কলকাতা: ফের রাজ্য সফরে মোহন ভাগবত (Mohan Bhagwat)। আগামী ১০ ফেব্রুয়ারি কলকাতা আসছেন আরএসএস প্রধান। ১৭ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত এক সপ্তাহ রাজ্যেই থাকবেন তিনি। ওই সপ্তাহেই আরএসএসের তরফে একটি সর্বভারতীয় বৈঠকের কথা রয়েছে। সম্প্রতি, বিজেপির (Bengal BJP) অন্দরে যে বিক্ষোভের সূত্রপাত হয়েছে, তাতে রাশ টানতেই ভাগবতের বারবার আগমন রাজ্যে বলেই মনে করছেন সংশ্লিষ্ট মহলের একাংশ। গত ১ ফেব্রুয়ারি রাজ্যে এসেছিলেন ভাগবত। দুই দিনের সফরও সেরেছেন তিনি। সাংগঠনিক বিষয়ে সঙ্ঘপ্রধান সহ শীর্ষ আরএসএস নেতাদের আগমন বলেই মনে করছেন বিশ্লেষকরা।
সূত্রের খবর, ১০ তারিখ বাগডোগরা বিমানবন্দর থেকে উত্তরবঙ্গের যাত্রা শুরু করবেন আরএসএস প্রধান (RSS)। ১৪ তারিখ পর্যন্ত উত্তরবঙ্গেই সফর সারবেন তিনি। ১৫ তারিখ রাতে চলে যাবেন বর্ধমানে। সেখান থেকে কলকাতায় আসবেন কি না তা এখনও স্পষ্ট নয়। ১৭ ফেব্রুয়ারি নাগপুরে ফিরে যাবেন ভাগবত। আপাতত সফরসূচি পরিবর্তনের কোনও সম্ভাবনা নেই বলেই জানা গিয়েছে। বস্তুত, উত্তরবঙ্গ ও বর্ধমানে বিজেপির পাল্লা ভারী। সেদিক থেকে এই দুই স্থানে আরএসএস প্রধানের যাওয়া নেহাত কাকতালীয় নয় বলেই মনে করছেন বিশ্লেষকদের একাংশ।
বিজেপিতে ক্রমেই বিদ্রোহের সুর জোরাল হয়েছে। শুরুটা হয়েছিল সায়ন্তন বসুর হাত ধরে। সাধারণ সম্পাদকের পদ থেকে বাদ পড়েন সায়ন্তন বসু। সঙ্গে সঙ্গেই হোয়াটস অ্যাপ গ্রুপ থেকে বেরিয়ে যান তিনি। সেই শুরু…গত কয়েকদিনে সেই রীতিই ট্রেন্ড হয়ে দাঁড়িয়েছে বিজেপিতে। সাংগঠনিক জেলা সভাপতি এবং ইনচার্জদের নাম ঘোষণা পরে উত্তর ২৪ পরগনা এবং নদিয়ার কয়েকজন বিধায়ক হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপ ছেড়েছেন। দলের রাজ্য ও জেলার বিভিন্ন গ্রুপ ছেড়ে বেরিয়ে গিয়েছেন বাঁকুড়ার ৫ বিধায়কও। ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন জয়প্রকাশ মজুমদার থেকে রীতেশ তিওয়ারিও। তারপর অনেক জল বয়ে গিয়েছে। তবে, দিনের পর দিন যে বিষয়টি সামনে এসেছে, তা হল বিজেপির অন্দরে সংহতির অভাব।
রাজ্যের একমাত্র বিরোধী দলের অন্দরেই যদি এমন ‘বিদ্রোহ’ দেখা দেয় তবে দলের ভাবমূর্তি ও সংগঠন নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। বিশেষ করে রাজ্যে পুরভোটের একদম আগে এইধরনের বিরোধ যে নির্বাচনে পদ্ম শিবিরের জন্য সুখকর হয়ে উঠবে না এমনটাও মনে করছেন দলের অন্দরের অনেকেই। এই পরিস্থিতিতে, মোহন ভাগবতের রাজ্যে আসাা বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ বলেই মনে করছেন অনেকে। সূত্রের খবর, দত্তাত্রেয় হোসবোলে সহ আরও ছয় শীর্ষ নেতাও মোহনের সফরসঙ্গী হতে পারেন। তবে এখনও তা চূড়ান্তভাবে জানা যায়নি।
