Ration Scam: রেশন মামলায় ইডি কেন সিবিআইকে চাইছে? সন্দেহজনক ঠেকছে হাইকোর্টের

Shrabanti Saha | Edited By: সায়নী জোয়ারদার

Feb 05, 2024 | 5:59 PM

ED: এদিন আদালতে সওয়াল-জবাব পর্বে ইডি জানায়, রাজ্যের বিভিন্ন থানায় কেস রুজু হয়। তদন্ত যখন চলছে ১০ হাজার কোটি সাইফন হয়েছে। একজন নেতাকে গ্রেফতার করা হয়েছে। দুর্নীতির টাকা সাইফন হয়ে ফরেন কারেন্সি দুবাই হয়ে বাংলাদেশে পাচার হয়েছে। এই ঘটনায় প্রভাবশালীরা যুক্ত।

Follow Us

কলকাতা: রেশন দুর্নীতি মামলায় পুলিশের হাত থেকে সিবিআইকে তদন্তভার ন্য়স্ত করার আর্জি জানিয়েছিল ইডি। তা নিয়ে কলকাতা হাইকোর্টে আবেদন জানায় কেন্দ্রীয় এই তদন্তকারী সংস্থা। সিবিআইকে তদন্ত হস্তান্তর করা মামলায় এই মুহূর্তে কোনও অন্তর্বতী নির্দেশ নয়, জানিয়ে দিল আদালত। বিচারপতি জয় সেনগুপ্ত এখনই কোনও নির্দেশ দিতে চাননি।

বিচারপতি জয় সেনগুপ্তের পর্যবেক্ষণ, একটি তদন্তকারী সংস্থা আরেকটি তদন্তকারী সংস্থাকে কেন তদন্ত হস্তান্তর করতে চাইছে খুবই সন্দেহজনক। বিশেষত যখন চার্জশিট দেওয়া হয়েছে বেশ কিছু কেসের। শুধুমাত্র বালিগঞ্জ থানায় ২০১৯ সালে দায়ের হওয়া এফআইআর-এর ভিত্তিতে নিম্ন আদালতের বিচারপ্রক্রিয়ার উপর অন্তর্বর্তী স্থগিতাদেশ দিল আদালত। আদালত জানিয়েছে, যদি এই মামলায় পুলিশের তদন্ত এখনও চলে, তাহলে তার উপরও বহাল থাকবে স্থগিতাদেশ। এই ঘটনায় পুলিশকে কেস ডায়েরি পেশ করারও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

এদিন আদালতে সওয়াল-জবাব পর্বে ইডি জানায়, রাজ্যের বিভিন্ন থানায় কেস রুজু হয়। তদন্ত যখন চলছে ১০ হাজার কোটি সাইফন হয়েছে। একজন নেতাকে গ্রেফতার করা হয়েছে। দুর্নীতির টাকা সাইফন হয়ে ফরেন কারেন্সি দুবাই হয়ে বাংলাদেশে পাচার হয়েছে। এই ঘটনায় প্রভাবশালীরা যুক্ত।

বিচারপতি জানতে চান, আগে কখনও আর্জি জানাননি। কতগুলির তদন্ত চলছে? চারটি কেসের চার্জশিট দেওয়া হয়ে গিয়েছে। এর পর কি আবার তদন্ত করতে চান? রাজ্য নিজেই চার্জশিট দিয়েছে। তাহলে কীভাবে অন্তর্বতী নির্দেশ চাইছেন? খুব সন্দেহজনক একটি তদন্তকারী সংস্থা আরেকটি তদন্তকারী সংস্থাকে কেন তদন্ত বদল করতে চাইছে। ইডি জানায় মোট ৬টি কেস। ৫টির চার্জশিট হয়েছে। একটির তদন্ত চূড়ান্ত। একটি চিঠি লেখা হয়। ৬টি এফআইআরের তদন্ত ভালভাবে হয়নি।

কলকাতা: রেশন দুর্নীতি মামলায় পুলিশের হাত থেকে সিবিআইকে তদন্তভার ন্য়স্ত করার আর্জি জানিয়েছিল ইডি। তা নিয়ে কলকাতা হাইকোর্টে আবেদন জানায় কেন্দ্রীয় এই তদন্তকারী সংস্থা। সিবিআইকে তদন্ত হস্তান্তর করা মামলায় এই মুহূর্তে কোনও অন্তর্বতী নির্দেশ নয়, জানিয়ে দিল আদালত। বিচারপতি জয় সেনগুপ্ত এখনই কোনও নির্দেশ দিতে চাননি।

বিচারপতি জয় সেনগুপ্তের পর্যবেক্ষণ, একটি তদন্তকারী সংস্থা আরেকটি তদন্তকারী সংস্থাকে কেন তদন্ত হস্তান্তর করতে চাইছে খুবই সন্দেহজনক। বিশেষত যখন চার্জশিট দেওয়া হয়েছে বেশ কিছু কেসের। শুধুমাত্র বালিগঞ্জ থানায় ২০১৯ সালে দায়ের হওয়া এফআইআর-এর ভিত্তিতে নিম্ন আদালতের বিচারপ্রক্রিয়ার উপর অন্তর্বর্তী স্থগিতাদেশ দিল আদালত। আদালত জানিয়েছে, যদি এই মামলায় পুলিশের তদন্ত এখনও চলে, তাহলে তার উপরও বহাল থাকবে স্থগিতাদেশ। এই ঘটনায় পুলিশকে কেস ডায়েরি পেশ করারও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

এদিন আদালতে সওয়াল-জবাব পর্বে ইডি জানায়, রাজ্যের বিভিন্ন থানায় কেস রুজু হয়। তদন্ত যখন চলছে ১০ হাজার কোটি সাইফন হয়েছে। একজন নেতাকে গ্রেফতার করা হয়েছে। দুর্নীতির টাকা সাইফন হয়ে ফরেন কারেন্সি দুবাই হয়ে বাংলাদেশে পাচার হয়েছে। এই ঘটনায় প্রভাবশালীরা যুক্ত।

বিচারপতি জানতে চান, আগে কখনও আর্জি জানাননি। কতগুলির তদন্ত চলছে? চারটি কেসের চার্জশিট দেওয়া হয়ে গিয়েছে। এর পর কি আবার তদন্ত করতে চান? রাজ্য নিজেই চার্জশিট দিয়েছে। তাহলে কীভাবে অন্তর্বতী নির্দেশ চাইছেন? খুব সন্দেহজনক একটি তদন্তকারী সংস্থা আরেকটি তদন্তকারী সংস্থাকে কেন তদন্ত বদল করতে চাইছে। ইডি জানায় মোট ৬টি কেস। ৫টির চার্জশিট হয়েছে। একটির তদন্ত চূড়ান্ত। একটি চিঠি লেখা হয়। ৬টি এফআইআরের তদন্ত ভালভাবে হয়নি।

Next Article