর ৮ ফেব্রুয়ারি হাজিরা দেওয়ার জন্য ফের নোটিস দিয়েছে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা। কয়লা পাচারকাণ্ডে মলয় ঘটকের বিরুদ্ধে কিছু তথ্য প্রমাণ পেয়েছে ইডি। তারই ভিত্তিতে তাঁকে সাক্ষী হিসাবে তলব করা হয়েছিল ২ ফেব্রুয়ারি। কোভিড পরিস্থিতির কথা জানিয়ে তিনি ইডি দফতরে হাজিরা দেননি। আবারও নোটিস দিয়ে তাঁকে ৮ ফেব্রুয়ারি তলব করা হল। তাঁর কাছ থেকে বেশ কিছু তথ্যও চেয়ে পাঠিয়েছেন তদন্তকারীরা। যেহেতু ইডির সদর দফতর দিল্লিতে কয়লা পাচারকাণ্ডে তদন্ত চলছে, তাই সেখানেই তাঁকে ডেকে পাঠানো হয়েছে।

ইডির তরফ থেকে বলা হচ্ছে, তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করা এক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সেই সূত্রেই তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করার বা বয়ান রেকর্ড করার জন্য ডাকা হয়েছে। এবারও তিনি হাজিরা এড়ালে পরবর্তীকালে কড়া আইনি পদক্ষেপ করা হবে বলে ইডি জানিয়েছে। এখনও পর্যন্ত মলয় ঘটকের তরফে কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি। তবে তিনি যদি হাজিরা না দেন, তাহলে তাঁর আইনজীবীর তরফ থেকে জানানো হবে, কেন তিনি হাজিরা এড়ালেন।

গত ২০২১ সালের অক্টোবর মাসে কয়লা কাণ্ডের তদন্তে ইডির সদর দফতরে হাজিরা দিয়েছিলেন রাজ্যের আইনমন্ত্রী মলয় ঘটক। সে সময় একাধিক বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছিল তাঁকে। এরপর আবার তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য দিল্লিতে তলব করা হয়েছিল গত ২ ফেব্রুয়ারি। সেসময় তিনি উপস্থিত হননি। অতিমারি পরিস্থিতির কথা উল্লেখ করে তিনি বাড়তি সময় চেয়েছিলেন। তবে, তাঁর দাবি নস্যাৎ করেছে ইডি। আগামী ৮ ই ফেব্রুয়ারি তাঁকে উপস্থিত হবার নির্দেশ দেয়া হয়েছে।

একেবারে পুরভোটের মুখে ইডির এই পদক্ষেপ অস্বস্তি বাড়িয়ে দিয়েছে শাসকশিবিরে, এমনটাই মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা। ইডির নোটিস পাওয়ার পর রাজ্যের আইনমন্ত্রী কী পদক্ষেপ গ্রহণ করেন? সেটাই দেখার।

প্রসঙ্গত, গত সপ্তাহেই কয়লা ও গরু পাচার কাণ্ডের তদন্তে সিবিআই তলব করেছিল অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের পার্সোনাল অ্যাসিস্ট্যান্ট সুমিত রায়কে। নিজাম প্যালেসে তাঁকে ডেকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছিল।

ভোটের মুখে ইডি-সিবিআই এর তৎপরতা যে আসলে বিজেপির অঙ্গুলিহেলনেই হয়, সে তত্ত্ব একাধিকবার খাঁড়া করেছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বুধবারও তিনি বলেন, “বিজেপি তিন ধন- ইডি, সিবিআই আর অর্থ। ভোট আসলেই সিবিআই-ইডির ভয় দেখায় ওরা। যাকে তাকে নোটিস ধরিয়ে দেয়।”

দেখুন বাঙালিয়ানা:

