Kunal Ghosh vs Suvendu Adhikari: শুভেন্দুর আর্জি খারিজ, কুণালের করা মানহানির মামলায় দিতে হবে সশরীরে হাজিরা

TV9 Bangla Digital | Edited By: জয়দীপ দাস

Aug 31, 2022 | 5:12 PM

Kunal Ghosh vs Suvendu Adhikari: কুণালের করা মানহানির মামলায় নয়া নির্দেশে ২২ সেপ্টেম্বর শুভেন্দুকে সশীরের হাজিরার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে আদালতের তরফে। যা নিয়েই রাজনৈতিক মহলে চলছে জোরদার চর্চা।

Kunal Ghosh vs Suvendu Adhikari: শুভেন্দুর আর্জি খারিজ, কুণালের করা মানহানির মামলায় দিতে হবে সশরীরে হাজিরা
ছবি - মানহানির মামলায় সশরীরে হাজিরা দিতে হবে শুভেন্দুকে

Follow Us

কলকাতা: গরুপাচার মামলা থেকে নিয়োগ কেলেঙ্কারি, কয়লা পাচার মামলায় বাংলায় জোরদার তদন্ত চালাচ্ছে ইডি-সিবিআই। অস্বস্তি বেড়েছে রাজ্যের শাসকদলের। নতুন করে সংঘাত চরমে উঠেছে তৃণমূল-বিজেপির (Trinamool Congress)। এদিকে এরইমধ্যে এবার কুণালের করা মানহানির মামলায় শুভেন্দুকে সশরীরে হাজিরা দেওয়ার নির্দেশ দিল ব্যাঙ্কশাল আদালত। তৃণমূল মুখপাত্র কুণাল ঘোষকে (Trinamool Spokesperson Kunal Ghosh) বাবার তাজ্যপুত্র বলে তোপ দাগতে দেখা গিয়েছিল রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীকে(opposition leader Suvendu Adhikari)। তারপরেই শুভেন্দুর বিরুদ্ধে আদালতে মানহানির মামলা (Defamation Case) করেন কুণাল। 

এর আগে দীর্ঘ শুনানি হলেও এই মামলার রায় রিজার্ভ রেখেছিলেন বিচারক। তবে আদালতে হাজিরা এড়াতে এর আগে আইনজীবীদের বড় টিম এনে লড়তে দেখা যায় শুভেন্দুকে। পিটিশনও দাখিল হয়। সেখানেই শুভেন্দু দাবি করেন তাঁর বাড়ি কাঁথি। তাই দূরত্বের কথা বিচার করেই যেন সুপ্রিম কোর্টের পরামর্শ মেনে তাঁকে ব্যক্তিগত হাজিরা থেকে ছাড় দেওয়া হয়। তবে এই বিষয়ে তখনও সিদ্ধান্ত জানাতে দেখা যায়নি আদালতকে। এদিকে এ প্রসঙ্গে কুণালের আইনজীবী অয়ন চক্রবর্তী বলেন, “ওঁর পিটিশনে লেখা উনি বিরোধী দলনেতা, বিধানসভায় বসেন, রাজনীতির জন্য সারা বাংলা ঘোরেন। তাহলে বিরোধী দলনেতার অফিস তো আদালত থেকে তিনশো মিটার দূরে। ওখানে এলে কোর্টে আসবেন না কেন? কোর্টকে গুরুত্ব না দেওয়ার প্রবণতা ঠিক নয়।”

এদিকে বর্তমানে দুপক্ষের সওয়াল-জবাব শোনার পর শুভেন্দুর পিটিশন খারিজ করে দেয় আদালত। নয়া নির্দেশে এই মামলায় ২২ সেপ্টেম্বর শুভেন্দুকে সশীরের হাজিরার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এ প্রসঙ্গে এদিন কুণাল বলেন, “রাজনৈতিক আক্রমণ সব সময়েই হয়। কিন্তু ও যা বলেছিল তার প্রেক্ষিতে আমি মানহানির মামলা করেছিলাম। ওঁর পিটিশনে উনি সুপ্রিম কোর্টের গাইডলাইন উল্লেখ করেছেন৷ আমার আইনজীবীরা কাঁথির বিষয় কেন গ্রহণযোগ্য নয় তা বলেছিলেন। এক্ষেত্রে কাঁথির দূরত্ব গ্রহণীয় নয়। অর্ডার এসেছে সেখানে হাজির থাকতে বলেছে।”

 

Next Article