AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

SSKM hospital: SSKM-এ কোথায় ট্রলি? রোগীদের চ্যাংদোলা করেই নিয়ে যাওয়া হচ্ছে ডাক্তারের কাছে

Kolkata: যে রোগীকে চ্যাংদোলা করে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে সেই রোগীর পরিজন বলেন, "এখানে ট্রলি পাচ্ছি না। বিশাল লাইন দিয়ে শেষে রোগীকে নিয়ে চলে আসতে হল। এখন রোগীকে ধরে ডাক্তারের কাছে নিয়ে যেতে হচ্ছে।" আরও একজন মহিলা বলেন, "দশ মিনিট দাঁড়িয়ে আছি।

SSKM hospital: SSKM-এ কোথায় ট্রলি? রোগীদের চ্যাংদোলা করেই নিয়ে যাওয়া হচ্ছে ডাক্তারের কাছে
এসএসকেএম হাসপাতালে ছবিImage Credit: Tv9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Nov 29, 2025 | 9:47 PM
Share

কলকাতা:গ্রাম-বাংলার চিত্র মনে পড়ে? অ্যাম্বুলেন্স না পেয়ে কীভাবে কখনও ভেলায় চড়ে, কখনও বা চ্যাংদোলা করে নিয়ে যাওয়া হয়? রোগীর পরিবারের অনেকেই অভিযোগ করেন রাস্তা খারাপ, অ্যাম্বুলেন্স ঢোকে না। সেই কারণে এই ঘটনা ঘটে। কিন্তু কলকাতা? মহানগরের ক্ষেত্রেও যদি একই ছবি দেখা যায় তাহলে কি প্রশ্ন ওঠে না? কলকাতার এক নম্বর সরকারি হাসপাতাল এসএসকেএম-এ হসপিটালে রোগীবাহী ট্রলির দুর্ভোগ। হাসপাতালে মিলছে না পর্যাপ্ত ট্রলি। দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে রোগী ও রোগী পরিজনদের। ট্রলি না পেয়ে রীতিমতো চ্যাংদোলা করে নিয়ে যেতে হচ্ছে রোগীদের। সেই ছবি ধরা পড়লো টিভি ৯ বাংলার ক্যামেরায়।

দেখা যাচ্ছে, ট্রলি পেতে লাইন দিতে হচ্ছে রোগী পরিজনদের। রোগীর পরিজনদের বক্তব্য, আধারকার্ড দেখিয়ে প্রথমে নিতে হবে কুপন, তার জন্য দিতে হবে লাইন। সেই কুপন পাওয়ার পর তবে আপনার ভাগ্য ফিরবে। অর্থাৎ নিতে হবে ট্রলি। কিন্তু তার জন্য দিতে হবে লাইন। অসুস্থ রোগী পরিবারের দুর্ভোগ রোজ বাড়ছে ট্রলি পর্যাপ্ত পরিমাণে না থাকায়। যদিও ট্রলির দায়িত্বে থাকা এক কর্মী জানান, ট্রলি আছে পর্যাপ্ত পরিমাণে। তাহলে কেন মিলছে না সেই ট্রলি? উঠছে প্রশ্ন।

যে রোগীকে চ্যাংদোলা করে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে সেই রোগীর পরিজন বলেন, “এখানে ট্রলি পাচ্ছি না। বিশাল লাইন দিয়ে শেষে রোগীকে নিয়ে চলে আসতে হল। এখন রোগীকে ধরে ডাক্তারের কাছে নিয়ে যেতে হচ্ছে।” আরও একজন মহিলা বলেন, “দশ মিনিট দাঁড়িয়ে আছি। কুপন হাতে নিয়ে দাঁড়িয়ে আছি। ট্রলি আসবে তারপর। ট্রলি নেওয়ার জন্য কুপন নিতে হচ্ছে।” আরও এক ব্যক্তি বলেন, “আধার কার্ড জমার পর মিলছে কুপন। তারপর ট্রলি। প্রায় পনেরো মিনিট ধরে দাঁড়িয়ে আছি এখানে।” যদিও, এ প্রসঙ্গে টিভি ৯ বাংলা হাসপাতাল সুপারের সঙ্গে যোগাযোগ করলেও তিনি ফোন ধরেননি।