TET Exam Question Paper leak: TET-এর প্রশ্নপত্র ফাঁস! ১২টায় পরীক্ষা শুরু, ১টায় সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল

Dec 24, 2023 | 4:25 PM

TET Exam 2023: যা নিয়ে তৈরি বিভ্রান্তি ছড়িয়েছে। ভাইরাল হওয়া প্রশ্ন পত্রের সঙ্গে মিল রয়েছে মূল প্রশ্নপত্রের। দাবি পরীক্ষার্থীদের একাংশের। যদিও পর্ষদ সভাপতি দাবি করেছেন, এমন কোনও অভিযোগ পাইনি।

Follow Us

কলকাতা: টেট চলাকালীন সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল একটি প্রশ্ন পত্র। যা নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়িয়েছে। ভাইরাল হওয়া প্রশ্ন পত্রের সঙ্গে মিল রয়েছে মূল প্রশ্নপত্রের। দাবি পরীক্ষার্থীদের একাংশের। যদিও পর্ষদ সভাপতি দাবি করেছেন, এমন কোনও অভিযোগ পাইনি। জানা যাচ্ছে, টেট পরীক্ষা চলাকালীন ফেসবুকে একটি প্রশ্ন পত্র ঘোরাঘুরি করছিল। একটি পেজ যার নাম ‘WB TET SLST SET CTET preparation’ সেই পেজ থেকে পোস্ট করা হয় একটি প্রশ্ন পত্র। এরপর আজ পরীক্ষা দিয়ে বের হওয়ার পর চাকরি প্রার্থীরা দাবি করছেন টেটের ‘এ’ সেটের মূল প্রশ্নের সঙ্গে মূল প্রশ্নপত্রের হুবহু মিল রয়েছে ভাইরাল হওয়া ওই প্রশ্নের।

যাদবপুর বিদ্যাপীঠের সামনে এক পরীক্ষার্থীর সঙ্গে কথা বলেন টিভি ৯ বাংলার প্রতিনিধি। চাকরি প্রার্থীকে জিজ্ঞাসা করা হয় ভাইরাল প্রশ্ন পত্রের সঙ্গে মূল প্রশ্নের মিল রয়েছে কি না? তিনি পরিষ্কার উত্তর দিয়েছেন মিল রয়েছে। সূত্রের খবর, ভাইরাল হওয়া প্রশ্নপত্রের ১২২, ১২৪,১২১ সহ একাধিক প্রশ্ন ভাইরাল হয়েছে। দুপুর ১টা থেকে এই প্রশ্নগুলি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে। পর্ষদ সূত্রে জানা যাচ্ছে, গোটা বিষয়টি তারা বুঝতে পেরেছে। তবে তাদের পরিষ্কার বক্তব্য যে সময় প্রশ্নপত্র ভাইরাল হয়েছে, সেই সময় পরীক্ষার্থীরা পরীক্ষা দিচ্ছেন। ফলে তারা উপকৃত হননি। কোনও অসাধু চক্র ইচ্ছাকৃত পর্ষদকে কালিমালিপ্ত করতে এই ঘটনা ঘটিয়েছে।

ভাইরাল হওয়া প্রশ্নপত্র ও মূল প্রশ্নপত্র

তবে শুধু কলকাতা নয়, হাওড়া, জলপাইগুড়ি, শিলিগুড়ি সব জায়গা থেকেই বেরিয়ে পরীক্ষার্থীরা বলছেন ভাইরাল হওয়া প্রশ্নপত্রের সঙ্গে মিল রয়েছে মূল প্রশ্নপত্রের। এক পরীক্ষার্থী জানান, “আগের বারও পরীক্ষা দিয়েছিলাম। চাকরি পাইনি। ফালতু। জানি কোনও আশা নেই। এই শেষ বার পরীক্ষা দিলাম আর দেব না।” আইনজীবী বিকাশ ভট্টাচার্য বলেছেন, “যারা পরীক্ষা নিচ্ছেন বা পরীক্ষা নিয়োগের সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন এরা পরোক্ষে বা প্রত্যক্ষে দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত। দুর্নীতিমুক্ত কোনও কিছুই করতে পারে না। এরা ছাত্রদের দুর্নীতির সঙ্গে যুক্ত করে দেয়।” তৃণমূল মুখপাত্র কুণাল ঘোষ অবশ্য দাবি করেছেন, “এগুলো ভয় তৈরি করার জন্য করা হয়। বহু জায়গায় এমন কোনও ব্যক্তি রয়েছেন যারা কেউ সিপিএম বা বিজেপি সমর্থক, তারা এই কাজ করতেই পারেন। কিন্তু আসল বিষয় হল যে সময় এই ঘটনা ঘটেছে সেই সময় পরীক্ষার্থীরা হলের ভিতরেই রয়েছেন।”

