Sandip Ghosh: ‘চাপের মুখে’ সন্দীপ ঘোষকে শোকজ রাজ্য মেডিক্যাল কাউন্সিলের, সদস্যপদ বাতিল অভীক-বিরুপাক্ষের
Sandip Ghosh: মেডিকেল কাউন্সিলের নিয়ম বলছে, এ ক্ষেত্রে প্রথমে কাউকে শো-কজ করতে হয়। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির বিরুদ্ধে যে অভিযোগ উঠেছ সেগুলি নিয়ে তিনি কী বলছেন তার ব্যখ্যা জানতে চাওয়া হয়। সেই ব্যখ্যায় রাজ্য মেডিক্যাল কাউন্সিলের যে সমস্ত নীতি-নির্ধারকরা আছেন তাঁরা যদি সন্তুষ্ট না হন তাহলে পরবর্তী পদক্ষেপ হিসাবে রেজিস্ট্রেশন বাতিলের বিষয়টি আসে।
কলকাতা: সন্দীপ ঘোষকে শোকজ করল রাজ্য মেডিক্যাল কাউন্সিলের। তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগের প্রেক্ষিতে তিনদিনের মধ্যে দিতে হবে জবাব। দেওয়া হয়েছে এমন নির্দেশ। ব্যখ্যা যদি সন্তোষজনক না হয় তাহলে কি বাতিল হতে পারে রেজিস্ট্রেশন? চলছে চাপানউতোর। একইসঙ্গে সাসপেন্ড করা হয়েছে অভীক দে, বিরুপাক্ষ বিশ্বাসকেও।
মেডিকেল কাউন্সিলের নিয়ম বলছে, এ ক্ষেত্রে প্রথমে কাউকে শো-কজ করতে হয়। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির বিরুদ্ধে যে অভিযোগ উঠেছ সেগুলি নিয়ে তিনি কী বলছেন তার ব্যখ্যা জানতে চাওয়া হয়। সেই ব্যখ্যায় রাজ্য মেডিক্যাল কাউন্সিলের যে সমস্ত নীতি-নির্ধারকরা আছেন তাঁরা যদি সন্তুষ্ট না হন তাহলে পরবর্তী পদক্ষেপ হিসাবে রেজিস্ট্রেশন বাতিলের বিষয়টি আসে।
অন্যদিকে অভীক দে এবং বিরুপাক্ষ বিশ্বাসের বিরুদ্ধেও রয়েছে অভিযোগ। তাঁদেরও সদস্যপদ বাতিল করা হয়েছে বলে রাজ্য মেডিক্যাল কাউন্সিলের সূত্র মারফত জানা যাচ্ছে। যদিও, অন্যান্য চিকিৎসক সংগঠনগুলি বলছে, গত বছর ওয়েস্ট বেঙ্গল মেডিকেল কাউন্সিলের নির্বাচন হয়েছিল। সেই নির্বাচনের ফল অনুযায়ী অভীক দের মেম্বারশিপ বাতিল হলে ডাক্তার কৌশিক চাকি সদস্যপদ পাবেন। প্রাপ্ত ভোটের নিরিখেই তিনি এটা পেতে পারেন। এই বিষয়গুলি স্পষ্ট করতে পারেন ওয়েস্ট বেঙ্গল মেডিকেল কাউন্সিলের সভাপতি সুদীপ্ত রায়। তবে তার পক্ষ থেকে এ বিষয়ে এখনও কিছুই সামনে আনা হয়নি। কোনও নির্দেশিকাও সামনে আনা হয়নি সন্দীপ, অভীক, বিরুপাক্ষকে নিয়ে। তাহলে কী একের পর এক সদস্যের পদত্যাগের হিড়িকে চাপের মুখে পড়ে এটা মৌখিকভাবে জানিয়ে দেওয়া হল? এ নিয়েও প্রশ্ন উঠছে। সুদীপ্ত রায়ের কোনও ‘খোঁজও’ মিলছে না। চিকিৎসক সংগঠনের নেতারা বলছেন বিতর্কের মধ্যে আসলে নিজেই নিজেকে নিখোঁজ তকমা দিয়ে রেখেছেন সুদীপ্ত।