Nabanna Abhiyan: ‘ভাল করে ব্যাটিং করতে হবে পুলিশকে’, নবান্ন অভিযান নিয়ে অকপট শওকত
Nabanna Abhiyan: আরজি কর কাণ্ডের পর কেটে গিয়েছে একটা বছর। গরাদের পিছনে মূল অভিযুক্ত। কিন্তু শুরু থেকেই বিচার প্রক্রিয়া নিয়ে প্রশ্ন তুলে দিয়েছে তিলোত্তমার পরিবার। পুলিশ তদন্ত প্রশ্ন উঠলে তদন্তভার যায় সিবিআইয়ের কাছে। কিন্তু তা নিয়েও দফায় দফায় প্রশ্ন তুলছেন তিলোত্তমার মা-বাবা।

কলকাতা: নবান্ন অভিযানকে কেন্দ্র করে ধীরে ধীরে তপ্ত হচ্ছে মহানগরী। কড়া নিরাপত্তার চাদরে মুড়ে ফেলা হয়েছে নবান্ন সংলগ্ন এলাকা। নিরাপত্তা বলয়ে মোড়া দ্বিতীয় হুগলি সেতুর টোল। নবান্নের মুখেই গাড়ি দেখে ছাড়া হচ্ছে। বেশ কিছু রাস্তায় কড়া হচ্ছে যান চলাচল। নানা প্রান্তে বসেছে বড় বড় লোহার ব্যারিকেড। এরইমধ্যে পুলিশকে ভাল করে ব্যাটিং করার কথা বললেন ক্যানিং পূর্বের বিধায়ক শওকত মোল্লা।
আরজি কর কাণ্ডের পর কেটে গিয়েছে একটা বছর। গরাদের পিছনে মূল অভিযুক্ত। কিন্তু শুরু থেকেই বিচার প্রক্রিয়া নিয়ে প্রশ্ন তুলে দিয়েছে তিলোত্তমার পরিবার। পুলিশ তদন্ত প্রশ্ন উঠলে তদন্তভার যায় সিবিআইয়ের কাছে। কিন্তু তা নিয়েও দফায় দফায় প্রশ্ন তুলছেন তিলোত্তমার মা-বাবা। এবার তাঁরাই ডাক দিয়েছেন নবান্ন অভিযানের। পুরো শক্তি নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ার কথা বলেছেন বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী।
নবান্ন অভিযান নিয়ে পুলিশ কী ব্যবস্থা নিচ্ছে তা জানাতে একদিন আগেই লালবাজারের তরফে একটি প্রেস মিট করা হয়। কোথায় কোথায় প্রতিবাদ জানানো যাবে সে কথাও স্পষ্টভাবে জানান হয়। শনিবার সকাল থেকেই যান নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে বিদ্যাসাগর সেতু, খিদিরপুর রোড, তারাতলা রোডে। কলকাতা থেকে হাওড়া ব্রিজের ওঠার মুখে করা হয়েছে লোহার ব্যারিকেড। ফলে সেখানে যান চলাচল স্তব্ধ। পায়ে হেঁটে যাতায়াত করতে হচ্ছে মানুষকে। আইন-শৃঙ্খলার অবনতি যাতে কোনওভাবেই না হয় সে কারণে পুলিশের তরফে বারবার মাইকিং করা হচ্ছে। ১৪৪ ধারা জারি রয়েছে নবান্নের কাছে।
