কলকাতা: উত্তরবঙ্গে তিনদিনের সফরে গিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (CM Mamata Banerjee)। সোমবার বাগডোগরার উদ্দেশে রওনা হওয়ার আগেই কলকাতা বিমানবন্দরে দাঁড়িয়ে বলেছিলেন, এবার শিল্পই তাঁর লক্ষ্য। এরইমধ্যে শিল্প নিয়ে বড় খবর এল নবান্ন সূত্রে। বুধবার শিলিগুড়িতেই (Siliguri) অনুষ্ঠিত হতে চলেছে শিল্প-বৈঠক। শিলিগুড়িতে এই বৈঠক করবেন মুখ্যসচিব হরিকৃষ্ণ দ্বিবেদী (Harikrishna Dwivedi)। মুখ্যমন্ত্রীর উত্তরবঙ্গ সফরের মধ্যেই মুখ্যসচিবের এই বৈঠক নিঃসন্দেহে অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। সূত্রের দাবি, উত্তরবঙ্গে শিল্পভাবনাও তুলে ধরার সম্ভাবনা রয়েছে এই বৈঠকে। উত্তরবঙ্গের ছয় জেলার বণিকসভার কাছে তুলে ধরা হবে উত্তরবঙ্গের শিল্প সম্ভাবনার কথা। জানা গিয়েছে, আটজন সচিবকে সঙ্গে নিয়ে শিল্পপতিদের সঙ্গে বুধবার বৈঠক করবেন মুখ্যসচিব।
ফুড প্রসেসিং, ট্যুরিজম, হর্টিকালচার থেকে শুরু করে বস্ত্র-বিপণন বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিনিয়োগের সম্ভাবনা নিয়ে এই বৈঠকে আলোচনা হতে পারে। মূলত উত্তরের জেলাগুলিতে শিল্পের প্রসার ঘটানোই যে এই বৈঠকের মূল লক্ষ্য, তেমনটাই মনে করা হচ্ছে। সূত্রের দাবি, বিভিন্ন দফতরের তরফে পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশন তুলে ধরা হবে শিল্পপতিদের সামনে। বিশ্ব বাণিজ্য শিল্প সম্মেলনের আগে শিল্পে বিনিয়োগ আনতে চায় উত্তরবঙ্গ থেকে নবান্ন। তার জন্যই উত্তরবঙ্গে শিল্প বৈঠকের আয়োজন বলে সূত্রের দাবি। ইতিমধ্যেই আট দফতরের সচিব উত্তরবঙ্গে পৌঁছে গিয়েছেন বলেই খবর।
সোমবারই চার পুরনিগমের ফল প্রকাশ হয়েছে। এরমধ্যে রয়েছে শিলিগুড়িও। এ রাজ্যে তৃণমূলের তিনবারের সরকার হলেও শিলিগুড়ি পুরসভা অধরাই থেকেই গিয়েছিল ঘাসফুল শিবিরের কাছে। দীর্ঘদিন সেখানে অশোক ভট্টাচার্যের নেতৃত্বে সিপিএমের একচ্ছত্র অধিকার কায়েম ছিল। বলা যায় শিলিগুড়ি পুরসভাটুকুই বামেদের শেষ সম্বল ছিল এই রাজ্যে। ২০২২ সালের পুরভোটে তাও হাত ছাড়া হয়ে গেল।
শিলিগুড়ি জয় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে যে কতটা গুরুত্বপূর্ণ বারবার তিনি সোমবার তা বুঝিয়েছেন। একমাত্র শিলিগুড়ির মেয়রের নামই তিনি এখনও অবধি ঘোষণা করেছেন। বলেছেন, “আমি খুব খুশি। এটা আমার কাছে খুব বড় ব্যাপার।” শিলিগুড়িতে গিয়েও বলেছেন “একটাই মেয়র ঘোষণা করেছি আমি। তাঁকে বলছি সব ধর্ম, কর্ম, বর্ণ নিয়ে কলকাতার মতো চকচকে শিলিগুড়ি দেখতে চাই। পরিকল্পনা করুন, লক্ষ্য স্থির থাকুক।” একইসঙ্গে জানিয়ে দিয়েছেন, এবার তাঁর লক্ষ্য শিল্প।
