Rajiv Sinha in High Court: শুভেন্দু মামলায় হাইকোর্টে নিঃশর্ত ক্ষমা চাইলেন নির্বাচন কমিশনার রাজীব সিনহা

Shrabanti Saha | Edited By: তন্নিষ্ঠা ভাণ্ডারী

Jan 08, 2024 | 2:10 PM

Rajiv Sinha in High Court: ভোটের পরই বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিলেন। তাঁর অভিযোগ ছিল, কেন্দ্রীয় বাহিনীর ব্যবহার সঠিকভাবে হয়নি পঞ্চায়েত ভোটে। আদালতের নির্দেশ থাকার পরও কেন রাজ্য নির্বাচন কমিশন কেন্দ্রীয় বাহিনীকে ব্যবহার করা হল না, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন শুভেন্দু।

Rajiv Sinha in High Court: শুভেন্দু মামলায় হাইকোর্টে নিঃশর্ত ক্ষমা চাইলেন নির্বাচন কমিশনার রাজীব সিনহা
হাইকোর্টে রাজীব সিনহা
Image Credit source: GFX- TV9 Bangla

Follow Us

কলকাতা: গত বছর পঞ্চায়েত নির্বাচনের শুরু থেকেই রাজ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব সিনহার ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। ভোটের পর যখন গুচ্ছ গুচ্ছ মামলা হয়েছিল কলকাতা হাইকোর্টে। সেই সময় বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর করা একটি মামলায় রাজীব সিনহার বিরুদ্ধে রুল জারি হয়েছিল। ভোট মিটে যাওয়ার ৬ মাস পর এবার নিঃশর্ত ক্ষমা চাইলেন রাজীব সিনহা। সোমবার প্রধান বিচারপতি টি এস শিবজ্ঞানমের বেঞ্চে হলফনামা জমা দেন রাজীব সিনহা। সেখানেই ক্ষমা চাওয়ার কথা রয়েছে। যদিও রাজীব সিনহা ওই হলফনামায় আরও দাবি করেছেন, আদালতের সব নির্দেশ মেনেই ভোট প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছিল।

ভোটের পরই বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিলেন। তাঁর অভিযোগ ছিল, কেন্দ্রীয় বাহিনীর ব্যবহার সঠিকভাবে হয়নি পঞ্চায়েত ভোটে। আদালতের নির্দেশ থাকার পরও কেন রাজ্য নির্বাচন কমিশন কেন্দ্রীয় বাহিনীকে ব্যবহার করা হল না, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন শুভেন্দু। আদালত অবমাননার অভিযোগ ওঠে রাজীব সিনহার বিরুদ্ধে।

সোমবার হলফনামা জমা পড়ার পর আইনজীবীকে প্রধান বিচারপতি কিছুটা মস্করা করেই বলেন, “আদালতের সব নির্দেশ মেনেছি, কিছু ভুল হয়নি, যা হয়েছে তা অনিচ্ছাকৃত… আদালত অবমাননা হয়নি। এই সব লিখেছেন তো?” আইনজীবী উত্তরে জানিয়েছেন, কোনও ভুল হয়ে থাকলে নিঃশর্ত ক্ষমা চাওয়া হয়েছে। সেটাও আদালত দেখবে বলে জানিয়েছেন প্রধান বিচারপতি।

হলফনামায় রাজীব সিনহা উল্লেখ করেছেন, আদালতের সব নির্দেশ মেনে ভোট প্রক্রিয়া হয়েছে। তারপরও যদি কোনও ভুল হয়ে থাকে, তাহলে তার জন্য ক্ষমা চেয়েছেন তিনি। আগামী ২৩ ফেব্রুয়ারি এই মামলার পরবর্তী শুনানি রয়েছে। উল্লেখ্য, পঞ্চায়েত নির্বাচনে একের পর এক হিংসার অভিযোগ তুলে মামলা হয়েছিল আদালতে।

Next Article