CPIM: যে কোনওদিন বিজেপিতে যোগ দিতে পারেন সায়নী: সৃজন
CPIM: এদিন সকালে দলীয় কর্মী সমর্থকদের নিয়ে ৩২ নম্বর ওয়ার্ডের বিভিন্ন জায়গা পরিক্রমাও করেন সৃজন। প্রচারে বেরিয়ে ৩২ নম্বর ওয়ার্ডের পৌরপিতা বরুন সরকারের সঙ্গেও সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন তিনি।
কলকাতা: সায়নী ঘোষ যে কোনদিন বিজেপিতে জয়েন করতে পারেন। সোনারপুরে প্রচারে বেরিয়ে সায়নী ঘোষকে এ ভাষাতেই তোপ দাগলেন যাদবপুরের বাম প্রার্থী সৃজন ভট্টাচার্য। সৃজনের দাবি, বিজেপির বাড়বাড়ন্ত সিপিএমের জন্য। এদিকে আবার শুক্রবার বিকালে সোনাপুরে প্রচারে গিয়েছিলেন সায়নী। সেখানে স্বভাবসিদ্ধ ভঙ্গিতে বিরোধীদের চাঁচাছোলা ভাষায় তোপ দাগেন যাদবপুরের তৃণমূল প্রার্থী সায়নী। এবার শনিবার সকালে রাজপুর সোনারপুর পুরসভার ৩২ নম্বর ওয়ার্ডে প্রচারে বেরিয়ে তৃণমূলকে পাল্টা তোপ দাগলেন সৃজন।
একইসঙ্গে রাজ্যে বিজেপির জমি বাড়ার জন্য ঘাসফুল শিবিরকেই কাঠগড়ায় তোলেন তিনি। সৃজনের বক্তব্য অর্জুন সিং, মুকুল রায়, রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়, সব্যসাচী, বাবুল সুপ্রিয় এদের দেখলেই ছবিটা পরিষ্কার হয়ে যাবে। বিজেপির যে কেউ যে কোনদিন তৃণমূলে চলে আসতে পারে। দুই দলকে কটাক্ষ করে তার বক্তব্য, গোডাউন একটাই কিন্তু শোরুম দুটো আলাদা। খোঁচা দেন সায়নীকেও।
এদিন সকালে দলীয় কর্মী সমর্থকদের নিয়ে ৩২ নম্বর ওয়ার্ডের বিভিন্ন জায়গা পরিক্রমাও করেন সৃজন। প্রচারে বেরিয়ে ৩২ নম্বর ওয়ার্ডের পৌরপিতা বরুন সরকারের সঙ্গেও সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন তিনি। জোর দেন জনসংযোগে। অন্যদিকে শুক্রবার বিকেলে রাজপুর সোনারপুর পুরসভার ৩৫ নম্বর ওয়ার্ডে একটি জনসভা করেন সায়নী। সোনারপুর উত্তর বিধানসভার বিধায়ক ফিরদৌসী বেগমকে নিয়ে মেলাতেও যান। হনুমান মন্দিরে পুজোও দেন। পাঠ করেন হনুমান চল্লিশা।