কলকাতা: আরজি করের মামলায় এখন আদালতের নজরে সন্দীপ ঘোষ। অধ্যক্ষ পদ ছেড়ে দেওয়ার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই কীভাবে তিনি আবার পদ পেয়ে গেলেন, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতিও। আদালতের নির্দেশের পর ছুটির আবেদন করতে হয় তাঁকে। সেই নির্দেশের পরের দিন স্বাস্থ্য ভবনে দেখা গেল সেই সন্দীপ ঘোষকে।
তাঁর দিকে TV9 বাংলার বুম এগিয়ে দেওয়া হতেই সন্দীপ ঘোষ বলেন, ‘পরে।’ অভিযোগের বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, ‘এটা বিচারাধীন বিষয়।’ হাইকোর্টে প্রশ্ন উঠেছে, সে দিন হাসপাতালের মধ্যে একজন চিকিৎসকের দেহ পড়ে থাকতে দেখেও অভিযোগ জানানো হল না কেন? এ ব্যাপারে প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, অভিযোগ জানিয়েছিলাম। এফআইআর-ও হয়েছে। ডকুমেন্ট আছে, জমা দিয়ে দেব।
আর প্রায় কোনও প্রশ্নেরই উত্তর দিতে চাননি সন্দীপ ঘোষ। ‘কতদিনের ছুটিতে আছেন আপনি? এই ঘটনার পিছনে অন্য কোনও উদ্দেশ্য ছিল?’ সেই সব প্রশ্নেই প্রায় চুপ থাকেন সন্দীপ ঘোষ। এড়িয়ে যান উত্তর।
উল্লেখ্য, প্রাক্তন অধ্যক্ষের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলে তাঁকে ছুটি নিতে বলেছিল আদালত। সেই মতো ইতিমধ্যেই ১৫ দিনের ছুটির আবেদন করেছেন তিনি।
উল্লেখ্য, গত সোমবার আরজি করের অধ্যক্ষ পদে ইস্তফা দেন সন্দীপ ঘোষ। সাফ জানিয়ে দেন, সরকারি চাকরিই আর করবেন না তিনি। কিন্তু ৬-৭ ঘণ্টার মধ্যেই ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজের অধ্যক্ষ পদে বসানো হয় তাঁকে। তবে হাইকোর্টের নির্দেশে আপাতত দায়িত্ব গ্রহণ করতে পারেননি তিনি। প্রধান বিচারপতি টি এস শিবজ্ঞানম প্রশ্ন করেছেন, ‘অধ্যক্ষ কি এত পাওয়ারফুল লোক?
কলকাতা: আরজি করের মামলায় এখন আদালতের নজরে সন্দীপ ঘোষ। অধ্যক্ষ পদ ছেড়ে দেওয়ার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই কীভাবে তিনি আবার পদ পেয়ে গেলেন, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতিও। আদালতের নির্দেশের পর ছুটির আবেদন করতে হয় তাঁকে। সেই নির্দেশের পরের দিন স্বাস্থ্য ভবনে দেখা গেল সেই সন্দীপ ঘোষকে।
তাঁর দিকে TV9 বাংলার বুম এগিয়ে দেওয়া হতেই সন্দীপ ঘোষ বলেন, ‘পরে।’ অভিযোগের বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, ‘এটা বিচারাধীন বিষয়।’ হাইকোর্টে প্রশ্ন উঠেছে, সে দিন হাসপাতালের মধ্যে একজন চিকিৎসকের দেহ পড়ে থাকতে দেখেও অভিযোগ জানানো হল না কেন? এ ব্যাপারে প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, অভিযোগ জানিয়েছিলাম। এফআইআর-ও হয়েছে। ডকুমেন্ট আছে, জমা দিয়ে দেব।
আর প্রায় কোনও প্রশ্নেরই উত্তর দিতে চাননি সন্দীপ ঘোষ। ‘কতদিনের ছুটিতে আছেন আপনি? এই ঘটনার পিছনে অন্য কোনও উদ্দেশ্য ছিল?’ সেই সব প্রশ্নেই প্রায় চুপ থাকেন সন্দীপ ঘোষ। এড়িয়ে যান উত্তর।
উল্লেখ্য, প্রাক্তন অধ্যক্ষের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলে তাঁকে ছুটি নিতে বলেছিল আদালত। সেই মতো ইতিমধ্যেই ১৫ দিনের ছুটির আবেদন করেছেন তিনি।
উল্লেখ্য, গত সোমবার আরজি করের অধ্যক্ষ পদে ইস্তফা দেন সন্দীপ ঘোষ। সাফ জানিয়ে দেন, সরকারি চাকরিই আর করবেন না তিনি। কিন্তু ৬-৭ ঘণ্টার মধ্যেই ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজের অধ্যক্ষ পদে বসানো হয় তাঁকে। তবে হাইকোর্টের নির্দেশে আপাতত দায়িত্ব গ্রহণ করতে পারেননি তিনি। প্রধান বিচারপতি টি এস শিবজ্ঞানম প্রশ্ন করেছেন, ‘অধ্যক্ষ কি এত পাওয়ারফুল লোক?