Sweets: ১০০ বছরেও টাটকা মিষ্টি
Sweets: একসময় ভবানীপুরে বলরামের ডালায় সকালের সন্দেশ বিকেলেই শেষ হয়ে যেত। বাসি মিষ্টি থাকবে না। সব টাটকা সবসময়। বলরাম মল্লিকের বয়স ১০০ পেরিয়েছে। বেশকিছু প্রাচীন মিষ্টি আজও ঠিক পুরনো পদ্ধতিতেই তৈরি করা হয়। তার মধ্যে আতা সন্দেশ, গুলি সন্দেশ আছে।

প্রীতম দে আগেকার মিষ্টির দোকান এখনকার মত ছিল না। সামনে শোকেস। ভেতরে জ্বল জ্বল করছে নানা রকম মিষ্টান্ন। দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে বিক্রি করছেন দোকানদার। ১০০ বছর আগেকার মিষ্টির দোকান কেমন ছিল? নবান্নের পাশে শিবপুর বাজারে বা জোড়াসাঁকোর কাছে, নতুন বাজারে গেলে বুঝতে পারবেন। শিবপুরের দুর্গা মিষ্টান্ন ভাণ্ডার বা নতুন বাজারের মাখনলাল এবং ওই চত্বরের আরও বেশকিছু দোকানে এখনও কাঠ আর পিতলের বড় বড় বারকোষ। সেখানে বৃত্তাকারে সাজানো নানা সন্দেশ মিষ্টি। কিছু বারকোষ কাঠের জাল আলমারির তাকে তোলা। ওটা স্টক। তো যাই হোক পুরনো দোকানের গল্প ছেড়ে একটু পুরোনো মিষ্টির কথায় আসা যাক। যাদবের যে সন্দেশ খেয়ে তারিফ করেছিলেন স্বয়ং শ্রীরামকৃষ্ণ। বারবার খেতে চাইতেন। আছে...