কলকাতা: ফের রাজ্য সফরে মোহন ভাগবত (Mohan Bhagwat)। আগামী ১০ ফেব্রুয়ারি কলকাতা আসছেন আরএসএস প্রধান। ১৭ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত এক সপ্তাহ রাজ্যেই থাকবেন তিনি। ওই সপ্তাহেই আরএসএসের তরফে একটি সর্বভারতীয় বৈঠকের কথা রয়েছে। সম্প্রতি, বিজেপির (Bengal BJP) অন্দরে যে বিক্ষোভের সূত্রপাত হয়েছে, তাতে রাশ টানতেই ভাগবতের বারবার আগমন রাজ্যে বলেই মনে করছেন সংশ্লিষ্ট মহলের একাংশ। গত ১ ফেব্রুয়ারি রাজ্যে এসেছিলেন ভাগবত। দুই দিনের সফরও সেরেছেন তিনি। সাংগঠনিক বিষয়ে সঙ্ঘপ্রধান সহ শীর্ষ আরএসএস নেতাদের আগমন বলেই মনে করছেন বিশ্লেষকরা।
সূত্রের খবর, ১০ তারিখ বাগডোগরা বিমানবন্দর থেকে উত্তরবঙ্গের যাত্রা শুরু করবেন আরএসএস প্রধান (RSS)। ১৪ তারিখ পর্যন্ত উত্তরবঙ্গেই সফর সারবেন তিনি। ১৫ তারিখ রাতে চলে যাবেন বর্ধমানে। সেখান থেকে কলকাতায় আসবেন কি না তা এখনও স্পষ্ট নয়। ১৭ ফেব্রুয়ারি নাগপুরে ফিরে যাবেন ভাগবত। আপাতত সফরসূচি পরিবর্তনের কোনও সম্ভাবনা নেই বলেই জানা গিয়েছে। বস্তুত, উত্তরবঙ্গ ও বর্ধমানে বিজেপির পাল্লা ভারী। সেদিক থেকে এই দুই স্থানে আরএসএস প্রধানের যাওয়া নেহাত কাকতালীয় নয় বলেই মনে করছেন বিশ্লেষকদের একাংশ।
বিজেপিতে ক্রমেই বিদ্রোহের সুর জোরাল হয়েছে। শুরুটা হয়েছিল সায়ন্তন বসুর হাত ধরে। সাধারণ সম্পাদকের পদ থেকে বাদ পড়েন সায়ন্তন বসু। সঙ্গে সঙ্গেই হোয়াটস অ্যাপ গ্রুপ থেকে বেরিয়ে যান তিনি। সেই শুরু…গত কয়েকদিনে সেই রীতিই ট্রেন্ড হয়ে দাঁড়িয়েছে বিজেপিতে। সাংগঠনিক জেলা সভাপতি এবং ইনচার্জদের নাম ঘোষণা পরে উত্তর ২৪ পরগনা এবং নদিয়ার কয়েকজন বিধায়ক হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপ ছেড়েছেন। দলের রাজ্য ও জেলার বিভিন্ন গ্রুপ ছেড়ে বেরিয়ে গিয়েছেন বাঁকুড়ার ৫ বিধায়কও। ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন জয়প্রকাশ মজুমদার থেকে রীতেশ তিওয়ারিও। তারপর অনেক জল বয়ে গিয়েছে। তবে, দিনের পর দিন যে বিষয়টি সামনে এসেছে, তা হল বিজেপির অন্দরে সংহতির অভাব।
রাজ্যের একমাত্র বিরোধী দলের অন্দরেই যদি এমন ‘বিদ্রোহ’ দেখা দেয় তবে দলের ভাবমূর্তি ও সংগঠন নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। বিশেষ করে রাজ্যে পুরভোটের একদম আগে এইধরনের বিরোধ যে নির্বাচনে পদ্ম শিবিরের জন্য সুখকর হয়ে উঠবে না এমনটাও মনে করছেন দলের অন্দরের অনেকেই। এই পরিস্থিতিতে, মোহন ভাগবতের রাজ্যে আসাা বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ বলেই মনে করছেন অনেকে। সূত্রের খবর, দত্তাত্রেয় হোসবোলে সহ আরও ছয় শীর্ষ নেতাও মোহনের সফরসঙ্গী হতে পারেন। তবে এখনও তা চূড়ান্তভাবে জানা যায়নি।