Amartya Sen: অমর্ত্য সেনের মন্তব্য ‘দেশের সচেতন নাগরিকের মনের কথা’ বলছে তৃণমূল, বিজেপির ঠেস ‘বিশেষ রঙের চশমা’

TV9 Bangla Digital | Edited By: Soumya Saha

Jul 01, 2022 | 3:59 PM

Nobel Laurette Amartya Sen: তৃণমূল নেতা সুখেন্দু শেখর রায় এই বিষয়ে বলেছেন, "অমর্ত্য সেন যা বলেছেন, এখন দেশের পরিস্থিতি অনুসারে দেশের সচেতন নাগরিকের মনের কথা।"

Follow Us

কলকাতা : দেশের পরিস্থিতি নিয়ে ফের মুখ খুলেছেন নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ অমর্ত্য সেন। নাম না করে কেন্দ্রের বিজেপির সরকারকে এক হাত নিয়ে অভিযোগ করেছেন, দেশে ভাঙনতন্ত্র চলছে। জাতিভাগের চেষ্টা চলছে বলেও অভিযোগ বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদের। বলেছেন, “বিভাজনের বিপদ উপেক্ষা করলে চলবে না।” অমর্ত্য সেনের এই মন্তব্যকে ঘিরে শোরগোল পড়ে গিয়েছে জাতীয় রাজনীতিতে। রাজনৈতিক মহলে একে অন্যের বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ মাঝে মধ্যেই শোনা যায়। তবে এবার অর্থনীতিবিদ অমর্ত্য সেন নাম না করে বিজেপিকে ঠেস দিয়ে মন্তব্য করায় জোর চর্চা শুরু হয়েছে রাজনৈতিক মহলে। স্বাভাবিকভাবেই তৃণমূলের তরফে বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদের এই মন্তব্যকে সমর্থন জানানো হয়েছে। তৃণমূল নেতা সুখেন্দু শেখর রায় এই বিষয়ে বলেছেন, “অমর্ত্য সেন যা বলেছেন, এখন দেশের পরিস্থিতি অনুসারে দেশের সচেতন নাগরিকের মনের কথা। নরেন্দ্র মোদী সরকার আসার পরে বিপর্যয়কর পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। মনীষী বক্তব্যের উপর আঘাত হচ্ছে। দেশকে একটা অন্ধকার যুগের দিকে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে।”

সুখেন্দু শেখর রায় আরও বলেন, “তিনি (অমর্ত্য সেন) যে কথা বলছেন, দেশের নাগরিকদের কাছে তুলে ধরেছেন, তার জন্য দলের পক্ষ থেকে আমরা কৃতজ্ঞ। আজ সাম্যবাদে ধস নেমেছে, সরকারের নীতির বিরুদ্ধাচারণ করলে জেলের মধ্যে আটকে দেওয়া হচ্ছে। আজ দেশের মধ্যে ভাঙন ধরানোর চেষ্টা হচ্ছে। একদলীয় শাসন কায়েম করার চেষ্টা হচ্ছে। অমর্ত্য সেনের কথাকে বিবেচনা করে প্রতিবাদ করতে হবে আমাদের।”

যদিও বিজেপির তরফ থেকেও পাল্টা প্রতিক্রিয়া এসেছে বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদের এই মন্তব্যের পর। বিজেপি নেতা শমীক ভট্টাচার্য জানিয়েছেন, “এটা তাঁর উপলব্ধি নয়। এটা তাঁর রাজনৈতিক পক্ষপাতিত্ব। দেশের প্রধানমন্ত্রী সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আগে তিনি কী মন্তব্য করেছিলেন, সেটি মানুষ জানেন। এই সরকারের সঙ্গে তাঁর কী সম্পর্ক, সেটি মানুষ জানেন। নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয়ে তাঁর কী ভূমিকা ছিল, তিনি কী কী করেছিলেন… সেটাও মানুষ জানে। চোখে একটি বিশেষ রঙের চশমা পড়ে তিনি বিবৃতি দিতে পারেন, তিনি যত বড়ই প্রতিভাবান হোন না কেন। হিন্দুত্ব কোনও উগ্র আগ্রাসনের নাম নয়, হিন্দুত্ব কোনও বাদ নয়, হিন্দুত্ব হল বহুত্ববাদের অপর নাম।”

