AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Bishnupur: শেষ স্কুলে গিয়েছিল মঙ্গলবার, ৪৮ ঘণ্টা কেটে গেলেও খোঁজ মিলছে না সপ্তম শ্রেণির দুই ছাত্রীর! চাঞ্চল্য বিষ্ণুপুরে

Missing Student: দুই ছাত্রীই নরেন্দ্রপুর থানা এলাকার বলরাম মন্মথনাথ বিদ্যামন্দিরে পড়াশোনা করছে। দু’জনেরই বয়স ১৩। তদন্তে নেমেছে পুলিশও। কিন্তু ঘটনার পর ৪৮ ঘণ্টা কেটে গেলেও এখনও খোঁজ মেলেনি দুই কিশোরীর। উদ্বেগের বাতাবরণ গোটা এলাকাতেই। উদ্বেগে পরিবারের সদস্যরা।

Bishnupur: শেষ স্কুলে গিয়েছিল মঙ্গলবার, ৪৮ ঘণ্টা কেটে গেলেও খোঁজ মিলছে না সপ্তম শ্রেণির দুই ছাত্রীর! চাঞ্চল্য বিষ্ণুপুরে
উদ্বেগের বাতাবরণ গোটা এলাকায় Image Credit: TV 9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Nov 27, 2025 | 6:39 PM
Share

বিষ্ণুপুর: খোঁজ মিলছে না সপ্তম শ্রেণির দুই স্কুল ছাত্রীর। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করেই চাঞ্চল্য দক্ষিণ ২৪ পরগনার বিষ্ণুপুর থানার অন্তর্গত সালপুকুর গাজি পাড়ায়। মঙ্গলবার স্কুলে গিয়েছিল গাজি পাড়ার বাসিন্দা দুই কিশোরী আরবী গাজি ও রূকসনা গাজি। কিন্তু সন্ধ্যা নেমে এলেও তাঁদের দেখা পাওয়া যায়নি। তাতেই পরিবারের সদস্যদের কপালে চিন্তার ভাঁজ ক্রমেই চওড়া হয়। খোঁজ চলে আশপাশের এলাকায়। খোঁজ করা হয় আত্মীয়দের বাড়িতেও। কিন্তু কোথাও দুই ছাত্রীর দেখা মেলেনি। অগত্য বিষ্ণুপুর থানায় হয় নিখোঁজ ডায়েরি। 

দুই ছাত্রীই নরেন্দ্রপুর থানা এলাকার বলরাম মন্মথনাথ বিদ্যামন্দিরে পড়াশোনা করছে। দু’জনেরই বয়স ১৩। তদন্তে নেমেছে পুলিশও। কিন্তু ঘটনার পর ৪৮ ঘণ্টা কেটে গেলেও এখনও খোঁজ মেলেনি দুই কিশোরীর। উদ্বেগের বাতাবরণ গোটা এলাকাতেই। ছাত্রীদের পরিবারের সদস্যদের সন্দেহ, স্কুল থেকে ফেরার পথে কেউ তাঁদের তুলে নিয়ে যেতে পারে। এদিকে দুই স্কুল পড়ুয়ার নিঁখোজের খবরে উদ্বেগ বেড়েছে অন্যান্য অভিভাবকদের মধ্যেও। বাচ্চাদের স্কুলে পাঠাতে ভয় কাজ করছে। পরিবার সূত্রে খবর, তাঁরা এবার লালবাজারের দ্বারস্থ হতে চলেছেন। 

উদ্বেগের সুরেই আরবীর মা সাকিনা বিবি বলছেন, “মঙ্গলবার শেষ স্কুলে গিয়েছিল। কিন্তু আর ফেরেনি। আমার জামাই অনেক খোঁজাখুঁজি করে। স্কুলেও গিয়ে দেখে। সেখানে ওদের দেখা মেলেনি। আমাদের মনে হচ্ছে ওরা যখন ফিরছিল কেউ হয়তো কোনওভাবে তুলে নিয়ে গিয়ে থাকতে পারে। আমরা বিষ্ণুপুর থানায় জানিয়েছি।” পরিবারের অন্যান্য সদস্যরা বলছেন, পুলিশ দ্রুত খুঁজে দিক তাঁদের মেয়েকে।