কলকাতা: উত্তরবঙ্গে তিনদিনের সফরে গিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (CM Mamata Banerjee)। সোমবার বাগডোগরার উদ্দেশে রওনা হওয়ার আগেই কলকাতা বিমানবন্দরে দাঁড়িয়ে বলেছিলেন, এবার শিল্পই তাঁর লক্ষ্য। এরইমধ্যে শিল্প নিয়ে বড় খবর এল নবান্ন সূত্রে। বুধবার শিলিগুড়িতেই (Siliguri) অনুষ্ঠিত হতে চলেছে শিল্প-বৈঠক। শিলিগুড়িতে এই বৈঠক করবেন মুখ্যসচিব হরিকৃষ্ণ দ্বিবেদী (Harikrishna Dwivedi)। মুখ্যমন্ত্রীর উত্তরবঙ্গ সফরের মধ্যেই মুখ্যসচিবের এই বৈঠক নিঃসন্দেহে অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। সূত্রের দাবি, উত্তরবঙ্গে শিল্পভাবনাও তুলে ধরার সম্ভাবনা রয়েছে এই বৈঠকে। উত্তরবঙ্গের ছয় জেলার বণিকসভার কাছে তুলে ধরা হবে উত্তরবঙ্গের শিল্প সম্ভাবনার কথা। জানা গিয়েছে, আটজন সচিবকে সঙ্গে নিয়ে শিল্পপতিদের সঙ্গে বুধবার বৈঠক করবেন মুখ্যসচিব।
ফুড প্রসেসিং, ট্যুরিজম, হর্টিকালচার থেকে শুরু করে বস্ত্র-বিপণন বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিনিয়োগের সম্ভাবনা নিয়ে এই বৈঠকে আলোচনা হতে পারে। মূলত উত্তরের জেলাগুলিতে শিল্পের প্রসার ঘটানোই যে এই বৈঠকের মূল লক্ষ্য, তেমনটাই মনে করা হচ্ছে। সূত্রের দাবি, বিভিন্ন দফতরের তরফে পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশন তুলে ধরা হবে শিল্পপতিদের সামনে। বিশ্ব বাণিজ্য শিল্প সম্মেলনের আগে শিল্পে বিনিয়োগ আনতে চায় উত্তরবঙ্গ থেকে নবান্ন। তার জন্যই উত্তরবঙ্গে শিল্প বৈঠকের আয়োজন বলে সূত্রের দাবি। ইতিমধ্যেই আট দফতরের সচিব উত্তরবঙ্গে পৌঁছে গিয়েছেন বলেই খবর।
সোমবারই চার পুরনিগমের ফল প্রকাশ হয়েছে। এরমধ্যে রয়েছে শিলিগুড়িও। এ রাজ্যে তৃণমূলের তিনবারের সরকার হলেও শিলিগুড়ি পুরসভা অধরাই থেকেই গিয়েছিল ঘাসফুল শিবিরের কাছে। দীর্ঘদিন সেখানে অশোক ভট্টাচার্যের নেতৃত্বে সিপিএমের একচ্ছত্র অধিকার কায়েম ছিল। বলা যায় শিলিগুড়ি পুরসভাটুকুই বামেদের শেষ সম্বল ছিল এই রাজ্যে। ২০২২ সালের পুরভোটে তাও হাত ছাড়া হয়ে গেল।
শিলিগুড়ি জয় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে যে কতটা গুরুত্বপূর্ণ বারবার তিনি সোমবার তা বুঝিয়েছেন। একমাত্র শিলিগুড়ির মেয়রের নামই তিনি এখনও অবধি ঘোষণা করেছেন। বলেছেন, “আমি খুব খুশি। এটা আমার কাছে খুব বড় ব্যাপার।” শিলিগুড়িতে গিয়েও বলেছেন “একটাই মেয়র ঘোষণা করেছি আমি। তাঁকে বলছি সব ধর্ম, কর্ম, বর্ণ নিয়ে কলকাতার মতো চকচকে শিলিগুড়ি দেখতে চাই। পরিকল্পনা করুন, লক্ষ্য স্থির থাকুক।” একইসঙ্গে জানিয়ে দিয়েছেন, এবার তাঁর লক্ষ্য শিল্প।