 

কলকাতা: টেট চলাকালীন সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল একটি প্রশ্ন পত্র। যা নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়িয়েছে। ভাইরাল হওয়া প্রশ্ন পত্রের সঙ্গে মিল রয়েছে মূল প্রশ্নপত্রের। দাবি পরীক্ষার্থীদের একাংশের। যদিও পর্ষদ সভাপতি দাবি করেছেন, এমন কোনও অভিযোগ পাইনি। জানা যাচ্ছে, টেট পরীক্ষা চলাকালীন ফেসবুকে একটি প্রশ্ন পত্র ঘোরাঘুরি করছিল। একটি পেজ যার নাম ‘WB TET SLST SET CTET preparation’ সেই পেজ থেকে পোস্ট করা হয় একটি প্রশ্ন পত্র। এরপর আজ পরীক্ষা দিয়ে বের হওয়ার পর চাকরি প্রার্থীরা দাবি করছেন টেটের ‘এ’ সেটের মূল প্রশ্নের সঙ্গে মূল প্রশ্নপত্রের হুবহু মিল রয়েছে ভাইরাল হওয়া ওই প্রশ্নের।

যাদবপুর বিদ্যাপীঠের সামনে এক পরীক্ষার্থীর সঙ্গে কথা বলেন টিভি ৯ বাংলার প্রতিনিধি। চাকরি প্রার্থীকে জিজ্ঞাসা করা হয় ভাইরাল প্রশ্ন পত্রের সঙ্গে মূল প্রশ্নের মিল রয়েছে কি না? তিনি পরিষ্কার উত্তর দিয়েছেন মিল রয়েছে। সূত্রের খবর, ভাইরাল হওয়া প্রশ্নপত্রের ১২২, ১২৪,১২১ সহ একাধিক প্রশ্ন ভাইরাল হয়েছে। দুপুর ১টা থেকে এই প্রশ্নগুলি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে। পর্ষদ সূত্রে জানা যাচ্ছে, গোটা বিষয়টি তারা বুঝতে পেরেছে। তবে তাদের পরিষ্কার বক্তব্য যে সময় প্রশ্নপত্র ভাইরাল হয়েছে, সেই সময় পরীক্ষার্থীরা পরীক্ষা দিচ্ছেন। ফলে তারা উপকৃত হননি। কোনও অসাধু চক্র ইচ্ছাকৃত পর্ষদকে কালিমালিপ্ত করতে এই ঘটনা ঘটিয়েছে।

ভাইরাল হওয়া প্রশ্নপত্র ও মূল প্রশ্নপত্র

তবে শুধু কলকাতা নয়, হাওড়া, জলপাইগুড়ি, শিলিগুড়ি সব জায়গা থেকেই বেরিয়ে পরীক্ষার্থীরা বলছেন ভাইরাল হওয়া প্রশ্নপত্রের সঙ্গে মিল রয়েছে মূল প্রশ্নপত্রের। এক পরীক্ষার্থী জানান, “আগের বারও পরীক্ষা দিয়েছিলাম। চাকরি পাইনি। ফালতু। জানি কোনও আশা নেই। এই শেষ বার পরীক্ষা দিলাম আর দেব না।” আইনজীবী বিকাশ ভট্টাচার্য বলেছেন, “যারা পরীক্ষা নিচ্ছেন বা পরীক্ষা নিয়োগের সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন এরা পরোক্ষে বা প্রত্যক্ষে দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত। দুর্নীতিমুক্ত কোনও কিছুই করতে পারে না। এরা ছাত্রদের দুর্নীতির সঙ্গে যুক্ত করে দেয়।” তৃণমূল মুখপাত্র কুণাল ঘোষ অবশ্য দাবি করেছেন, “এগুলো ভয় তৈরি করার জন্য করা হয়। বহু জায়গায় এমন কোনও ব্যক্তি রয়েছেন যারা কেউ সিপিএম বা বিজেপি সমর্থক, তারা এই কাজ করতেই পারেন। কিন্তু আসল বিষয় হল যে সময় এই ঘটনা ঘটেছে সেই সময় পরীক্ষার্থীরা হলের ভিতরেই রয়েছেন।”

 

Next Article