মুকুন্দপুর: রবিবার সাত সকালে মুকুন্দপুরে ডাকাতির চেষ্টা হয়। বাধা পেতে স্বর্ণ ব্যবসায়ীর গলায় ধারাল অস্ত্রের কোপ মারে দুষ্কৃতী। সেই ঘটনায় নাম জড়িয়েছে দুজনের। একজন দীপঙ্কর পাল ও সাগর নামের দুই ব্যক্তির। এর মধ্য দীপঙ্করকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। তবে সাগর ঘটনার সঙ্গে তেমন ভাবে যুক্ত নয়। কিন্তু কেন এই ঘটনা?
পূর্ব যাদবপুর থানার পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, দীপঙ্কর এক নামী বেসরকারি হাসপাতালের স্বাস্থ্য কর্মী। সে এই ঘটনায় কীভাবে জড়িয়ে পড়লেন? শেয়ারে বিপুল পরিমাণে আর্থিক ক্ষতির জন্য এই পরিকল্পনা বলে প্রাথমিকভাবে জানতে পারা গিয়েছে। পুলিশ সূত্রে এও জানা গিয়েছে,মুকুন্দপুরের সোনার দোকানে তিনদিন আগে অভিযুক্ত এসেছিল। ১২ গ্রাম ও ৩ গ্রামের দু’টি সোনার চেন দেখে। যার বর্তমান বাজার মূল্য ১.৪ লক্ষ টাকা। আজ আক্রমণ করা আগে সেই দুটি চেন দেখার জন্য বলে বলে অভিযুক্ত। তারপরই হামলা।
প্রসঙ্গত, রবিবার সকাল সাড়ে এগারোটা নাগাদ দু’জন দুষ্কৃতী মুকুন্দপুরের সোনার দোকানে ক্রেতা সেজে ভিতরে ঢোকে। এরপর শুরু করে লুটপাঠ। সেই সময় ব্যবসায়ী সঞ্জয় সরকার বাধা দেন। তখন দুষ্কৃতীদের একজন নিজের কাছে থাকা ধারাল অস্ত্র দিয়ে স্বর্ণ ব্যবসায়ীর গলায় আঘাত করে। এরপর রক্তাক্ত অবস্থায় একজনকে ধরে চিৎকার চেঁচামেচি করতে থাকেন। আশঙ্কাজনক অবস্থায় সঞ্জয়বাবুকে উদ্ধার করে পাঠানো হয়েছে হাসপাতালে।