AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Shamik Bhattacharya: ‘যার হাতে পতাকা, সেই বিজেপি’, নতুন-পুরনো ভেদ সরানোর বার্তা শমীক ভট্টাচার্যের

Shamik Bhattacharya: নতুন নেতাদের উদ্দেশে তিনি বলেন, "মনে রাখবেন পুরনো মানুষগুলো পরাজয় হবে জেনেও, জমানত বাজেয়াপ্ত হবে জেনেও, পতাকা ধরে রেখেছিলেন। তাদের জন্যই বিজেপি আজ এই জায়গায়। এখন যার হাতে পতাকা সেই বিজেপি, যে সক্রিয় সেই বিজেপি।"

Shamik Bhattacharya: 'যার হাতে পতাকা, সেই বিজেপি', নতুন-পুরনো ভেদ সরানোর বার্তা শমীক ভট্টাচার্যের
শমীক ভট্টাচার্যImage Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Jul 03, 2025 | 5:37 PM
Share

কলকাতা: গত কয়েক বছর ধরে একদিকে যেমন আসন বেড়েছে, তেমনই বঙ্গ বিজেপিতে বারবার গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব প্রকাশ্যে এসেছে। দলের অন্দরে মতপার্থক্যও উঠে এসেছে চর্চায়। এরই মধ্যে ২২৬-এর বিধানসভা নির্বাচনের প্রস্তুতি নেওয়ার সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ সময় এসে গিয়েছে। আর ঠিক সেই সময়ই বর্ষীয়ান নেতা শমীক ভট্টাচার্যের হাতে উঠল বঙ্গ বিজেপির দায়িত্ব। দায়িত্ব গ্রহণ করার পর প্রথম বক্তব্যেই তাই একজোট হওয়ার বার্তা দিলেন শমীক।

বৃহস্পতিবার সায়েন্স সিটি-তে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রবিশঙ্কর প্রসাদের উপস্থিতিতে শমীকের নাম রাজ্য সভাপতি হিসেবে ঘোষণা করা হয়। এরপর বক্তব্য রাখতে গিয়ে কার্যত আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েন শমীক। যুব মোর্চার সভাপতি থেকে কীভাবে রাজ্য সভাপতি হলেন, সে কথা বলতে গিয়ে আবেগে ভাসেন শমীক। জানান, কীভাবে মঞ্চে নার্ভাস হয়ে যাচ্ছিলেন তিনি।

এরপর দলের কর্মীদের বার্তা দিয়ে নতুন রাজ্য সভাপতি বলেন, “যারা পুরনো, তারা মনে রাখবেন নতুন মানুষ পার্টিতে না এলে পর্টি বাড়বে না। আমরা তো আর কুমোরটুলি থেকে কর্মী বানিয়ে আনব না। দলে সব স্তরের মানুষের দরকার।” সেই সঙ্গে নতুন নেতাদের উদ্দেশে তিনি বলেন, “মনে রাখবেন পুরনো মানুষগুলো পরাজয় হবে জেনেও, জমানত বাজেয়াপ্ত হবে জেনেও, পতাকা ধরে রেখেছিলেন। তাদের জন্যই বিজেপি আজ এই জায়গায়। এখন যার হাতে পতাকা সেই বিজেপি, যে সক্রিয় সেই বিজেপি। আপনি পাড়ায় প্রাসঙ্গিক কি না, মানুষ আপনাকে চেনে কি না, মানুষ আপনাকে বিজেপি বলে পরিচয় দেয় কি না, সেটাই বড় প্রশ্ন।”

এদিন তিনি আরও বলেন, “অনেক লাঞ্ছনার মধ্যে দিয়ে চলেছে বিজেপি। রাজনৈতিক দল হিসেবে একসময় বাংলায় কোনও গুরুত্বই ছিল না বিজেপির। আজ আমরা ২ থেকে ৩০৩ -এ পৌঁছেছি।”