দেখুন ভিডিয়ো :

কলকাতা : দেশের পরিস্থিতি নিয়ে ফের মুখ খুলেছেন নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ অমর্ত্য সেন। নাম না করে কেন্দ্রের বিজেপির সরকারকে এক হাত নিয়ে অভিযোগ করেছেন, দেশে ভাঙনতন্ত্র চলছে। জাতিভাগের চেষ্টা চলছে বলেও অভিযোগ বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদের। বলেছেন, “বিভাজনের বিপদ উপেক্ষা করলে চলবে না।” অমর্ত্য সেনের এই মন্তব্যকে ঘিরে শোরগোল পড়ে গিয়েছে জাতীয় রাজনীতিতে। রাজনৈতিক মহলে একে অন্যের বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ মাঝে মধ্যেই শোনা যায়। তবে এবার অর্থনীতিবিদ অমর্ত্য সেন নাম না করে বিজেপিকে ঠেস দিয়ে মন্তব্য করায় জোর চর্চা শুরু হয়েছে রাজনৈতিক মহলে। স্বাভাবিকভাবেই তৃণমূলের তরফে বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদের এই মন্তব্যকে সমর্থন জানানো হয়েছে। তৃণমূল নেতা সুখেন্দু শেখর রায় এই বিষয়ে বলেছেন, “অমর্ত্য সেন যা বলেছেন, এখন দেশের পরিস্থিতি অনুসারে দেশের সচেতন নাগরিকের মনের কথা। নরেন্দ্র মোদী সরকার আসার পরে বিপর্যয়কর পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। মনীষী বক্তব্যের উপর আঘাত হচ্ছে। দেশকে একটা অন্ধকার যুগের দিকে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে।”

সুখেন্দু শেখর রায় আরও বলেন, “তিনি (অমর্ত্য সেন) যে কথা বলছেন, দেশের নাগরিকদের কাছে তুলে ধরেছেন, তার জন্য দলের পক্ষ থেকে আমরা কৃতজ্ঞ। আজ সাম্যবাদে ধস নেমেছে, সরকারের নীতির বিরুদ্ধাচারণ করলে জেলের মধ্যে আটকে দেওয়া হচ্ছে। আজ দেশের মধ্যে ভাঙন ধরানোর চেষ্টা হচ্ছে। একদলীয় শাসন কায়েম করার চেষ্টা হচ্ছে। অমর্ত্য সেনের কথাকে বিবেচনা করে প্রতিবাদ করতে হবে আমাদের।”

যদিও বিজেপির তরফ থেকেও পাল্টা প্রতিক্রিয়া এসেছে বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদের এই মন্তব্যের পর। বিজেপি নেতা শমীক ভট্টাচার্য জানিয়েছেন, “এটা তাঁর উপলব্ধি নয়। এটা তাঁর রাজনৈতিক পক্ষপাতিত্ব। দেশের প্রধানমন্ত্রী সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আগে তিনি কী মন্তব্য করেছিলেন, সেটি মানুষ জানেন। এই সরকারের সঙ্গে তাঁর কী সম্পর্ক, সেটি মানুষ জানেন। নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয়ে তাঁর কী ভূমিকা ছিল, তিনি কী কী করেছিলেন… সেটাও মানুষ জানে। চোখে একটি বিশেষ রঙের চশমা পড়ে তিনি বিবৃতি দিতে পারেন, তিনি যত বড়ই প্রতিভাবান হোন না কেন। হিন্দুত্ব কোনও উগ্র আগ্রাসনের নাম নয়, হিন্দুত্ব কোনও বাদ নয়, হিন্দুত্ব হল বহুত্ববাদের অপর নাম।”

দেখুন ভিডিয়ো :

Next Article