কলকাতা: রেশন দুর্নীতি মামলার তদন্তে নেমে আদালতে ইডি দাবি করেছিল, প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের মেয়েকে লেখা চিঠি থেকেই তাঁরা জানতে পেরেছেন শঙ্কর আঢ্য ও শাহজাহান শেখের নাম। আর সেই সূত্র ধরে শঙ্কর আপাতত ইডি হেফাজতে। কিন্তু ধরা পড়েননি শাহজাহান। সোমবার স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য শঙ্কর আঢ্য ওরফে ‘ডাকু’কে নিয়ে যাওয়া হয় বিআরসিং হাসপাতালে। সেখানে বালুকে নিয়ে বিস্ফোরক দাবি করলেন তিনি।
এ দিন, স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য শঙ্করকে গাড়িতে তোলার সময় চিঠির বিষয়ে জানতে চান সাংবাদিকরা। তখন এই তৃণমূল নেতা স্পষ্টতই বলেন, যে চিঠির ব্যাপারে তিনি কিছু জানেন না। এমনকী জ্যোতিপ্রিয় বা তাঁর মেয়ের সঙ্গে কোনওদিনই যোগাযোগ নেই। তবে যতই অস্বীকার করুন শঙ্কর, তাঁর মেয়ের ফেসবুক পোস্ট কিন্তু বলছে অন্যকথা। জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের জন্মদিনে আবেগঘন পোস্ট করেছিলেন শঙ্কর কন্যা ঋতুপর্ণা আঢ্য। তাহলে কী কিছু লুকোতে চাইছেন তাঁরা? প্রশ্ন থাকছেই।
তবে গ্রেফতারির পর একে অপরকে ‘না চেনা’ বা ‘যোগাযোগ না থাকার’বিষয়টি এ বাংলায় নতুন নয়। রেশন দুর্নীতি কাণ্ডে জেরার সময় খোদ মন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক বাকিবুরকে চিনতে অস্বীকার করেছিলেন। অথচ ইডি দাবি করেছে, তল্লাশির সময়ে উদ্ধার হওয়া মন্ত্রীর একটি ডায়রিতে লেখা ছিল বাকিবুরের নাম। এবার কি সেই একই পথ অবলম্বন করলেন শঙ্কর আঢ্য? প্রশ্ন থাকছেই।
কলকাতা: রেশন দুর্নীতি মামলার তদন্তে নেমে আদালতে ইডি দাবি করেছিল, প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের মেয়েকে লেখা চিঠি থেকেই তাঁরা জানতে পেরেছেন শঙ্কর আঢ্য ও শাহজাহান শেখের নাম। আর সেই সূত্র ধরে শঙ্কর আপাতত ইডি হেফাজতে। কিন্তু ধরা পড়েননি শাহজাহান। সোমবার স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য শঙ্কর আঢ্য ওরফে ‘ডাকু’কে নিয়ে যাওয়া হয় বিআরসিং হাসপাতালে। সেখানে বালুকে নিয়ে বিস্ফোরক দাবি করলেন তিনি।
এ দিন, স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য শঙ্করকে গাড়িতে তোলার সময় চিঠির বিষয়ে জানতে চান সাংবাদিকরা। তখন এই তৃণমূল নেতা স্পষ্টতই বলেন, যে চিঠির ব্যাপারে তিনি কিছু জানেন না। এমনকী জ্যোতিপ্রিয় বা তাঁর মেয়ের সঙ্গে কোনওদিনই যোগাযোগ নেই। তবে যতই অস্বীকার করুন শঙ্কর, তাঁর মেয়ের ফেসবুক পোস্ট কিন্তু বলছে অন্যকথা। জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের জন্মদিনে আবেগঘন পোস্ট করেছিলেন শঙ্কর কন্যা ঋতুপর্ণা আঢ্য। তাহলে কী কিছু লুকোতে চাইছেন তাঁরা? প্রশ্ন থাকছেই।
তবে গ্রেফতারির পর একে অপরকে ‘না চেনা’ বা ‘যোগাযোগ না থাকার’বিষয়টি এ বাংলায় নতুন নয়। রেশন দুর্নীতি কাণ্ডে জেরার সময় খোদ মন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক বাকিবুরকে চিনতে অস্বীকার করেছিলেন। অথচ ইডি দাবি করেছে, তল্লাশির সময়ে উদ্ধার হওয়া মন্ত্রীর একটি ডায়রিতে লেখা ছিল বাকিবুরের নাম। এবার কি সেই একই পথ অবলম্বন করলেন শঙ্কর আঢ্য? প্রশ্ন থাকছেই।