** বাঙালিয়ানার চর্চায় বিশ্বজিৎ চট্টোপাধ্যায়, তন্ময় বোস, অজয় চক্রবর্তী

** বাঙালিয়ানার চর্চায় অতিথি শমীক বন্দ্যোপাধ্যায়, সঞ্জয় মুখোপাধ্যায়, তেজেন্দ্রনারায়ণ মজুমদার

কলকাতা: কয়লাকাণ্ডে মলয় ঘটককে আবারও তলব। ৮ ফেব্রুয়ারি তলব করেছে ইডি। ২ ফেব্রুয়ারির পর ৮ ফেব্রুয়ারি হাজিরা দেওয়ার জন্য ফের নোটিস দিয়েছে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা। কয়লা পাচারকাণ্ডে মলয় ঘটকের বিরুদ্ধে কিছু তথ্য প্রমাণ পেয়েছে ইডি। তারই ভিত্তিতে তাঁকে সাক্ষী হিসাবে তলব করা হয়েছিল ২ ফেব্রুয়ারি। কোভিড পরিস্থিতির কথা জানিয়ে তিনি ইডি দফতরে হাজিরা দেননি। আবারও নোটিস দিয়ে তাঁকে ৮ ফেব্রুয়ারি তলব করা হল। তাঁর কাছ থেকে বেশ কিছু তথ্যও চেয়ে পাঠিয়েছেন তদন্তকারীরা। যেহেতু ইডির সদর দফতর দিল্লিতে কয়লা পাচারকাণ্ডে তদন্ত চলছে, তাই সেখানেই তাঁকে ডেকে পাঠানো হয়েছে।

ইডির তরফ থেকে বলা হচ্ছে, তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করা এক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সেই সূত্রেই তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করার বা বয়ান রেকর্ড করার জন্য ডাকা হয়েছে। এবারও তিনি হাজিরা এড়ালে পরবর্তীকালে কড়া আইনি পদক্ষেপ করা হবে বলে ইডি জানিয়েছে। এখনও পর্যন্ত মলয় ঘটকের তরফে কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি। তবে তিনি যদি হাজিরা না দেন, তাহলে তাঁর আইনজীবীর তরফ থেকে জানানো হবে, কেন তিনি হাজিরা এড়ালেন।

গত ২০২১ সালের অক্টোবর মাসে কয়লা কাণ্ডের তদন্তে ইডির সদর দফতরে হাজিরা দিয়েছিলেন রাজ্যের আইনমন্ত্রী মলয় ঘটক। সে সময় একাধিক বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছিল তাঁকে। এরপর আবার তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য দিল্লিতে তলব করা হয়েছিল গত ২ ফেব্রুয়ারি। সেসময় তিনি উপস্থিত হননি। অতিমারি পরিস্থিতির কথা উল্লেখ করে তিনি বাড়তি সময় চেয়েছিলেন। তবে, তাঁর দাবি নস্যাৎ করেছে ইডি। আগামী ৮ ই ফেব্রুয়ারি তাঁকে উপস্থিত হবার নির্দেশ দেয়া হয়েছে।

একেবারে পুরভোটের মুখে ইডির এই পদক্ষেপ অস্বস্তি বাড়িয়ে দিয়েছে শাসকশিবিরে, এমনটাই মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা। ইডির নোটিস পাওয়ার পর রাজ্যের আইনমন্ত্রী কী পদক্ষেপ গ্রহণ করেন? সেটাই দেখার।

প্রসঙ্গত, গত সপ্তাহেই কয়লা ও গরু পাচার কাণ্ডের তদন্তে সিবিআই তলব করেছিল অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের পার্সোনাল অ্যাসিস্ট্যান্ট সুমিত রায়কে। নিজাম প্যালেসে তাঁকে ডেকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছিল।

ভোটের মুখে ইডি-সিবিআই এর তৎপরতা যে আসলে বিজেপির অঙ্গুলিহেলনেই হয়, সে তত্ত্ব একাধিকবার খাঁড়া করেছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বুধবারও তিনি বলেন, “বিজেপি তিন ধন- ইডি, সিবিআই আর অর্থ। ভোট আসলেই সিবিআই-ইডির ভয় দেখায় ওরা। যাকে তাকে নোটিস ধরিয়ে দেয়।”

দেখুন বাঙালিয়ানা:

** বাঙালিয়ানার চর্চায় বিশ্বজিৎ চট্টোপাধ্যায়, তন্ময় বোস, অজয় চক্রবর্তী

** বাঙালিয়ানার চর্চায় অতিথি শমীক বন্দ্যোপাধ্যায়, সঞ্জয় মুখোপাধ্যায়, তেজেন্দ্রনারায়ণ মজুমদার

Next Article