Kolkata Medical College: কলকাতা মেডিক্যালে এ যেন ‘মরণফাঁদ’! জীর্ণ জলাধারে খসছে চাঙড়, কবে নড়বে টনক

Sourav Dutta | Edited By: Soumya Saha

Dec 23, 2023 | 4:08 PM

Kolkata Medical: কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ চত্বরেই এই জলাধার নিয়েই একগুচ্ছ প্রশ্ন উঠে যাচ্ছে। ট্যাঙ্কে যে অবস্থা বর্তমানে, সেটি দেখলেই স্পষ্ট হয়ে যাবে বিপদের আশঙ্কা। জলাধারের গায়ের চাঙর খসে পড়ছে। জলাধারের এমন কোনও অংশ নেই যেখানে বিপদের ছাপ নেই। শুধু চাঙড় খসেনি। পাশে থাকা রাত্রি নিবাসের গায়ে ধীরে ধীরে ঢলে পড়ছে জলাধার।

Follow Us

কলকাতা: বর্ধমান রেল স্টেশনের ঘটনা এখনও আবছা হয়নি রাজ্যবাসীর মন থেকে। জলের ট্য়াঙ্ক ভেঙে পড়েছিল স্টেশনে। তাতে তিন জনের মৃত্যু হয়েছিল। অঘটনের আশঙ্কা রয়েছে কলকাতা মেডিক্যালেও। প্রায় বছর কুড়ির পুরনো জলাধার। জীর্ণ অবস্থা। কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ চত্বরেই এই জলাধার নিয়েই একগুচ্ছ প্রশ্ন উঠে যাচ্ছে। ট্যাঙ্কে যে অবস্থা বর্তমানে, সেটি দেখলেই স্পষ্ট হয়ে যাবে বিপদের আশঙ্কা। জলাধারের গায়ের চাঙড় খসে পড়ছে। জলাধারের এমন কোনও অংশ নেই যেখানে বিপদের ছাপ নেই। শুধু চাঙড় খসেনি। পাশে থাকা রাত্রি নিবাসের গায়ে ধীরে ধীরে ঢলে পড়ছে জলাধার।

আর এদিকে জলাধারের নীচ দিয়ে প্রতিদিন শয়ে শয়ে রোগী কার্ডিওলজি, থ্যালাসেমিয়ার ওপিডি’তে ডাক্তার দেখাতে আসেন। জলাধার সংলগ্ন এজরা বিল্ডিংয়ে রয়েছে মানসিক রোগ, ইএনটি, এমনকী ক্যান্সারের ডে-কেয়ার কেমোথেরাপি ইউনিট। এরকম একটি জায়গায় মেডিক্যালে চিকিৎসা করাতে আসা রোগীদের জন্য কার্যত ‘মরণফাঁদ’ হয়ে রয়েছে বিপজ্জনক জলাধার। নীচ দিয়ে যাতায়াত করার সময়, কেউ যে একটু সতর্ক থাকবে, সেই সম্ভাবনাও নেই। জলাধার যে বিপজ্জনক সেই মর্মে কোন‌ও সাইনবোর্ড পর্যন্ত লাগানো নেই! টিভি নাইন বাংলার ক্যামেরায় মেডিক্যালে এই ‘মরণফাঁদ’ চিহ্নিত হ‌ওয়ার পর গাফিলতির কথা মানছেন কর্তৃপক্ষ‌ও।

কলকাতা মেডিক্যাল কলেজের এম‌এসভিপি অঞ্জন অধিকারী জানিয়েছেন, বছর দুয়েক আগে জলাধার ভেঙে ফেলার জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে একটি ফাইল পাঠানো হয়েছিল। এখ‌ন‌ও পর্যন্ত তা অনুমোদিত হয়নি। যদিও অনুমোদন দ্রুত মেলার ব্যাপারে আশাবাদী অধ্যক্ষ ইন্দ্রনীল বিশ্বাস। কিন্তু এরপরও প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে। দু’বছর আগে বিপদ চিহ্নিত করেও তা নিরসন করতে এতটা সময় লেগে যাচ্ছে কেন?

 

কলকাতা: বর্ধমান রেল স্টেশনের ঘটনা এখনও আবছা হয়নি রাজ্যবাসীর মন থেকে। জলের ট্য়াঙ্ক ভেঙে পড়েছিল স্টেশনে। তাতে তিন জনের মৃত্যু হয়েছিল। অঘটনের আশঙ্কা রয়েছে কলকাতা মেডিক্যালেও। প্রায় বছর কুড়ির পুরনো জলাধার। জীর্ণ অবস্থা। কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ চত্বরেই এই জলাধার নিয়েই একগুচ্ছ প্রশ্ন উঠে যাচ্ছে। ট্যাঙ্কে যে অবস্থা বর্তমানে, সেটি দেখলেই স্পষ্ট হয়ে যাবে বিপদের আশঙ্কা। জলাধারের গায়ের চাঙড় খসে পড়ছে। জলাধারের এমন কোনও অংশ নেই যেখানে বিপদের ছাপ নেই। শুধু চাঙড় খসেনি। পাশে থাকা রাত্রি নিবাসের গায়ে ধীরে ধীরে ঢলে পড়ছে জলাধার।

আর এদিকে জলাধারের নীচ দিয়ে প্রতিদিন শয়ে শয়ে রোগী কার্ডিওলজি, থ্যালাসেমিয়ার ওপিডি’তে ডাক্তার দেখাতে আসেন। জলাধার সংলগ্ন এজরা বিল্ডিংয়ে রয়েছে মানসিক রোগ, ইএনটি, এমনকী ক্যান্সারের ডে-কেয়ার কেমোথেরাপি ইউনিট। এরকম একটি জায়গায় মেডিক্যালে চিকিৎসা করাতে আসা রোগীদের জন্য কার্যত ‘মরণফাঁদ’ হয়ে রয়েছে বিপজ্জনক জলাধার। নীচ দিয়ে যাতায়াত করার সময়, কেউ যে একটু সতর্ক থাকবে, সেই সম্ভাবনাও নেই। জলাধার যে বিপজ্জনক সেই মর্মে কোন‌ও সাইনবোর্ড পর্যন্ত লাগানো নেই! টিভি নাইন বাংলার ক্যামেরায় মেডিক্যালে এই ‘মরণফাঁদ’ চিহ্নিত হ‌ওয়ার পর গাফিলতির কথা মানছেন কর্তৃপক্ষ‌ও।

কলকাতা মেডিক্যাল কলেজের এম‌এসভিপি অঞ্জন অধিকারী জানিয়েছেন, বছর দুয়েক আগে জলাধার ভেঙে ফেলার জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে একটি ফাইল পাঠানো হয়েছিল। এখ‌ন‌ও পর্যন্ত তা অনুমোদিত হয়নি। যদিও অনুমোদন দ্রুত মেলার ব্যাপারে আশাবাদী অধ্যক্ষ ইন্দ্রনীল বিশ্বাস। কিন্তু এরপরও প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে। দু’বছর আগে বিপদ চিহ্নিত করেও তা নিরসন করতে এতটা সময় লেগে যাচ্ছে কেন?

 

Next Article